ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় /class 7 history 7th chapter question - Online story

Thursday 27 October 2022

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় /class 7 history 7th chapter question

 

প্রশ্ন প্রশ্ন উত্তর

  ইতিহাসের সাজেশন দেখুন তৃতীয় পরীক্ষা

 ৮ অনুশীলনী প্রশ্নের উত্তর

ষষ্ঠ শ্রেণির ইতিহাস সপ্তম অধ্যায় অর্থনীতি জীবন যাত্রা

ভেবে দেখো..
..খুঁজে দেখো
১। নীচের বিবৃতিগুলির সঙ্গে কোন ব্যাখ্যাটি সব থেকে বেশি মানানসই বেছে বের করো।
(১.১) বিবৃতি : মৌর্য পরবর্তী যুগে অনেকগুলি গিল্ড গড়ে উঠেছিল।
ব্যাখ্যা : (১) রাজারা ব্যাবসাবাণিজ্য বাড়ানোর জন্য গিল্ড গড়ে তুলেছিলেন।

ব্যাখ্যা : (২) কারিগর ও ব্যবসায়ীরা গিল্ড গড়ে তুলেছিলেন।
ব্যাখ্যা : (৩) সাধারণ মানুষ টাকা লেনদেন ও গচ্ছিত রাখার জন্য গিল্ড গড়ে তুলেছিলেন।

উত্তর। ব্যাখ্যা : (১) কারিগর ও ব্যবসায়ীরা গিল্ড গড়ে তুলেছিলেন।


(১.২) বিবৃতি : দাক্ষিণাত্যে ভালো তুলোর চাষ হত।

ব্যাখ্যা : (১) দাক্ষিণাত্যের কালো মাটি তুলো চাষের পক্ষে ভালো ছিল।
ব্যাখ্যা : (২) দাক্ষিণাত্যের সমস্ত কৃষক শুধু তুলোর চাষ করতেন।
ব্যাখ্যা : (৩) দাক্ষিণাত্যের মাটিতে অন্য কোনো ফসল হত না।

উত্তর। ব্যাখ্যা : (১) দাক্ষিণাত্যের কালো মাটি তুলো চাষের পক্ষে ভালো ছিল।
২। সঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :
(২.১) জনপদ হল---------
(কৃষিভিত্তিক/শিল্পভিত্তিক/শ্রমিকভিত্তিক) গ্রামীণ এলাকা

উত্তর। কৃষিভিত্তিক।




(২.২) মৌর্য আমলে অর্থনীতি মূলত------
(শিল্পের/কৃষির/ব্যাবসাবাণিজ্যের) উপর নির্ভর করত।

উত্তর। কৃষির



(২.৩) গুপ্ত ও গুপ্ত পরবর্তী আমলে ধর্মীয় উদ্দেশ্যে জমিদানকে বলা হয়-–-----ব্যবস্থা।

(সামন্ত/বেগার/অগ্রহার)
-
উত্তর। অগ্রহার।



৩। নিজের ভাষায় ভেবে লেখো (তিন/চার), লাইনে :

(৩.১) প্রথম নগরায়ণ (হরপ্পা) এবং দ্বিতীয় নগরায়ণ (মহাজনপদ)-এর মধ্যে কোন্ ধরনের পার্থক্য তোমার চোখে পড়ে?
উত্তর - প্রথম ও দ্বিতীয় নগরায়ণের মধ্যে যে পার্থক্যগুলো লক্ষ করা যায় তা হল-

প্রথম নগরায়ণ                দ্বিতীয় নগরায়ণ
(১)  সিন্ধুনদের উপত্যকায়    (১)গঙ্গা নদীর
প্রথম নগরায়ণ হয়েছিল।    উপত্যকায় দ্বিতীয়
                                         নগরায়ণ হয়েছিল
(২)পশ্চিম ভারতে            (২)  উত্তর ভারতে
   দেখা যায়।                       দেখা যায়  ।   

(৩)স)ময়কাল                  (৩) সময়কাল
খ্রিস্টপূর্ব ১৬০০ অব্দ।   খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ অব্দ।



(৩.২) প্রাচীন ভারতে জলসেচ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছিল কেন? সে যুগের জলসেচ ব্যবস্থার সঙ্গে আজকের দিনের জলসেচ ব্যবস্থার কোনো পার্থক্য তোমার চোখে পড়ে কি?


উত্তর। -
(i) প্রাচীন ভারতে- দৈহিক শক্তি বা পশুচালিত যন্ত্রের সাহায্যে জলসেচ করা হত।
আজকের দিনে -বিদ্যুৎচালিত পাম্পের সাহায্যে জলসেচ করা হয়।

(ii) প্রাচীন ভারতের- জলসেচ প্রকল্পগুলিকে বলা হত সেতু। কৃত্রিম উপায়ে অন্য এলাকা থেকে জল আনিয়েও সেতু বানানো হত।
আজকের দিনে- ক‍্যানেলের মাধ্যমে জলসেচ করা হয় ।
 যেখানে এরূপ ব্যবস্থা নাই সেখানে ডিপ, মিনি ডিপ টিউবওয়েল বসিয়ে সেচের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।



(৩.৩) খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতক পর্যন্ত সময়ে ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তর ও দক্ষিণ অংশে কৃষির পদ্ধতি ও উৎপাদিত ফসলের মধ্যে কী কী তফাত দেখা যায়?
উত্তর। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক থেকে খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতক পর্যন্ত সময়ে ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তর ও দক্ষিণ অংশে কৃষির পদ্ধতিগত্‌ তফাত : ভারতের উত্তর অংশে কৃষিকাজের জন্য দা, কুড়ুল, কুঠার ও অন্যান্য জিনিসপত্রের সাথে লোহার লাঙলের ফলার ব্যবহার হত কিন্তু দক্ষিণ ভারতে লোহার জিনিসপত্র কৃষিকাজে ব্যবহার করা হত ঠিকই, কৃষিকাজে লোহার তৈরি লাঙলের ফলার ব্যবহার হত না।উত্তর ও দক্ষিণ ভারতে উৎপাদিত ফসলের তফাত- ভারতের উত্তর অংশের প্রধান ফসল ছিল ধান, গম, যব,আখ ইত্যাদি। ভারতের দক্ষিণ অংশে প্রধান ফসল ছিল কার্পাস, শন, সুপারি, নারকেল, নানারকমের মশলা ইত্যাদি।
উত্তর ভারতের উর্বর জমিতে যে ধান চাষ হত তার মধ্যে সেরা ধান হল শালিধান ।

অনুশীলনী প্রশ্নের উত্তর 

৭ অনুশীলনী প্রশ্নের উত্তর

৬ অনুশীলনী প্রশ্নের উত্তর
৫ অনুশীলনী প্রশ্নের উত্তর