দশম শ্রেণির ভূগোল প্রথম অধ্যায় বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ অনুশীলনী প্রশ্ন উত্তর
গণিত "সরল সুদ" 2.1 অধ্যায় দেখুন
দশম শ্রেণীর ভূগোল
প্রথম অধ্যায়
অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর
দ্বিতীয় পর্ব
প্রথম পর্ব দেখুন
তৃতীয় পর্ব দেখুন
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর সংক্ষেপে লেখাে : প্রশ্নমান--
1. পর্যায়ন কী?
উত্তর- অসমতল ভূমি ক্ষয়সীমার সাপেক্ষে সমতলে পরিণত হওয়াকে বলে পর্যায়ন।
2. ক্ষয়সীমা বলতে কী বােঝ?
উত্তর -ক্ষয়কারী শক্তিগুলি ভূপৃষ্ঠের নিচে যতটা পর্যন্ত ক্ষয় করতে পারে ,তাহলো ক্ষয়সীমা এই ক্ষয়সীমার শেষ হলো সমুদ্রতল।
3. জলবিভাজিকা কাকে বলে?
যে উচ্চভূমি দুই বা তার বেশি নদী গোষ্ঠী বা নদী অববাহিকা কে পৃথক করে ,সেটাই হলো জলবিভাজিকা
4. নদী অববাহিকা ও ধারণ অববাহিকার মূল পার্থক্য কী?
উত্তর -নদী অববাহিকা বলতে বোঝায় একটি নদী তার উপনদী ও শাখানদী মিলিয়ে যতটুকু স্থান অধিকার করে থাকে। আর ধারণ অববাহিকা বলতে বোঝায় নদী অববাহিকায় মধ্যে পার্বত্য উচ্চভূমি অংশে নদী যতটুকু অঞ্চল দখল করে আছে।
5. গিরিখাত কী?
উত্তর উচ্চগতিতে নদীর উচ্চতা বেশি এবং নদীর মধ্যে পাথরেয পরিমাণ খুব বেশি। ফলে নদীর অবঘর্ষ ক্ষয় হতে থাকে কিন্তু পার্শ্বক্ষয় কম। এর ফলে V আকৃতি নদী উপত্যকা সৃষ্টি হয় ।একে গিরিখাত বলে।
6. রেগেলেশন কাকে বলে?
উত্তর -প্রবল চাপে নিচের হিমাবাহ ও ভূমির সীমানা বরাবর গলনাঙ্ক কমে গেলে বরফ জলে পরিণত হয়। আবার চাপ হ্রাস পেলে ওই জল বরফে পরিণত হয়। এই পদ্ধতি হলো পূনর্জমাটন বা রেগেলেশন।
7. পাদদেশীয় হিমবাহ কী?
উত্তর-উচ্চ অক্ষাংশে পর্বতের পাদদেশে উষ্ণতা হিমাঙ্কের নিচে থাকলে, উপত্যাকার হিমাবহ নেমে এসে না গলে ,অবস্থান করে। এটি কে বলে পাদদেশীয় হিমবাহ।
৪. বার্গম্বুন্ড কাকে বলে ?
বাগমুন্ডি হল হিমাবাহ এর মধ্যে ফাঁক বা ফাটল ।উঁচু পর্বত থেকে উপত্যাকার মধ্যে হিমবাহ নামার সময়, আগের জমে থাকা বডরফের স্তূপ এবংনামতে থাকা হিমাবাহ এর মধ্যে ফাঁক বা গ্যাপের সৃষ্টি হয় ।তা হল বার্গম্বুন্ড।
9. মরূদ্যান কী?
উত্তর- মরুভূমির ভিতর কোন কোন স্থানে জলের উৎস থাকলে সেখানে গাছপালা কৃষিকাজ করে ওঠে ওই জায়গা গুলো হল মরুদ্দ্যান
10. প্লায়া কাকে বলে?
উত্তর- মরুভূমি পাহাড় ঘেরা অবনমিত অঞ্চলগুলিতে মাঝে মাঝে বর্ষণে স্বল্পদৈর্ঘ্যের নদীবাহিত জল জমে যে এর হ্রদের সৃষ্টি হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেটি প্লায়া নামে পরিচিত।
11. ফিয়র্ড ও ফিয়ার্ডের কী তফাত?
উত্তর-
ফিয়র্ড। ফিয়ার্ড
(১) উঁচু উপকূলের সৃষ্টি (১)নিচু
উপকুলের
হয়। সৃষ্টি হয়।
(২) ফিযার্ডের তুলনায় (২) ফিয়র্ডের
বেশি হয়। তুলনায় কম হয়।
12. অবঘর্ষ প্রক্রিয়া কী ?
উত্তর- নদীবাহিত মুড়ি বোল্ডার ও অন্যান্য পাথরের খন্ড নদীর গতিপথে গতির সঙ্গে গতিপ্রাপ্ত হয়ে নদীর গভীরতা বাড়ায় এটি অবঘর্ষ বলে।
13. কেম সােপন কাকে বলে?
উত্তর- হিমাবাহ অধ্যুষিত অঞ্চলে, পর্বতের পাদদেশে উপত্যাকা হিমবাহ গলে পলি, বালি, কাঁকর স্তরীভূত হয়ে ,যে ভূমিরূপ গঠন করে তা হল কেম ।আবার উপত্যাকার দুইপাশে পর্বতের পাদদেশে বালি, নুড়ি, বোল্ডার সঞ্চিত হয়ে সিড়ি র ন্যায় অবস্থান করলে বা ভূমিরূপ গঠন করলে তাকে কেম সোপান বলা হয়।
14. দোয়াব কী?
উত্তর- দুটি নদীর মধ্যবর্তী অংশকে দোয়াব বলে।
যেমন-গঙ্গা-যমুনা দোয়াব অঞ্চল।
15. কেটল হ্রদ কাকে বলে?
উত্তর- নদী বিধৌত সমভূমি তে বডো বডো বরফখণ্ড সঞ্চিত হয় ।পরে ওই বরফ গলে সৃষ্টি হয় গর্ত । তাকে কেটল বলে । ঐ কেটল অংশে যখন জল জমে হ্রদ সৃষ্টি হয় তাকে কেটল হ্রদ বলে।
সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করাে।
1. বহির্জাত প্রক্রিয়ার মূল বৈশিষ্ট্যগুলি কী কী ?
উত্তর-বহির্জাত প্রক্রিয়ার কয়েকটি মূল কথা (বৈশিষ্ট্য) :
(1) ইহা অত্যন্ত ধীরে কাজ করে। (2) বহির্জাত
প্রক্রিয়ার দ্বারা নগ্নীভবন (ক্ষয়) ক্রিয়ায় উঁচু স্থান
নীচু হয় এবং সঞ্চয়কার্যে নীচু স্থান ভরাট হয়ে উঁচু
হয়। (3) এই প্রক্রিয়ায় ক্ষয় ও সঞ্চয়কার্যে বিভিন্ন অনুভূমিরূপ গড়ে ওঠে। (4)অংশ
গ্রহণকারী শক্তিগুলি কোথাও এককভাবে এবং কোথাও সম্মিলিতভাবে কাজ করে। (5) ভূমিরূপ পরিবর্তনকারী শক্তিগুলির(Agent) মূল উৎস হল সৌরশক্তি
2.অবারাহণ ও আরােহণের পার্থক্য লেখাে।
উত্তর-
অবরোহণ আবরোহণের পার্থক্য
বিষয়-(১) ক্ষয় কার্যে (১)সঞ্চয় কার্যে নিচু
মাধ্যম উচু ভূমি স্থান ভরাট হয়েউঁচু হয়।
নিচু হয়
(২) নগ্নীভবন নামে (২) সঞ্চয় নামে পরিচিত
পরিচিত।
3. জলচক্রের অংশ হিসেবে নদীর ভূমিকা কী ?
বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি, হিমবাহ অথবা তুষার গলা জলের বেশিরভাগ অংশ শাখা-প্রশাখা হয়ে, স্থানীয় প্রবাহ রূপে নদীখাত দিয়ে সাগরের জলে পৌঁছে দেওয়া জলচক্রে নদীর ভূমিকা।
4. নদী কোন্ কোন্ পদ্ধতিতে ক্ষয়কার্য করে?
উত্তর(১)ঘর্যণ ক্ষয়।
(২)অবঘর্ষ ক্ষয়।
(৩)দ্রবণ ক্ষয়।
(৪)জলপ্রবাহ ক্ষয়
5. গিরিখাত ও ক্যানিয়নের তফাত কী?
উত্তর-
(ক)গিরিখাত V আকৃতি (ক) ক্যানিয়ন' I '
হয়।. আকৃতি হয়।
(খ)গিরিখাত পার্বত্য (খ)ক্যানিয়ন শুস্ক মরু
অঞ্চলে দেখা যায়। অঞ্চলে দেখা যায়।
6, পল্ললব্যজনী ও বদ্বীপের পার্থক্য লেখাে।
উত্তর
পল্ললব্যজনী বদ্বীপ
(১) মধ্য গতিতে (২) নিম্নগতিতে
দেখা যায় । দেখা যায়।
(২) বিনুনির মতো(২)ডেল্টার∆ মতো ভূমিরূপ
ভূমিরূপ গঠন করে। গঠন করে
(৩) পর্বতের পাদদেশে (৩) নদী মোহনায়
দেখা
দেখা যায়। যায়।
7. পার্বত্য ও মহাদেশীয় হিমবাহের পার্থক্য কী?
উত্তর- পার্বত্য মহাদেশীয়
অভিকর্ষের টানে (১)চলমান বরফের
নেমে আসা স্তুপ।
বরফের স্তুপ
(২) আকারেছোট হয় (২)মহাদেশীয় তুলনায়
আকারে বড়ো হয়
(৩)হামশৈল সৃষ্টি হয় । (৩)বাগমুন্ড সৃষ্টি করে
(৪)গতিবেগ কম। (৪) গতিবেগ বেশি
৪. জলপ্রপাত পশ্চাদ অপসারণ করে কেন?
উত্তর- জলপ্রপাতের জল যেখানে পড়ে সেখানে নরম শিলাস্তর অংশে বড় গর্তের উৎপত্তি ঘটে ফলে উপরে কঠিন শিলা স্তরটি ঝুলতে থাকে থাকে এবং একসময় তা ভেঙে পড়ে এর ফলে জলপ্রপাত টি নদীর উৎসের দিকে সরে যায় এই কারণেই জলপ্রপাতের পশ্চাৎ অপসারণ ঘটে
9. মরুভূমিতে বায়ু প্রধান শক্তিরূপে কাজ করে কেন?
উত্তর যান্ত্রিক আবহবিকার প্রাবল্য দিনরাত্রি ও শীত-গ্রীষ্মের উষ্ণতার পার্থক্য বেশি হওয়ায় এখানে যান্ত্রিক আবহবিকার প্রক্রিয়া শিলা ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে অবশেষে বালিকণা পরিনিত হয় বালি বায়ুর ক্ষয় কার্যের প্রধান উপাদান দুই বৃষ্টির অভাব এখানে খুব কম হয় ফলে বালি স্তর সর্বদা আলগা শিথিল থাকে ফলে বায়ু সর্বদা বালি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সহজে উড়িয়ে নিয়ে যেতে পারে।
10. বাখান থেকে কীভাবে সি বালিয়াড়ির উৎপত্তি হয়।
11. রসে মতানে ও ড্রামলিনের পার্থক্য লেখাে।
উত্তর-রসে মতানে ও ড্রামলিনের
রসে মতানে ও ড্রামলিনের পার্থক্য
রসে মতানে। ড্রামলিন
১.ক্ষয়কার্যে সৃষ্ট ঢিবির ১. হিমবাহ সঞ্চয়কার্যে মতো ভূমিরূপ । সৃষ্ট নৌকার
ন্যায় ভূমিরূপ।
২.কঠিন শিলা গঠিত ২.নুড়ি, বালি,
সুদৃঢ় ভূমি পলি গঠিত
অসংহত ভূমি।
(৩)হিমবাহ প্রবাহের দিক (৩)হিমবাহ প্রবাহের
মসৃণও মৃদু ঢালু এবং দিক অমসৃণ খাড়া
বিপরীত অমসৃণদিক ঢালযুক্ত এবংবিপরীত
খাড়া ঢালযুক্ত । দিক মসৃণ ও মৃদু
ঢালযুক্ত
12. মরুভূমিও উপকূলে বালি সৃষ্টি হয়েছে কীভাবে?
উত্তর- (i) মরুভূমি অঞ্চলের সিলিকেট সমৃদ্ধ শিলা (গ্রানাইট, ডায়ােরাইট, গ্যাব্রো, বেলেপাথর ইত্যাদি)ক্ষুদ্রকণা বিশরন, শল্কমােচন, প্রস্তরচাই খণ্ডীভবন প্রভৃতি যান্ত্রিক আবহবিকার প্রক্রিয়ার প্রভাবে প্রথমে চূর্ণবিচূর্ণ হয়। (i) পরে অবঘর্ষ ও ঘর্ষণ ক্ষয় প্রক্রিয়ায় ছােটো হতে হতে সব শেষে বালি কণায় পরিণত হয়।বৃষ্টি ও জলের অভাব হেতু রাসায়নিক প্রক্রিয়া কার্যকর নয় বলে বালি বালি পলিকণায় পরিণত হতে পারে না। কোয়ার্টজ খনিজ রাসায়নিকভাবে পরিবর্তিতহয় না" বলেই তা মােটা দানা বালিতে পরিণত হয়।
13. বদ্বীপ গঠনে অনুকূল পরিবেশগুলি কী কী?
বদ্বীপ গঠনের জন্য কতকগুলি অনুকূল পরিবেশের।
1. পলির পরিমাণ ;-: বৃহৎ নদী অববাহিকা, সুদীর্ঘ |নদী অববাহিকায় নরম শিলার উপস্থিতি, অসংখ্য।উপনদীর অবস্থান ইত্যাদি সুবিধাগুলি থাকলে নদীতে পলির পরিমাণ বাড়বে হোলে বডি সৃষ্টি ভালো হবে
2. মােহনায় মৃদু ঢাল;- : মােহনায় নদী মৃদু
সমুদ্রের সঙ্গে মিশলে তবেই পলি সঞ্চয়ের পরিবেশ সৃষ্টি হবে এবং বদ্বীপ গঠন ভালো হবে
3. অগভীর সমুদ্র:- : সমুদ্র অগভীর হলে তাড়াতাড়ি পলি ভরাট হয়ে বদ্বীপ গঠিত হবে।
4. লবণতা বৃদ্ধি:- : সমুদ্রের জলে লবণতা যত বাড়বে ততই নদীজলের পলিরাশি দ্রুত ও অধঃক্ষিপ্ত হবে। এবং ভালো বদ্বীপ গঠন হবে ।
(৫)বিপরীতমুখী স্রোত ;-নদী মোহনায় বিপরীত দিকের মৃদু স্রোত ও বায়ু পলি জমতে সাহায্য করে ফলে ব-দ্বীপ গঠিত হয় ।
(৬)শান্ত সমুদ্র সমুদ্রস্রোতের জোয়ার-ভাটা প্রতিবেশী হবে পরিচিত সমুদ্রগড় বঞ্চিত হবে এবং ভালো হবে ।
14. 1 থেকে 'V' আকৃতি উপত্যকা কীভাবে গঠিত হয় চিত্র এঁকে বােঝাও
ঊতর বই দেখো
। 15. প্রপাতও মন্থকূপ কীভাবে গঠিত হয়?
উত্তর- জলপ্রপাতের জল প্রবলভাবে পড়ে হাঁড়ির মতো গর্ত সৃষ্টি হয়ে প্রপাতকূপ গঠন করে আবার নদীর গতিপথে কোমল শিলা অবস্থান করলে অবঘর্ষ পদ্ধতিতে শিলাখণ্ডের আঘাতে নদীগর্ভে গর্তের সৃষ্টি হয় উড়িয়ার হয়ে গর্তটি গভীর হলে মন্থকূপ গঠন করে
16. পর্বতের পাদদেশে পন্নল ব্যজনী কীভাবে গড়ে ওঠে?
উত্তর পর্বতের পাদদেশে ভূমির ঢাল হঠাৎ কমে গেলে নদীবাহিত নুড়ি পাথর বালি পলি শঙ্কুর আকারের সঞ্চিত হয় পরবর্তী সময়ে ঐশ শঙ্কুর উপর দিয়ে নদী বিভিন্ন খাতে প্রবাহিত হলে হাত পাখার মত গোলাকার দেখতে লাগে এইভাবে পলল ব্যজনী গড়ে ওঠে।
রচনাধর্মী প্রশ্নাবলি
1. উচ্চগতিতে নদী ক্ষয়কাজ করে কেন এবং
র অংশে ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট দুটি ভূমিরূপের উৎন বিশ্লেষণ করাে।
2. মন্থকূপ নদীর কোন গতিতে ও কী
মি। গড়ে ওঠে? পলল শক ও পলল ব্যজনী কি ? প্রকার ভূমিরূপ— তােমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
3. কোন্ কোন পরিবেশ সহায়ক হলে নদীর মােহনায় বদ্বীপ গড়ে উঠতে পারে?
4. সুন্দরবন আমাদের কাছে কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? পৃথিবীর উন্নতা বৃদ্ধিতে সুন্দরবনের ওপর কীরকম বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে ?
5. ভারতের কোথায় হিমবাহ দেখা যায় ? ওই অঞলে হিমবাহ ক্ষয়কার্যে সৃষ্ট দুটি ভূমিরূপের চিত্রসহ বিশ্লেষণ করাে।
6. মরুভূমিতে বায়ু প্রধান শক্তিরূপে কাজ করে কেন?মরুভূমির বায়ু ক্ষয়কার্যে সৃষ্ট প্রধান দুটি ভূমিরূপের ব্যাখ্যা দাও।
7. মরুভূমিতে বায়ু ও জলধারা কীভাবে কাজ করে ভূমির পরিবর্তন ঘটায়?
৪. নিম্নগতিতে নদী সঞ্জয়কার্যে গঠিত দুটি ভূমিরূপের চিত্রসহ ব্যাখ্যা দাও
। 9. অশ্বক্ষুরাকৃতি হুদ ও ড্রামলিন কীভাবে গড়ে চিত্রসহ আলােচনা করাে।
10. হিমবাহ সঞ্জয়কার্যে গঠিত প্রধান 3টি ভূমিরূপের চিত্রসহব্যাখ্যা দাও।
11. ব্যাগনল্ড অনুসারে বালিয়াড়ির শ্রেণিভাগ
করাে ও ব্যাখ্যা দাও।
শেষ---