তৃতীয় শ্রেণীর পরিবেশ প্রশ্ন ঊত্তর ১১১ থেকে১২০ পাতা পর্ব -৬ আকাশ অধ্যায়
পরিবেশ প্রশ্ন উত্তর
আকাশ অধ্যায়
১১২ পাতা থেকে ১২০ পাতা
প্রশ্ন : . আকাশের রং—নীল/লাল/হলুদ।
উত্তর : নীল।
প্রশ্ন : . ছােটো ছােটো জলকণা থাকলে মেঘ কেমন দেখায় ?
উত্তর : সাদা মেঘ দেখায়।
প্রশ্ন : বড়াে বড়াে জল কণা থাকলে মেঘ কেমন দেখায় ?
উত্তর : কালাে মেঘ দেখায়।
প্রশ্ন : . রাত্রে কালাে আকাশে -ঝিকমিক করে।
উত্তর : তারা।
প্রশ্ন : সূর্যের দিকে তাকালে চোখ—ভাল/খারাপ করে।
উত্তর : খারাপ করে।
প্রশ্ন : . নিজের ছায়া দেখা যা—সূর্যের দিকে/উল্টো দিকে।
উত্তর : উল্টো দিকে।
প্রশ্ন : বিকালে সূর্য-পূর্ব /পশ্চিম/ দক্ষিণ আকাশে দেখা যায়।
উত্তর : পশ্চিম আকাশে।
প্রশ্ন : যখন সূর্য উঠে তখন সূর্যের দিকে মুখ করে দাঁড়ালে পিছন দিকটা হয়-
পূর্ব/পশ্চিম/উত্তর।
উত্তর : পশ্চিম।
প্রশ্ন :১. রাতের আকাশে কেন কালাে দেখায়?
উত্তর :- রাতের আকাশকে সূর্য থাকে না তাই কালাে দেখায়।
প্রশ্ন : যে রাত্রে আকাশে চাঁদ থাকে না—অমাবস্যা/পূর্ণিমা।
উত্তর : অমাবস্যা।
প্রশ্ন : . চাঁদের আলােতে কত দূরের লােক চেনা যায়?
উত্তর : আট-দশ মিটার।
প্রশ্ন :. দিনের আলাে কখন কমে যায়—দুপুর/বিকাল।
উত্তর : বিকাল।
প্রশ্ন:. অমাবস্যার সময় রাত্রের আকাশে—
চাঁদ থাকেনা/চাদের আলোথাকে না।
উত্তর : চাঁদ থাকে না।
প্রশ্ন ঃ . টিক চিহ্ন দাও :
(i) সূর্যের আলাে কমলে গরম কমে যায়। (ii)মেঘ করলে গরম কমে।
(i) সূর্যের সাথে গরমের সম্পর্ক নেই।
(iv) দুপুরে সূর্য মাথার উপর থাকে।
উত্তর : (i) ঠিক, (ii) ঠিক, (iii) ভুল, (iv) ঠিক।
প্রশ্নঃ সকাল ৭টায় ছায়ার দৈর্ঘ্য লম্বা/ছােট হয়।
-উত্তর : লম্বা হয়।
প্রশ্ন : অমাবস্যার পর কোন তিথি শুরু হয়—কৃপক্ষ/শুক্ল পক্ষ।
উত্তর : শুক্লপক্ষ।
প্রশ্নঃ . পূর্ণিমার পর কোন তিথি শুরু হয়?
উত্তর : কৃপক্ষ।
প্রশ্ন : . কোন পক্ষে সন্ধেবেলায় অন্ধকার থাকে—কৃপক্ষ/শুক্লপক্ষ।
উতর -কৃষ্ণপক্ষ।
প্রশ্ন : কোন পক্ষে চাঁদ দেখা যায় না।
উত্তর : কৃষ্ণপক্ষে।
প্রশ্নঃ .শুক্লপক্ষে প্রথম দিন থেকে চাঁদ দেখা যায়—ঠিক/ভুল।
উত্তর : ভুল। (প্রথম তিথিতে দেখা যায় না)
প্রশ্ন : কোন তিথিতে চাদকে কমলা লেবুর মতাে দেখায়?
উত্তরঃ পূর্ণিমা তিথিতে।
প্রশ্নঃ অমাবস্যার পর আকাশের কোনদিকে চঁাদকে দেখা যায়।
উত্তর : পশ্চিম আকাশে।
প্রশ্ন : , যে কোন পক্ষের প্রথম তিথিকে কি বলে—প্রথম/পয়লা/দ্বিতীয়া।
উত্তর : প্রথমা।
প্রশ্ন : টিক চিহ্ন দাও :
(i) পূর্ণিমার রাত্রে চাদ পূর্ব আকাশে ওঠে। (ii) পূর্ণিমার দিন
চাদকে গােল দেখায়। (iii) পূর্ণিমার একদিন পর চাদকে দেখা
যায়। (iv) অমাবস্যার পরদিন চঁাদকে দেখা যায় (v) তারাগুলি
দিক পরিবর্তন করে।
উত্তর : (i) ঠিক, (ii) ঠিক, (iii) ভুল, (iv) ভুল, (v) ঠিক।
প্রশ্নঃ. তারাগুলি ছােটো দেখায় কেন?
উত্তরঃ অনেক দূরে থাকার জন্যে ছােটো দেখায়।
প্রশ্ন : . ছায়াপথ কি?
-
উত্তরঃ রাতের আকাশে একদিক থেকে অন্যদিকে একটা আবছা আলাে
আভা দেখা যায়। ওটাকে ছায়াপথ বলে।
প্রশ্ন ঃ টিক চিহ্ন দাও :
(i) পুকুরের জলকে বাষ্প হতে দেখা যায়।
(ii) জলীয় বাষ্পদেখা যায় না।
(iii) জলকণা হল ধোঁয়ার মত বাম্প।
(iv) জলগরম করলে বাষ্প তৈরি হয়।
(iv) ভারী জলকণা ভাসতে পারেনা।
উত্তর : (i) ভুল, (ii) ঠিক, (iii) ঠিক, (iv) ঠিক, (v) ঠিক।
প্রশ্ন ঃ মেঘ কি করে সৃষ্টি হয় ?
উত্তর : নদী, সাগরের জল বাষ্প হয়ে উপরে উঠে যায়। তারপর ঠাণ্ডা হয়ে, জলকণায় পরিণত হয়। এবং সূর্যের আলাে আটকে দেয়
এটাই মেঘ।
প্রশ্ন ঃ কেমন শব্দ বাজ পড়ে?
উত্তর ঃ কড়কড় শব্দে। (কড়কড়)।
প্রশ্ন : . বাজ পড়া কি?
উত্তর : মেঘে মেঘে ঘর্ষণ লেগে যে আলাে সহ শব্দের সৃষ্টি হয়। এবংমেঘ থেকে মাটিতে বিদ্যুৎ গেলে বাজ পড়া বলি।
প্রশ্ন : . বাজ পড়লে-
বসে পড়তে হয়/দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।
উত্তর : বসে পড়তে হয়।
প্রশ্ন : . কোন রংটা আকাশি ?
গাঢ় নীল/হালকা নীল।
উত্তর : হালকা নীল।
প্রশ্ন ঃ লাল এবং হলুদ রঙ্গের মাঝারি রংটার নাম কি?
উত্তর : কমলা।
প্রশ্নঃ . বেনীআসহকলা' কি?
উত্তরঃ সাতটি রং এর নামের প্রথম অক্ষর।
প্রশ্ন ঃ . সাতরঙের নাম লেখাে।
উত্তর ঃ (১) বেগুনি, (২) নীল, (৩) আসমানী বা আকাশি, (৪) সবুজ,(৫) হলুদ, (৬) কমলা, (৭) লাল।
প্রশ্ন ঃ রং কি ভাবে মিলিয়ে যায় ?
উত্তর : ছােট ছােট জলের ফোঁটা দিয়ে তৈরি হয় রং। জলের ফোঁটা বাচ্চ
হয়ে গেলে রং মিলিয়ে যায়।
প্রশ্ন ঃ দিগন্তরেখা কি?
উত্তর : ফাকা জায়গায় দাঁড়ালে মনে হয় আকাশটা মাটিতে মিশেছে, ওটাই।
দিগন্ত রেখা।
প্রশ্ন ঃ দিগন্ত রেখা অন্য নাম—
দিকচক্ররেখা/দেশান্তর রেখা/দিকপাল।
রেখা।
উত্তর : দিক চক্ররেখা।