পথের পাঁচালী প্রশ্ন উত্তর শেখার সেতু বইয়ের 83- 84 -85 পাতা/pather panchalli question answer class 8 - Online story

Wednesday 15 June 2022

পথের পাঁচালী প্রশ্ন উত্তর শেখার সেতু বইয়ের 83- 84 -85 পাতা/pather panchalli question answer class 8

 




বাংলা ননীদা নট আউট গল্পের অনুশীলন প্রশ্নে উত্তর দেখুন

   পঠন সেতু /অষ্টম শ্রেণীর/পথের পাঁচালী
     ৮৩ -পাতা

    ছোটোদের পথের পাঁচালী
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও
:
১.কুঠির মাঠ দেখতে যাবার পথে কী দেখে অপু সবচেয়ে বেশি অবাক হয়েছিল?
উত্তর-খরগোশ।



২.এই দ্যাখো মা আমার সেই মালাটা।'—বক্তা কে? কখন সে একথা বলেছিল?
উত্তর-বক্তা হলো টুনু।
যখন টুনুও সতু দুজনে মিলিায়া  দূর্গার টিনের পুতুলের বাাক্সটা ঘর হইতে বাহির করিয়া আনিয়া রোয়াকে নামাইয়া এবং টুनू একজোড়া পুতির মালা বাহির করিয়া একথা বলিয়াছিল।

৩. আতুড়ি বুড়ি সম্পর্কে অপুর ধারণা কীভাবে বদলে গিয়েছিল?

উত্তর- আতুরি বুড়ির উঠানের গাছে চুরি করিয়া বিলাতি আমড়া পাড়িবার অপরাধে ডাইনিরা জেলেপাড়ার কোন এক ছেলের প্রাণ কাড়িয়া লইয়া কচুর পাতায় বাঁধিয়া জলে ডুবাইয়া রাখিয়াছিল।, পরে মাছে তাহা খাইয়া ফেলিবার সঙ্গে সঙ্গে বেচারির আমড়া খাইবার সাধ এ জন্মের মতো মিটিয়া যায়। কে না জানে সে ইচ্ছা করিলে চোখের চাহনিতে ছোটো ছেলেদের রক্ত চুষিয়া খাইয়া তাহাকে ছাড়িয়া দিতেপারে । যাহার রক্ত খাওয়া হইল, সে কিছুই জানিতে পারিবে না, কিন্তু বাড়ি গিয়া খাইয়া দাইয়া সেই যে বিছানায় শুইবে আর পরদিন উঠিবে না! কতদিন শীতের রাত্রে লেপের তলায় শুইয়া দিদির মুখে আতুরি ডাইনির গল্প শুনিয়া অপুর ধারণা বদলে গিয়েছিল।


8. লক্ষণ মহাজনের বাড়ি থেকে ফেরার পর অপুর শোনানো ভ্রমণকাহিনীটি নিজের ভাষায় লেখো।

উত্তর- অপু সর্বপ্রথম বাড়ীর বাইরে পা দিয়েছিল লক্ষণ মহাজন বাড়ি যাওয়ার জন্য। অপুর  বাধাহীন ,গন্ডিহীন, মুক্তির উল্লাসের তাজা তরুণ রক্তমাখা উঠেছিল ।কিছুদূর অগ্রসর হওয়ার পর নবাবগঞ্জে পাকা সড়কের ধারে সাদা কুটির দড়ি টানা বাধা দেখতে পেয়েছিল ।তারপর তার বাবা তাকে রেলের রাস্তা চিনিয়ে দিয়েছিল  দুদিন সেখানে থাকিয়া সে বাড়ি আসিয়া ছিল।


৫. উপন্যাসে সর্ব-দর্শন সংগ্রহ' সম্পর্কে কী জানা যায়?

উত্তর-


৬.'ও খেলা আর কোনো দিন আসে নাই'।— উদ্ধৃতাংশে কোন খেলার কথা বলা হয়েছে? প্রসঙ্গত অপু-দূর্গার খেলাধুলার
সরঞ্জামগুলি সম্পর্কে লেখো।

উত্তর-



৭.রাজকৃষ্ণ সান্যালের গল্পের প্রকৃতি আলোচনা করো।
উত্তর- রাজকৃষ্ণ সান্যালের গল্পের প্রকৃতি ছিল বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে। বিভিন্ন তীর্থক্ষেত্রে বেড়াতে গিয়ে কি কি সমস্যা হয়েছিল । কি কি খাওয়া দাওয়া হয়েছে ।কোথায় কোথায় ভালো ভালো জিনিস দেখার আছে। কোন কোন জিনিস একা দেখিয়া তৃপ্তি হইত না যেমন দ্বারকা, সাবিত্রি পাহাড়, চন্দ্রনাথ ইত্যাদি। কোন তীর্থক্ষেত্র গিয়ে পান্ডারা বেশি জ্বালাতন করেছিল  ।প‍্যাঁড়া কোথায়কার খুব ভালো খাবার। ইত্যাদি ঘটনা গুলি সাজাইয়া বলিবার ক্ষমতা তো অসাধারণ।

৮.নরোত্তম বাবাজির সঙ্গে অপুর হৃদ্যতা কীভাবে গড়ে উঠেছিল?

উত্তর-

৯. বাবার সঙ্গে কুটির মাঠ দেখতে গিয়ে অপু কোন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিল?
উত্তর- অপু বাবার সঙ্গে কুঠির মাঠ দেখতে গিয়ে বালক অপু অবাক হইয়া চারিদিকে চাহিয়া চাহিয়া দেখিতেছিল।ছয় বছর বয়সের জীবনে প্রথম বাড়ির বাইরে পা দিয়েছিল। কখনো নীলকন্ঠ পাখি দেখার জন্য তার মন ছটফট করে আবার কখনো খরগোশ দেখার জন্য ব্যস্ত হয়ে ওঠে  । অজানা জানার আনন্দে অপুর অভিজ্ঞতা হয়েছিল যে ,মাঠের পরে ওধারে আর মানুষের বাস নেই ।জগতের শেষ সীমানা এটাই। এরপর হইতে শুরু হয়ে আছি অসম্ভবের দেশ। অর্থাৎ রূপকথার রাজ্য যেখানে ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমী গাছের নিচে নির্বাসিত রাজপুত্র যেখানে তলোয়ারে পাশেএকা শুয়ে রাত কাটায় ‌।

১০. অপুর প্রথম পাঠশালায় যাওয়ার অভিজ্ঞতা কেমন হয়েছিল?
উত্তর- উপর প্রথম পাঠশালা যাওয়ার ঘটনা ছিল খুবই অদ্ভুত ।পাঠশালা যাওয়ার কথা তার মাথাকে যখন বলেছিল ,তখন মাকে সে বলেছিল আমি আর কখনো বাড়ি আসছি না দেখো ।তারপর কোন রকমে পাশ করে গিয়েছিল সিলেটে এসে বড় বড় অক্ষরে বানান লিখেছিল গুরুমশায় একটা খুঁটিতে হেলান দিয়ে আর তালপাতার চাটাই ওপর বসে থাকতেন মাথায় তেলের বাঁশের খুঁটি ফেলে দেওয়ায় অংশটি পাকিয়া গেছে গুরুমশায় কাছে কখনো কখনো কখনো রাজকৃষ্ণ সান্যাল আশিয়া গল্পশুরু করতেন অপুর গল্প শুনিতে মাঝে মাঝে ভালোই লাগিত।

১১. কালবৈশাখীর ঝড়ে অপু দুর্গার আম কুড়ানোর অভিজ্ঞতা নিজের ভাষায় লেখো‌।
উত্তর- বৈকালে কালবৈশাখীর ঝড়ে দুর্গা এবং অপু সোনামুখী তলায় সতুদের বাগানে আম কুড়াতে গেছিল। সেখানে সতুর সঙ্গে ঝগড়া করে গড়ের পুকুর ধারের বাগানে গিয়েছিল আম কুড়াতে রাস্তাটা ভালো ছিলনা। বোন চালতা ময়না -কাঁটা ষাঁড়া গাছে দুর্ভেদ্য জঙ্গলে ভর্তি ছিল। ওখানে পৌঁছানো মাত্রই জলের ঝাপটা সহ জোরে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল গাছ তলায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দুজনে বলিতেছিল নেবুর পাতায় করমচা হে বৃষ্টি ঝরে যা প্রচন্ড জোরে জোরে শব্দ করে বাজ পুরীতে ছিল । সর্ব অঙ্গ ভিজে গিয়েছিল। ওই ভিডিও অবস্থায় সন্ধ্যার আগে একটা নারকেল হাতে করে বাড়ি ফিরে ছিল।


১২. 'অপু সেরে



   পঠন সেতু /অষ্টম শ্রেণীর/পথের পাঁচালী

     ৮৩ -পাতা

    ছোটোদের পথের পাঁচালী
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

১.কুঠির মাঠ দেখতে যাবার পথে কী দেখে? অপু সবচেয়ে বেশি অবাক হয়েছিল?
উত্তর-খরগোশ।



২.এই দ্যাখো মা আমার সেই মালাটা।'—বক্তা কে? কখন সে একথা বলেছিল?
উত্তর-বক্তা হলো টুনু।
যখন টুনুও সতু দুজনে মিলিায়া  দূর্গার টিনের পুতুলের বাাক্সটা ঘর হইতে বাহির করিয়া আনিয়া রোয়াকে নামাইয়া এবং টুनू একজোড়া পুতির মালা বাহির করিয়া একথা বলিয়াছিল।

৩. আতুড়ি বুড়ি সম্পর্কে অপুর ধারণা কীভাবে বদলে গিয়েছিল?

উত্তর- আতুরি বুড়ির উঠানের গাছে চুরি করিয়া বিলাতি আমড়া পাড়িবার অপরাধে ডাইনিরা জেলেপাড়ার কোন এক ছেলের প্রাণ কাড়িয়া লইয়া কচুর পাতায় বাঁধিয়া জলে ডুবাইয়া রাখিয়াছিল।, পরে মাছে তাহা খাইয়া ফেলিবার সঙ্গে সঙ্গে বেচারির আমড়া খাইবার সাধ এ জন্মের মতো মিটিয়া যায়। কে না জানে সে ইচ্ছা করিলে চোখের চাহনিতে ছোটো ছেলেদের রক্ত চুষিয়া খাইয়া তাহাকে ছাড়িয়া দিতেপারে । যাহার রক্ত খাওয়া হইল, সে কিছুই জানিতে পারিবে না, কিন্তু বাড়ি গিয়া খাইয়া দাইয়া সেই যে বিছানায় শুইবে আর পরদিন উঠিবে না! কতদিন শীতের রাত্রে লেপের তলায় শুইয়া দিদির মুখে আতুরি ডাইনির গল্প শুনিয়া অপুর ধারণা বদলে গিয়েছিল।


8. লক্ষণ মহাজনের বাড়ি থেকে ফেরার পর অপুর শোনানো ভ্রমণকাহিনীটি নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তর- অপু সর্বপ্রথম বাড়ীর বাইরে পা দিয়েছিল লক্ষণ মহাজন বাড়ি যাওয়ার জন্য। অপুর  বাধাহীন ,গন্ডিহীন, মুক্তির উল্লাসের তাজা তরুণ রক্তমাখা উঠেছিল ।কিছুদূর অগ্রসর হওয়ার পর নবাবগঞ্জে পাকা সড়কের ধারে সাদা কুটির দড়ি টানা বাধা দেখতে পেয়েছিল ।তারপর তার বাবা তাকে রেলের রাস্তা চিনিয়ে দিয়েছিল  দুদিন সেখানে থাকিয়া সে বাড়ি আসিয়া ছিল।


৫. উপন্যাসে সর্ব-দর্শন সংগ্রহ' সম্পর্কে কী জানা যায়?

উত্তর-


৬.'ও খেলা আর কোনো দিন আসে নাই'।— উদ্ধৃতাংশে কোন খেলার কথা বলা হয়েছে? প্রসঙ্গত অপু-দূর্গার খেলাধুলার
সরঞ্জামগুলি সম্পর্কে লেখো।

উত্তর-



৭.রাজকৃষ্ণ সান্যালের গল্পের প্রকৃতি আলোচনা করো।
উত্তর- রাজকৃষ্ণ সান্যালের গল্পের প্রকৃতি ছিল বিভিন্ন দেশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে। বিভিন্ন তীর্থক্ষেত্রে বেড়াতে গিয়ে কি কি সমস্যা হয়েছিল । কি কি খাওয়া দাওয়া হয়েছে ।কোথায় কোথায় ভালো ভালো জিনিস দেখার আছে। কোন কোন জিনিস একা দেখিয়া তৃপ্তি হইত না যেমন দ্বারকা, সাবিত্রি পাহাড়, চন্দ্রনাথ ইত্যাদি। কোন তীর্থক্ষেত্র গিয়ে পান্ডারা বেশি জ্বালাতন করেছিল  ।প‍্যাঁড়া কোথায়কার খুব ভালো খাবার। ইত্যাদি ঘটনা গুলি সাজাইয়া বলিবার ক্ষমতা তো অসাধারণ।

৮.নরোত্তম বাবাজির সঙ্গে অপুর হৃদ্যতা কীভাবে গড়ে উঠেছিল?

উত্তর-

৯. বাবার সঙ্গে কুটির মাঠ দেখতে গিয়ে অপু কোন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিল?
উত্তর- অপু বাবার সঙ্গে কুঠির মাঠ দেখতে গিয়ে বালক অপু অবাক হইয়া চারিদিকে চাহিয়া চাহিয়া দেখিতেছিল।ছয় বছর বয়সের জীবনে প্রথম বাড়ির বাইরে পা দিয়েছিল। কখনো নীলকন্ঠ পাখি দেখার জন্য তার মন ছটফট করে আবার কখনো খরগোশ দেখার জন্য ব্যস্ত হয়ে ওঠে  । অজানা জানার আনন্দে অপুর অভিজ্ঞতা হয়েছিল যে ,মাঠের পরে ওধারে আর মানুষের বাস নেই ।জগতের শেষ সীমানা এটাই। এরপর হইতে শুরু হয়ে আছি অসম্ভবের দেশ। অর্থাৎ রূপকথার রাজ্য যেখানে ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমী গাছের নিচে নির্বাসিত রাজপুত্র যেখানে তলোয়ারে পাশেএকা শুয়ে রাত কাটায় ‌।

১০. অপুর প্রথম পাঠশালায় যাওয়ার অভিজ্ঞতা কেমন হয়েছিল?

উত্তর- উপর প্রথম পাঠশালা যাওয়ার ঘটনা ছিল খুবই অদ্ভুত ।পাঠশালা যাওয়ার কথা তার মাথাকে যখন বলেছিল ,তখন মাকে সে বলেছিল আমি আর কখনো বাড়ি আসছি না দেখো ।তারপর কোন রকমে পাশ করে গিয়েছিল সিলেটে এসে বড় বড় অক্ষরে বানান লিখেছিল গুরুমশায় একটা খুঁটিতে হেলান দিয়ে আর তালপাতার চাটাই ওপর বসে থাকতেন মাথায় তেলের বাঁশের খুঁটি ফেলে দেওয়ায় অংশটি পাকিয়া গেছে গুরুমশায় কাছে কখনো কখনো কখনো রাজকৃষ্ণ সান্যাল আশিয়া গল্পশুরু করতেন অপুর গল্প শুনিতে মাঝে মাঝে ভালোই লাগিত।

১১. কালবৈশাখীর ঝড়ে অপু দুর্গার আম কুড়ানোর অভিজ্ঞতা নিজের ভাষায় লেখো‌।
উত্তর- বৈকালে কালবৈশাখীর ঝড়ে দুর্গা এবং অপু সোনামুখী তলায় সতুদের বাগানে আম কুড়াতে গেছিল। সেখানে সতুর সঙ্গে ঝগড়া করে গড়ের পুকুর ধারের বাগানে গিয়েছিল আম কুড়াতে রাস্তাটা ভালো ছিলনা। বোন চালতা ময়না -কাঁটা ষাঁড়া গাছে দুর্ভেদ্য জঙ্গলে ভর্তি ছিল। ওখানে পৌঁছানো মাত্রই জলের ঝাপটা সহ জোরে বৃষ্টি শুরু হয়েছিল গাছ তলায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দুজনে বলিতেছিল নেবুর পাতায় করমচা হে বৃষ্টি ঝরে যা প্রচন্ড জোরে জোরে শব্দ করে বাজ পুরীতে ছিল । সর্ব অঙ্গ ভিজে গিয়েছিল। ওই ভিডিও অবস্থায় সন্ধ্যার আগে একটা নারকেল হাতে করে বাড়ি ফিরে ছিল।


১২. 'অপু সেরে উঠলে আমায় একদিন রেলগাড়ি দেখাবি —বস্তা কে? তার সঙ্গে অপুর সম্পর্কের কথা উপন্যাসে কীভাবে স্থান পেয়েছে?

উত্তর- বক্তা এখানে অপুর দিদি দুর্গা উপন্যাসে দুর্গা র সঙ্গে খুবই সহজ সরল। সম্পর্ক একাত্ম বলিলে ভুল হবেনা ।দুজনে দুজনের দুঃখ কষ্ট ভাগ করে নেয়।এবং আনন্দ ভাগ করে নেয়।


৫. উপন্যাসে সর্ব-দর্শন সংগ্রহ' সম্পর্কে কী জানা যায়?
উত্তর-

৬.'ও খেলা আর কোনো দিন আসে নাই'।— উদ্ধৃতাংশে কোন খেলার কথা বলা হয়েছে? প্রসঙ্গত অপু-দূর্গার খেলাধুলার
সরঞ্জামগুলি সম্পর্কে লেখো।

উত্তর-





   ৯১ পাতা

মীচের যে-কোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
৭.১ 'অপুদের বাড়ি হইতে কিছু দূরে একটি খুব বড়ো অশ্বত্থ গাছ ছিল।' – গাছটির দিকে তাকিয়ে অপু কী।ভাবত?

উত্তর- অপু গাছটার দিকে তাকিয়ে অনেক দূরের কোন দেশের কথা ভাবিতো । অনেক অনেক দূরের দেশের কথাৎ কোন্ দেশে তাহার ঠিক মনে ধারণা হইত না ‌এ কথা ভাববার সঙ্গে সঙ্গে তার মায়ের কথা মনে পড়ে যেত ।সে দেশে নাকি রাজপুত্ররা থাকে।


৭.২ 'মহাবীর, কিন্তু চিরদিনের কৃপার পাত্র কর্ণ।'
—অণু কর্ণকে চিরদিনের কৃপার পাত্র মনে করেছে কেন?

উত্তর- অপু ধারণা মহাভারতের কর্ণ কে অন‍্যায় ভাবে মারা হয়েছিল ।তাছাড়াও কর্ণের বীরত্বের কাহিনী মহাভারতের অনেক অংশে আলোচনা করা হয়েছে । কর্ণ কে  অন্যায় ভাবে মারার জন্য অপুর মনে ওকে চিরদিনের কৃপার পাত্র মনে হয়ে আছে‌

৭.৩ 'ওমা! ও আবার কে রে? -কে চিনতে পারচি নে।'
- সর্বজয়া অপুকে দেখে একথা বলেছেন কেন?

উত্তর- অপুর মা সর্বজয়া চিনতে পারিনি।
 কারণ অপু দিদির সাথে বনের ধারে গিয়াছিল  ।সেখানে ওড়কলমি ফুলের নোলক তার দিদি পরিয়ে দিয়েছিল। এবং সেই অবস্থায় সে মায়ের সামনে হাজির হয়েছিল মা কে দেখা বার জন্য ‌ কেমন হয়েছে ।তখন মা এ কথা বলে ছিল।

৭.৪ 'বাবার কাছ থেকে দেখিস রথের সময় চারটে পয়সা নেব'
দুর্গা- অপুকে সঙ্গে নিয়ে এমন পরিকল্পনা করেছে কেন?
উত্তর-চিনিবাস মাথায় করিরা চাঙারিতে মুড়কি, সন্দেশ,বাতাসা নিয়ে ভুবন মুখুয্যের বাড়িতে হাজির হয় । সেখানে সেজো বউ তার ছেলের সুনীলকে খাবার কিনিয়া দিয়া বাইরের রোয়াকে যাওয়ার জন্য বলেছিল। অপু ও দুর্গার কাছে পয়সা না থাকার খাবার কিনতে পারেনি ।তারা যখন ভুবন মুখুয্যের সদর দরজা পার হয়, তখন সেজো বউ দুর্গা কে উদ্দেশ্য করে বলিয়াছিল ,-মেয়েটার যে কী হ্যাংলা স্বভাব -।নিজের বাড়ি আছে -গিয়ে বসে কিনে খাগানা। যেমন মা কেমন ছা। এই কথা শুনে দুর্গার মনে কষ্ট হয় এবং তখন সে তার ভাই কে সান্তনা দেবার সুরে বলে ,বাবার কাছ থেকে থেখে রথের সময় চারটে পয়সা নেব।

          ৯৪ পাতা

খুব সংক্ষেপে নীচের যে-কোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও :
৭.১ ‘তাহাদের বাড়িতে এরকম জিনিস নাই।' – কোন জিনিস দেখে অপুর একথা মনে হয়েছি


৭.২ ‘একদিন পড়ার এক ব্রাক্ষ্মণ প্রতিবেশীর বাড়ি অপুর নিমন্ত্রণ হইল।' — সেই নিমন্ত্রণ বাড়িতে যাওয়ার জন্য অপুকে কে ডাকতে এসেছিল?



৭.৩ ‘বাড়ি আসিয়া অপু দিন পনেরো ধরিয়া নিজের অদ্ভুত ভ্রমণ কাহিনি বলিয়া বেড়াইতে লাগিল ।তার ভ্রমণ কাহিনী‘অদ্ভূত’ কেন
?

৯৭- পাতা
খুব সংক্ষেপে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
৯. নিবারণের মা স্বীকার হইয়া গেল।'
নিবারণের মা কোন কাজের ক্ষেত্রে তার সম্মতি জানিয়েছে?
৯.২ 'নীলমণি মুখুজ্যের স্ত্রী আশ্চর্য হইয়া বলিলেন – দুগগা ?
কেন কী হয়েছে দুগগার’
- একথার উত্তরে সর্বজয়া কী বলেছিল
?



10. নীচের যে কোনো একটি প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
১০.. নীচের যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

১০.১ 'দুর্গার অশান্ত, চঞ্চল প্রাণের বেলায় জীবনের সেই সর্বাপেক্ষা বড়ো অজানার ডাক আসিয়া পৌঁছিয়াছে।
– দুর্গার জীবনের সকরুণ পরিসমাপ্তির ছবি কিভাবে ‘ছোটোদের পথের পাঁচালী’তে অঙ্কিত হয়েছে, তার পরিচয় দাও।


১০.২ ‘মাছ ধরিবার শখ অপুর অত্যন্ত বেশি।'
- অপুর মাছ ধরার শখের কথা ‘ছোটোদের পথের পাঁচালীতে কিভাবে ফুটে উঠছে?।



 আমায় একদিন রেলগাড়ি দেখাবি —বস্তা কে? তার সঙ্গে অপুর সম্পর্কের কথা উপন্যাসে কীভাবে স্থান পেয়েছে?
উত্তর- বক্তা এখানে অপুর দিদি দুর্গা উপন্যাসে দুর্গা র সঙ্গে খুবই সহজ সরল। সম্পর্ক একাত্ম বলিলে ভুল হবেনা ।দুজনে দুজনের দুঃখ কষ্ট ভাগ করে নেয়।এবং আনন্দ ভাগ করে নেয়।


৫. উপন্যাসে সর্ব-দর্শন সংগ্রহ' সম্পর্কে কী জানা যায়?
উত্তর-

৬.'ও খেলা আর কোনো দিন আসে নাই'।— উদ্ধৃতাংশে কোন খেলার কথা বলা হয়েছে? প্রসঙ্গত অপু-দূর্গার খেলাধুলার
সরঞ্জামগুলি সম্পর্কে লেখো।

উত্তর-





   ৯১ পাতা

মীচের যে-কোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
৭.১ 'অপুদের বাড়ি হইতে কিছু দূরে একটি খুব বড়ো অশ্বত্থ গাছ ছিল।' – গাছটির দিকে তাকিয়ে অপু কী।ভাবত?

উত্তর- অপু গাছটার দিকে তাকিয়ে অনেক দূরের কোন দেশের কথা ভাবিতো । অনেক অনেক দূরের দেশের কথাৎ কোন্ দেশে তাহার ঠিক মনে ধারণা হইত না ‌এ কথা ভাববার সঙ্গে সঙ্গে তার মায়ের কথা মনে পড়ে যেত ।সে দেশে নাকি রাজপুত্ররা থাকে।


৭.২ 'মহাবীর, কিন্তু চিরদিনের কৃপার পাত্র কর্ণ।'
—অণু কর্ণকে চিরদিনের কৃপার পাত্র মনে করেছে কেন?
উত্তর- অপু ধারণা মহাভারতের কর্ণ কে অন‍্যায় ভাবে মারা হয়েছিল ।তাছাড়াও কর্ণের বীরত্বের কাহিনী মহাভারতের অনেক অংশে আলোচনা করা হয়েছে । কর্ণ কে  অন্যায় ভাবে মারার জন্য অপুর মনে ওকে চিরদিনের কৃপার পাত্র মনে হয়ে আছে‌

৭.৩ 'ওমা! ও আবার কে রে? -কে চিনতে পারচি নে।'
- সর্বজয়া অপুকে দেখে একথা বলেছেন কেন?
উত্তর- অপুর মা সর্বজয়া চিনতে পারিনি।
 কারণ অপু দিদির সাথে বনের ধারে গিয়াছিল  ।সেখানে ওড়কলমি ফুলের নোলক তার দিদি পরিয়ে দিয়েছিল। এবং সেই অবস্থায় সে মায়ের সামনে হাজির হয়েছিল মা কে দেখা বার জন্য ‌ কেমন হয়েছে ।তখন মা এ কথা বলে ছিল।

৭.৪ 'বাবার কাছ থেকে দেখিস রথের সময় চারটে পয়সা নেব'
দুর্গা- অপুকে সঙ্গে নিয়ে এমন পরিকল্পনা করেছে কেন?
উত্তর-চিনিবাস মাথায় করিরা চাঙারিতে মুড়কি, সন্দেশ,বাতাসা নিয়ে ভুবন মুখুয্যের বাড়িতে হাজির হয় । সেখানে সেজো বউ তার ছেলের সুনীলকে খাবার কিনিয়া দিয়া বাইরের রোয়াকে যাওয়ার জন্য বলেছিল। অপু ও দুর্গার কাছে পয়সা না থাকার খাবার কিনতে পারেনি ।তারা যখন ভুবন মুখুয্যের সদর দরজা পার হয়, তখন সেজো বউ দুর্গা কে উদ্দেশ্য করে বলিয়াছিল ,-মেয়েটার যে কী হ্যাংলা স্বভাব -।নিজের বাড়ি আছে -গিয়ে বসে কিনে খাগানা। যেমন মা কেমন ছা। এই কথা শুনে দুর্গার মনে কষ্ট হয় এবং তখন সে তার ভাই কে সান্তনা দেবার সুরে বলে ,বাবার কাছ থেকে থেখে রথের সময় চারটে পয়সা নেব।

          ৯৪ পাতা

খুব সংক্ষেপে নীচের যে-কোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর দাও :
৭.১ ‘তাহাদের বাড়িতে এরকম জিনিস নাই।' – কোন জিনিস দেখে অপুর একথা মনে হয়েছি


৭.২ ‘একদিন পড়ার এক ব্রাক্ষ্মণ প্রতিবেশীর বাড়ি অপুর নিমন্ত্রণ হইল।' — সেই নিমন্ত্রণ বাড়িতে যাওয়ার জন্য অপুকে কে ডাকতে এসেছিল?


৭.৩ ‘বাড়ি আসিয়া অপু দিন পনেরো ধরিয়া নিজের অদ্ভুত ভ্রমণ কাহিনি বলিয়া বেড়াইতে লাগিল ।তার ভ্রমণ কাহিনী‘অদ্ভূত’ কেন?

৯৭- পাতা
খুব সংক্ষেপে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
৯. নিবারণের মা স্বীকার হইয়া গেল।'
নিবারণের মা কোন কাজের ক্ষেত্রে তার সম্মতি জানিয়েছে?
৯.২ 'নীলমণি মুখুজ্যের স্ত্রী আশ্চর্য হইয়া বলিলেন – দুগগা ?
কেন কী হয়েছে দুগগার’
- একথার উত্তরে সর্বজয়া কী বলেছিল?



10. নীচের যে কোনো একটি প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
১০.. নীচের যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

১০.১ 'দুর্গার অশান্ত, চঞ্চল প্রাণের বেলায় জীবনের সেই সর্বাপেক্ষা বড়ো অজানার ডাক আসিয়া পৌঁছিয়াছে।
– দুর্গার জীবনের সকরুণ পরিসমাপ্তির ছবি কিভাবে ‘ছোটোদের পথের পাঁচালী’তে অঙ্কিত হয়েছে, তার পরিচয় দাও।


১০.২ ‘মাছ ধরিবার শখ অপুর অত্যন্ত বেশি।'
- অপুর মাছ ধরার শখের কথা ‘ছোটোদের পথের পাঁচালীতে কিভাবে ফুটে উঠছে?।