class 8 bengali pathan setu part 1/ অষ্টম শ্রেণি বাংলা পঠন সেতু প্রথম পর্ব
অষ্টম শ্রেণি পঠন সেতু পরিবেশ দেখুন এখানে ক্লিক করে
অষ্টম শ্রেণি
পঠন সেতু
বাংলা প্রথম পর্ব।
১.ঠিক বিকল্পটি বেছে নিয়ে লেখা
১.১ তােমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল-
(ক) ধকল (খ) জখম (গ)ক্ষত (ঘ)বদল
উত্তর-জখম
১.২ ভালাে মন্দ যাহাই আসুক – (ক) সত্যেরে (খ) ভাগ্যরে (গ) বিধিকে (ঘ) বিধাতাকে লও সহজে।
উত্তর- সত্যরে
১.৩ রবীন্দ্রনাথের বােঝাপড়া' কবিতাটি তার (ক) মানসী (খ) সোনার তরী (গ)ক্ষণিকা(ঘ)
পূরবী কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত
উত্তর ক্ষণিক
১.৪. (ক) বিধির (খ) পড়শির (গ) বন্ধুর (ঘ) আপনার সাথে বিবাদ করে নিজের পায়ে কুড়ুল মারো।
উত্তর-বিধির
১.৫ তােমারি কি এমন ভাগ্য..- যাকে উদ্দেশ করে কথাটি বলা হয়েছে তার এমন ভাগ্য নয় যে
(ক) সত্যকে সে সহজ ভাবে গ্রহণ করতে পারবে।
(খ) জীবনে সবরকম প্রতিকূলতা বাঁচিয়ে চলতে পারবে।
(গ) মান্ধাতার আমল থেকে চলে আসা নিয়ম সে পাল্টে ফেলবে।
(ঘ) চিরকাল বিধির সঙ্গে বিবাদে জয়ী হবে।
উত্তর-(ক) সত্যকে সে সহজ ভাবে গ্রহণ করতে পারবে।
২নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে
২.১ 'বােঝাপড়া' কবিতায় কবি প্রকৃতপক্ষে কোন বােঝাপড়ার কথা বলেছেন?
উত্তর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বোঝাপড়া কবিতায় কবি প্রকৃতপক্ষে মনের সঙ্গে বোঝাপড়া কথা বলেছেন অর্থাৎ ভালো-মন্দ যাহাই আসুক সত্যরে সহজে মেনে নেওয়ার কথা বলেছেন
২ ভালাে মন্দ যাহাই আসুক সত্যেরে লহ সহজে -এই উক্তির মধ্যে কবি কি বোঝাতে চেয়েছেন তা নিজের ভাষায় লেখাে।
উত্তর এই উক্তিটির মধ্য দিয়ে কবি বোঝাতে চেয়েছেন সত্য চিরকাল সত্যিই থাকে। মিথ্যা চিরকাল থাকে না ।অর্থাৎ যেটা বাস্তব যেটা অবশ্যম্ভাবী সেটা প্রকাশ পায় ।সত্যটাকে মেনে নেয়া উচিত ।তাহলে জীবনের জটিলতা কমবে ।মানসিক কষ্ট কম হবে। কবি এখানে সেটাই বলেছেন।
১.৩ ‘মরণ এলে হঠাৎ দেখি মরার চেয়ে বাঁচাই ভালো। এই মন্তব্যের সমর্থনে কবি যে যে উদাহরণ দিয়েছেন তা লেখ।
উত্তর -মানুষ অনেক সময় নিজেকে বাঁচার ইচ্ছা হারিয়ে ফেলে মৃত্যুই তার কাছে কাম্য হয়ে ওঠে ।প্রতিনিয়ত মানুষ মৃত্যু কামনা করতে করতে জীবনের প্রতি দয়াবান হয়ে ওঠে । তখন তার কাছে মৃত্যু নয় বেঁচে থাকাটাই তার কাছে একমাত্র কাম্য সে অনুভব করে। তাই কবি বলেছেন মরণ এলে হঠাৎ দেখি মরার চেয়ে বাসায় ভালো।
১.৪ বিধির সঙ্গে বিবাদ করে/নিজের পায়েই কুড়ূল মারো।
এই পংক্তি গুলির ভাবমূল কি তা বুঝিয়ে দাও।
উত্তর বিধি অর্থাৎ ভাগ্য ভাগ্যের দোহায় দিয়ে, তাকে দোষারোপ করে, নিজের ভাগ্য টাকে খারাপ তোমায় থেকে আরো খারাপ করে। অর্থাৎ নিজের কুড়ুল দিয়ে যেন নিজের পায়ে আঘাত করা।