চতুর্থ শ্রেণি বিজ্ঞান বৃত্তি পরীক্ষা ২০২২ প্রশ্নের উত্তর / class 4 britti biggan question answer 2022 /
২০১৮ সালের বৃত্তি ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর দেখুন
প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন পর্ষদ, পঃ বঃ পরিচালিত প্রাথমিক শেষ পরীক্ষা (বৃত্তি পরীক্ষা) – ২০২২
পূর্ণমান - ৫০
বিষয় : বিজ্ঞান
সময় : ১ ঘন্টা ৩০ মিঃ
১। একটি বাক্যে উত্তর দাও
(যে কোন ১১টি)
ক) বালি জড় না জীব?
উঃ-জড়।
খ) হারিয়ে গেছে এমন একটি প্রাণীর নাম লেখ।
উঃ- হিমালয় বামন তিতির এবং ভারতে গোলাপী মত হাঁস।
গ) পাখিরা অনেক্ষণ আকাশে উড়লেও ক্লান্ত হয় না কেন?
উঃ- পাখিদের শরীরে ভেতর বায়ু থলি থাকে তাই পাখিরা আকাশে অনেকক্ষণ উল্লেখ ক্লান্ত হয় না।
ঘ) খালি চোখে দেখা যায় না এমন প্রাণীদের কীভাবে দেখা যাবে?
উঃ- খালি চোখে দেখা যায় না এমন প্রাণীদের অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখা যায়।
ঙ) দাঁতের বেশির ভাগ অংশটাই কোথায় থাকে?
উঃ- দাঁতের বেশিভাগ অংশটাই মারির ভেতরে থাকে।।
চ) মুড়ি আর মুড়ির গুঁড়ো কিসের সাহায্যে আলাদা করা যায় ?
উঃ- চালুনির সাহায্যে মুড়ি এবং মুড়ির গুঁড়ো আলাদা করা যায়।
ছ) প্রশ্বাসের সময় আমরা কোন গ্যাস নিই?
উঃ- প্রশ্বাসের সময় আমরা অক্সিজেন গ্যাস নিই।
জ) উদ্ভিদ বাতাসের কোন্ গ্যাসের সাহায্যে খাদ্য তৈরি করে?
উঃ- উদ্ভিদ বাতাসের কার্বন-ডাই-অক্সাই গ্যাসের সাহায্যে খাদ্য তৈরি করে
ঝ) যদি না খেয়ে কেউ কাজ করে তবে কি হবে?
উঃ- যদি না খেয়ে কেউ কাজ করে তাহলে সে কাজ করার শক্তি পাবে না।
ঞ) লবণ-কর না দেওয়ার আন্দোলনের ডাক কে দিয়েছিলেন?
উঃ- মহাত্মা গান্ধী লবণ - কর না দেওয়ার আন্দোলনে ডাক দিয়েছিলেন।
ট) কোন জিনিস ভারী কিংবা হাল্কা তা মাপতে কী ব্যবহার করি ?
উঃ- কোন জিনিস ভারি কিংবা হালকা মাপতে দাঁড়িপল্লা ব্যবহার করি
ঠ) বেলুনে কী ভরা থাকে?
উঃ- বেলুনে বাতাস ভরা থাকে
ড) মরিশাস কোন্ মহাসাগরের একটি ছোট্ট দ্বীপ?
উঃ- মরিসাস প্রশান্ত মহাসাগরের একটি ছোট্ট দ্বীপ
২। শূন্যস্থান পূরণ কর (যে কোন সাতটি ) :
ক) –ফুটে বাষ্প তৈরি হয় ।
উঃ- জল
খ) কাজ করবার জন্য–প্রয়োজন হয়।
উঃ- শক্তি
গ) ন্যাদোস একটি–
উঃ- মাছ
ঘ) বাটখারা দিয়ে কোনো জিনিসের–মাপা হয়।
উঃ- ভর
ঙ) প্রশ্বাসের পথ হল : নাক →ফুসফুস।
উঃ- গ্রাসনালী
চ) বরফ গলে–হয়।
উঃ-জল
ছ) পাখি– দিয়ে ফল টুকরো করে।
উঃ- ঠোঁট
জ) সাঁতার কাটার জন্য হাঁসের– জোড়া।
উঃ- আঙ্গুল
ঝ) জলভরতি বোতল - বোতলের চেয়ে ভারী
উঃ-খালি
১। সঠিক উত্তরটি বেছে নাও (যেকোন ৬টি ) :
ক) ‘বাষ্প’ কথাটা থেকেই (ভাব/ভাপ/ভাপা) কথাটি এসেছে।
উঃ-ভাপ
খ) তরল ও গ্যাসের নিজস্ব কোন আকার (আছে/নেই)।
উঃ- নেই।
গ) নিঃশ্বাসের সঙ্গে যে গ্যাস বের হয় তা হলো (অক্সিজেন/নাইট্রোজেন/কার্বন-ডাই-অক্সাইড)।
উঃ-কার্বন-ডাই-অক্সাইড ।
ঘ) হজম করার মত খাবারগুলি (শ্বাসনালি/গ্রাসনালি/ রক্তনালি) হয়ে পাকস্থলিতে যায।
উঃ-গ্রাসনালি
ঙ) শ্বাসনালির শেষে থাকা দুটো থলিকে বলে (পাকস্থলি/ যকৃৎ / ফুসফুস)।
উঃ-ফুসফুস
চ) প্রথমে যে দাঁতগুলো ওঠে সেগুলোকে বলে (আক্কেল দাঁত/ দুধের দাঁত)।
উঃ-দুধের দাঁত।
ছ) রান্না হতে থাকলে সিলিন্ডার ক্রমশ (ভারী/ হালকা) হতে থাকে।
উঃ-হালকা
৪। ভুল সংশোধন কর (যেকোন ৬টি) :
ক) ব্যাঙেদের খাবার হল লতাপাতা ।
উঃ-ব্যাঙেদের খাবার হল পোকামাকড়
খ) গ্যাসের ভর নেই।
উঃ- গ্যাসের ভর আছে
গ) বর্ষাকালে ঘাসে শিশির জমে।
উঃ- শীতকালে ঘাসে শিশির জমে
ঘ) ব্লিচিং পাউডার গায়ে লাগলে আরাম হয়।
উঃ- বাতাস গায়ে লাগলে আরাম হয়।
ঙ) মশা, ইন্দুর প্রভৃতিকে সংরক্ষণ করা দরকার।
উঃ-শুকুন, বাঘ প্রভৃতিকে সংরক্ষণ করা দরকার ।
চ) শামুকের একটি শক্ত হাড় আছে।
উঃ-শামুকের একটি শক্ত খোল আছে।
ছ) জন্মের সাধারণত দু'বছর পর থেকে দাঁত উঠতে আরম্ভ করে।
উঃ-জন্মের সাধারণত ৪-৯মাস পর থেকে দাঁত উঠতে আরম্ভ করে।
৫। যেকোন ৪টি প্রশ্নের উত্তর দাও :
ক) খাবার তাড়াহুড়ো করে খেলে বিষম লাগে কেন?
উঃ- তাড়াহুড়ো করে খাবার খেতে গেলে খাবার শ্বাসনালী মধ্যে ঢুকে যায়। তাই বিষম লাগে।
খ) গাছ কীভাবে খাবার তৈরি করে?
উঃ- গাছ মাটি থেকে জল ,সূর্য থেকে আলো, বাতাস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড নিয়ে খাবার তৈরি করে।
গ) সুষম খাবার কাকে বলে?
উঃ- যে সকল খাবার খেলে খাবারে সব রকম পুষ্টিগূণ পাওয়া যায় সেগুলিকে বলা হয় সুষম খাবার
ঘ) প্রাণীদের সংরক্ষণ করা বলতে কি বোঝ ? কীভাবে এদের সংরক্ষণ করা যায়? ২+৩=৫
উঃ- যে যে কারণে জীবের সংখ্যা কমে যায় সেই সব কারণগুলোকে চিহ্নিত করে তার ব্যবস্থা করা হয়। যাতে জীবের সংখ্যা না কমে তাকে সংরক্ষণ বলে।।
ক) বন জঙ্গল না কাটা ।
খ) প্রাণীদের খাবার জন্মের সাধারণত দু'বছর পর থেকে দাঁত উঠতে আরম্ভ করে। যোগান গ) দেওয়া। তৃষ্ণার জল যথেষ্ট পরিমাণ ব্যবস্থা করা।
ঘ)চোরাশিকারি হাত থেকে রক্ষা করা।
ঙ) সমুদ্রের জলে নুন আছে তা কীভাবে বুঝতে পারা যায় ?
উঃ-
সমুদ্রের জলকে একটা পাত্রে রেখে ফোটালে দেখা যাবে জল বাষ্প হয়ে উঠে গেছে।
নুন পড়ে আছে। অথবা নুন জলকে রোদে রেখে দিলে, কিছুদিন পর দেখা যাবে নুনের
গুঁড়ো আছে।
চ) দৌড়ানোর সময় আমরা জোরে শ্বাস নিই কেন?
উঃ- দৌড়ানোর সময় আমাদের শরীরে প্রচুর অক্সিজেনের দরকার হয় তাই আমরা জোরে জোরে শ্বাস নিই।
অন্য গুলো দেখুন