অষ্টম শ্রেণি পরিবেশ ও বিজ্ঞান দশ অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর জীব-বৈচিত্র /class 8 poribesh 10 chapter question answer - Online story

Thursday 6 October 2022

অষ্টম শ্রেণি পরিবেশ ও বিজ্ঞান দশ অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর জীব-বৈচিত্র /class 8 poribesh 10 chapter question answer

 


অষ্টম শ্রেণি
 পরিবেশ ও বিজ্ঞান
দশ অধ্যায়

 জীব-বৈচিত্র পরিবেশের সংকট বিপন্ন প্রাণী সংরক্ষণ।
 

১১ অধ্যায়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখুন
 

 

প্রঃ। সাগরকুসুমের পাপড়িগুলো কী? এগুলি কি কাজে লাগে?
উঃ। পাপড়িগুলো আসলে কর্ষিকা। এই কর্ষিকাগুলিতে অসংখ্য দংশক কোশ থাকে। যা ছোটো মাছ বা প্রাণী শিকার করতে কাজে লাগে।

প্রঃ। সাগরকলম কী?
উঃ। হাঁসের পালকের তৈরি কলমের মতো। একধরনের সামুদ্রিক প্রাণী।

প্রঃ। অক্টোপাস কী? এরকম নাম হল কেন?
উঃ। এদের বাহুর সংখ্যা আট। তাই নাম অক্টোপাস।

প্রঃ। সবচেয়ে বড়ো অক্টোপাস কী?
উঃ। সবচেয়ে বড়ো অক্টোপাস হল প্রশান্ত মহাসাগরের দৈত্যাকার অক্টোপাস।

প্রঃ। অক্টোপাস কীরূপ স্বভাবের প্রাণী ?
 উঃ। অক্টোপাস নিরীহ আর ভীরু স্বভাবের প্রাণী

প্রঃ। অক্টোপাস কীভাবে আত্মরক্ষা করে?

উঃ।
অক্টোপাস আক্রান্ত হলে এদের দেহের একটি গ্রন্থি থেকে কালি ছিটিয়ে জল ঘোলা করে পালিয়ে যায়।


প্রঃ। স্কুইডের কয়টি বাহু? এরা কতটা লম্বা হয়?
উঃ। দশটা বাহু। এরা সাধারণ 50-60 ফুট লম্বা হয়?


প্রঃ। স্কুইড কীসের সাহায্যে শিকার করে?

উঃ। শোষক যন্ত্রের সাহায্যে স্কুইড শিকার ধরে।

প্রঃ। দৈত্যাকার স্কুইড কোথায় বাস করে?
উঃ। দৈত্যাকার স্কুইড আটলান্টিক সমুদ্রের গভীরে বাস করে।


প্রঃ। সমুদ্র ফেনা কী?
উঃ। স্কুইডের আত্মীয় কাটল ফিশ সমুদ্রের ধারে পচা গলা ক্যালশিয়ামঘটিত পদার্থ।যা
 সমুদ্র ফেনা নামে বিক্রি হয়।

প্রঃ। হাঙরের কঙ্কাল কী দিয়ে তৈরি হয়?
উঃ। হাঙরের কঙ্কাল হাড়ের চেয়ে নরম কার্টিলেজ দিয়ে তৈরি হয়।

প্রঃ। দুটি হাঙরের প্রজাতির নাম লেখো যারা মানুষের ক্ষতি করে না?
উঃ। বাস্কিং শার্ক আর হোয়েল শার্কের মতো বড়ো আকারের হাঙর মানুষের ক্ষতি করে না।


প্রঃ। তারামাছ কীসের সাহায্যে চলাফেরা করে?

 উঃ। নালিপদের সাহায্যে চলাফেরা করে।

প্রঃ। পৃথিবীর মরুভূমি কতখানি?
 উঃ। পৃথিবীর প্রায় পাঁচ ভাগের একভাগ জুড়ে রয়েছে মরুভূমি।

প্রঃ। ভারতের একটি মরুভূমির নাম লেখো। 

 উঃ। ভারতের রাজস্থানের থর মরুভূমি।

প্রঃ। সাহারা মরুভূমিতে কোন্ কোন্ প্রাণী বাস করে?
উঃ। পেঁচা, হরিণ, সজারু, শেয়াল, উটপাখি, হায়না ইত্যাদি।


প্রঃ। ভারতের থর মরুভূমিতে কী কী প্রাণী বসবাস করে?
উঃ। শেয়াল, উট, সাপ, শকুন, কাঁটাওলা লেজবিশিষ্ট গিরগিটি।


প্রঃ। মরুঅঞ্চলের উদ্ভিদের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?

উঃ। কাঁটাজাতীয় উদ্ভিদ এবং তাদের মূলগুলো দীর্ঘ হয়।


প্রঃ। মরু অঞ্চলের তিনটি গাছের নাম লেখো। 

 উঃ। ফণীমনসা, সাগুয়ারো, যশুয়া গাছ।


প্রঃ। সাগুয়ারা গাছের ফল কেমন খেতে হয়?
উঃ। সাগুয়ারা গাছের ফল তরমুজের মতো খেতে হয়।


প্রঃ। কাকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়?
উঃ। উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।


প্রঃ। উট কত দিন পর্যন্ত জল না খেয়ে থাকতে পারে?
উঃ। ৭ দিন পর্যন্ত জল না খেয়ে থাকতে পারে।


প্রঃ। মরুভূমির সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ কী?
উঃ। র‍্যাটল সাপ। এদের লেজের কাছে ফাঁপা ঝুমুরের মতো ঝুমঝুমি (Rattle) দেখা যায়।


প্রঃ। জারবিল কী?
উঃ। মরু অঞ্চলে ছোটো ইঁদুরের মতো প্রাণী হল জারবিল। এদের ক্যাঙারু ইঁদুরও বলা হয়।


প্রঃ। থর মরুভূমির উল্লেখযোগ্য প্রাণী কী?
 

উঃ। কৃষ্ণসার হরিণ।

প্রাঃ। কোথায় ম্যানগ্রোভস অরণ্য দেখা যায় ?

উঃ। পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণদিকে জোয়ার ভাটা গ্লাবিত অঞ্চলে শ্বাসমূলযুক্ত যে বিশেষ উদ্ভিদ।
সমষ্টি চোখে পড়ে তারা মিলেমিশে ম্যানগ্রোভস অরণ্য বা বাদাবন তৈরি করেছে।


প্রঃ। ম্যানগ্রোভস অরণ্যে কী কী গাছ দেখা যায়?
উঃ। ম্যানগ্রোভস অরণ্যে সুন্দরী, গরান, কেওড়া, পাইন প্রভৃতি উদ্ভিদ জন্মায়।


প্রশ্ন 
ম্যানগ্রোভস উদ্ভিদগুলিতে শ্বাসমূল দেখা যায় কেন?
উঃ। মাটির সূক্ষ্ম ছিদ্রগুলো কাদায় ঢাকা পড়ায় শ্বাসকার্য চালানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাই এইসব উদ্ভিদের মূল মাটির ওপরে মুলোর মতো অসংখ্য শ্বাসমূল বের হয়।


প্রঃ। ম্যানগ্রোভ অরণ্যের উদ্ভিদের ঠেসমূল দেখা যায় কেন?
উঃ। কোনো ম্যানগ্রোভ যাতে জোয়ার-ভাটার স্রোতের টানে উপড়ে না যায় তার জন্য ঠেসমূল বের হয়।


প্রঃ। একহাজার গ্রাম সমুদ্রের জলে কত গ্রাম লবণ থাকে?

 উঃ। 33-38 গ্রাম লবণ থাকে।

প্রঃ। ঝিনুক কী?
 উঃ। ঝিনুক হল একধরনের সামুদ্রিক প্রাণীর খোলক।

প্রঃ। সমুদ্রের কোথায় জীবের বৈচিত্র্য খুব বেশি?
উঃ। যেসব সমুদ্রে প্রবাল প্রাচীর থাকে সেখানে মাছ ও অন্যান্য সামুদ্রিক জীবের বৈচিত্র্য খুব বেশি।


প্রঃ। সমুদ্রে বসবাসকারী কয়েকটি জীবের নাম লেখো।
উঃ। লাইকেন, শ্যাওলা, শামুক, ঝিনুক, তারা মাছ, সাগরকুসুম, কাঁকড়া ইত্যাদি।


প্রঃ। ডায়াটম কী? এর
কোশপ্রাচীর কী দিয়ে তৈরি?

উঃ ডায়াটম একটি এককোশী উদ্ভিদ। এর কোশপ্রাচীর সিলিকা দিয়ে তৈরি।


প্রঃ। সবুজ উদ্ভিদেরা কোন প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরি করে?

উঃ। সালোক-সংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরি করে।


প্রঃ। বায়োলুমিনিসেন্স কী ?

উঃ। সমুদ্রের গভীরে সূর্যের আলো প্রবেশ না করলেও অন্য এক ধরনের আলোর দেখা পাওয়া যায় একে বায়োলুমিনিসেন্স বলে।


প্রঃ। লুসিফেরিন কী?
উঃ। বায়োলুমিনিসেন্ট জীবদের দেহে একধরনের প্রোটিন ঘটিত রঞ্জক পদার্থ থাকে তাকে লুসিফেরিন বলে।


প্রঃ। বায়োলুমিনিসেন্ট কাদের বলে?
উঃ। সমুদ্রের গভীরে কিছু জীব দেখা যায় যারা রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে নিজেদের দেহে আলো তৈরি করতে পারে এদের বায়োলুমিনিসেন্ট বলে। এদের সমুদ্রের 200-1000 মিটার গভীরতায় দেখা মেলে।


প্রশ্ন -কাঁটাওয়ালা ঝোপঝাড় উদ্ভিদ অঞ্চলে বসবাসকারী দুটি প্রাণীর নাম লেখো।
উঃ। চিৎকারা, শেয়াল বসবাস করে।

প্রশ্ন- বনের একদম ওপরের স্তরকে কী বলে? 

উঃ। বনের উপরের স্তরকে ছাদ বলে।


প্রঃ বীরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ বনের কোথায় জন্মায়?
উঃ। বনের মেঝের ঠিক ওপরে অল্প উচ্চতায় যে ধরনের গাছ থাকে তাদেরকে বীরুৎজাতীয় উদ্ভিদ বলে।


প্রঃ। বনের শেষস্তর অর্থাৎ বনের মেঝেতে কোন্ কোন্ প্রাণী বসবাস করে?
উঃ। কেঁচো, আরশোলা, কাঁকড়াবিছে, তেঁতুলবিছে, শামুকসহ নানা আনুবীক্ষণিক জীব এখানে বসবাস করে।


প্রঃ। পৃথিবীর মোট বনভূমির কত শতাংশ প্রাকৃতিকভাবে গড়ে উঠেছে? 

উঃ। 95% প্রাকৃতিক ভাবে গড়ে উঠেছে।



প্রঃ। দক্ষিণ আমেরিকায় বনের পরিমাণ কত? 

উঃ। দক্ষিণ আমেরিকায় বনের পরিমাণ প্রায় 23%।



প্রঃ। এশিয়ানিয়ায় বনের পরিমাণ কত?
 উঃ। ওশিয়ানিয়ায় বনের পরিমাণ 5%।



প্রঃ। বর্ষাবনের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?

উঃ। লম্বা লম্বা গাছ, উয় আবহাওয়া আর প্রচুর বৃষ্টি হল বর্ষাবনের প্রধান বৈশিষ্ট্য।


প্রঃ। বর্ষাবন কোথায় দেখা যায় ?

উঃ। নিরক্ষরেখার উত্তরে ও দক্ষিণে 10°-12° অক্ষাংশের মধ্যে ঐ বনভূমি দেখা যায়।


প্রঃ। এক হেক্টরে বর্ষাবনে কত প্রজাতির গাছ থাকে?
উঃ। প্রায় 40 এর বেশি প্রজাতির গাছ থাকে।


প্রঃ। পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত জানা কত প্রজাতির উদ্ভিদ আছে?
উঃ। পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত জানা 250,000 প্রজাতির উদ্ভিদ প্রজাতি আছে।



প্রঃ। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের অধিকাংশ অক্সিজেন কোন বনভূমি উৎপত্তি করে?
 উঃ। বর্ষাবনভূমি থেকে উৎপত্তি হয়।


প্রঃ। বিলুপ্তপ্রায় চারটি জীবজন্তুর নাম লেখো।
উঃ। গরিলা, শিম্পাপ্তি, ওকাপি, ওরাং ওটাং হল বিলুপ্তপ্রায় জীবজন্তু।


প্রঃ। বর্তমানে প্রতি সেকেন্ডে কত বর্ষাবন কাটা পড়ছে?
 উঃ। প্রতি সেকেন্ডে প্রায় দেড় একর বর্ষাবন ভূমি কাটা পড়ে।

প্রঃ। অধিক সংখ্যক গাছ কাটার ফলে কোন গ্যাসের পরিমাণ কমছে এবং কোন গ্যাসের পরিমাণ বাড়ছে?
উঃ। O, গ্যাসের পরিমাণ কমছে CO, গ্যাসের পরিমাণ বাড়ছে।



প্রঃ। পশ্চিমবঙ্গের প্রধান দুটি বনভূমি কী?

উঃ। পশ্চিমবঙ্গে প্রধান দুটি বনভূমি হল উত্তরবঙ্গের বনভূমি এবং সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভস উদ্ভিদের বনভূমি।


প্রঃ। উত্তরবঙ্গে কোথায় বনভূমি দেখা যায়?
উঃ। উত্তরবঙ্গে উঁচু পাহাড়ি অঞ্চলের 8000 ফুটের ওপরে এবং ডুয়ার্সে-এর (তরাই-এর বনভূমি) দেখা যায়।


প্রঃ। উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্স এবং তরাই-এর বনভূমিতে কী কী গাছ আছে?
উঃ। শাল, গামার, খয়ের, শিশু, আমলকী এবং উঁচু পাহাড়ের ঢালে রোডোডেনড্রন, পাইন প্রভৃতি নানা গাছ চোখে পড়ে।



প্রঃ। উত্তরবঙ্গের বনভূমিতে কোন মাংসাশী প্রাণী দেখা যায়?
উঃ। চিতাবাঘ দেখা যায়।


প্রঃ। পশ্চিমবঙ্গের কোন পাহাড় থেকে হাতির দল নেমে আসে?
উঃ। পশ্চিমবঙ্গের দলমা পাহাড় থেকে হাতির দল নেমে আসে।



প্রঃ। উত্তরবঙ্গে প্রায়ই কীসের জন্য হাতির মৃত্যু ঘটেছে? 

উঃ। উত্তরবঙ্গে ট্রেনে কাটা পড়ে অনেক হাতি মারা পড়ছে।


প্রঃ। হাতির আনাগোনা কখন বেড়ে যায়?
উঃ। বর্ষার শুরুতে ভুট্টা ফলার সময় আর শীতের শুরুতে ধান পাকতে শুরু করলে হাতির চলাচল অনেকটা বেড়ে যায়।


প্রঃ। উত্তরবঙ্গের বনভূমিতে কীসের অস্তিত্ব বিপন্ন হয়ে উঠেছে?
উঃ। একশৃঙ্গ গণ্ডারের অস্তিত্ব বিপন্ন হতে চলেছে।

প্রঃ। প্ল্যাংকটন কী? এটি কয় ধরনের ও কী কী?
উঃ। প্ল্যাংকটন এক ধরনের জলজ জীব, যাঁরা স্রোতের বিরুদ্ধে সাঁতার কাটতে পারে না। দুই ধরনের যথা—
 ফাইটোপ্ল্যাংকটন (ii) জুপ্ল্যাংকটন।


প্রঃ। ফাইটোপ্ল্যাংকটন কোথায় বাস করে? এরা কীভাবে খাবার তৈরি করে?
উঃ। এই এককোশী আণুবীক্ষণিক উদ্ভিদেরা সাধারণত ইউফোটিক অঞ্চলে বসবাস করে।
সূর্যের আলোর সাহায্যে এরা খাবার তৈরি করে।


প্রঃ। জুপ্ল্যাংকটন কী? 

 উঃ। এরা মূলত আণুবীক্ষণিক ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র প্রাণী। সমুদ্রের ওপরের তলে ভেসে বেড়ায়।
ডিনোফ্ল্যাজেলেট


প্রঃ। ডিনোফ্ল্যাজেলেট কীসের সাহায্যে চলাফেরা করে?
উঃ। এরা চলাফেরা করে ফ্ল্যাজেলার সাহায্যে।
এককোশী প্রাণী।


প্রঃ। কেল্প কী? কেল্প দেখতে কেমন?
উঃ। খুব বড়ো সামুদ্রিক শ্যাওলা। বেশিরভাগ প্রজাতির দেহ চ্যাপটা, অনেকটা পাতার মতো দেখতে।

প্রঃ। থর মরুভূমির সবচেয়ে বড়ো পাখি কী?  

উঃ। বাস্টার্ড।


প্রঃ। বুশমেন কাদের বলে?
 উঃ দক্ষিণ-পশ্চিম আফ্রিকার নামিব মরুভূমিতে বসবাসকারী মানুষদের বুশম্যান বলে। এরা বালির ভিতরে গর্ত করে থাকে।


প্রঃ। কালাহারি মরুভূমিতে বসবাসকারী মানুষদের কী বলে? উঃ। স্যান বুশম্যান বলে।
 

প্রঃ। স্যান বুশম্যানরা কীভাবে জল পান করে।
উঃ। স্যান বুশম্যানরা ভিজে বালির মধ্যে গর্ত করে নলাকার ঘাস ঢুকিয়ে জল টেনে খায়। অস্ট্রিচের ডিমের খোলককে এরা জল খাওয়ার পাত্ররূপে ব্যবহার করে।


প্রঃ। পেঙ্গুইনদের মধ্যে বৃহত্তম কারা? 

উঃ। পেঙ্গুইনদের মধ্যে বৃহত্তম হল এম্পেরর পেঙ্গুইন।


প্রঃ। কত সালে কারা পেঙ্গুইনদের রক্ষা করার আবেদন জানায়?
উঃ 1905 সালে আন্তর্জাতিক পক্ষী মহাসভা পেঙ্গুইনদের রক্ষা করার আবেদন জানায়।

প্রঃ। তুয়ারেগ কী?

উঃ সাহারা মরুভূমিতে বসবাসকারী মানুষদের তুয়ারেগ বলে।


প্রঃ। থর মরুভূমিতে কোন্ কোন্ সম্প্রদায়ের মানুষ বাস করে?
উঃ। ওয়াধা, ভীল, গাদি, লোহার প্রভৃতি সম্প্রদায়ের মানুষ থর মরুভূমিতে বাস করে।


প্রঃ। কোন্ সালকে ইউনাইটেড নেশনস এর পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক মরুভূমি ও মরুকল বছর রূপে ঘোষণা করা হয়?
উঃ। 2006 সাল।



প্রঃ। দক্ষিণ মেরুকে ঘিরে থাকা অঞ্চল কী নামে পরিচিত?

উঃ। অ্যান্টার্কটিকা বা কুমেরু নামে পরিচিত।


প্রঃ। সুমেরুর জীবজগতের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী ?
উঃ। জলজ স্তন্যপায়ীদের প্রাধান্য।



প্রঃ। পৃথিবীর প্রথম শুশুক স্যাংচুয়ারি কোন্‌টি?
উঃ। বিক্রমশীল গ্যাম্পেটিক ডলফিল স্যাংচুয়ারি?


প্রঃ। 
শুশুক স্যাংচুয়ারিতে উল্লেখযোগ্য প্রাণীগুলি কী কী? উঃ। তিমি, সিল, সি-লায়ন, বলগা হরিণ, কুকুর, ডলফিন।


প্রঃ। পরিযান কী?
উঃ। এক বাসস্থান ছেড়ে অন্য বাসস্থানে যাওয়াই হলো পরিয়ান।


প্রঃ। সুমেরু মহাসাগরের জলে কত ধরনের মাছ থাকে?
উঃ। 240 ধরনের মাছ থাকে।


প্রঃ। ইনসিটু (insitu) সংরক্ষণ কোথায় দেখা যায় ?
উঃ। অভয়ারণ্যে।



প্রঃ। গন্ডারের কোন্ দাঁতটি খুব লম্বা।
উঃ। গন্ডারের নীচের চোয়ালে কৃন্তক নামক দাঁতটি খুব লম্বা।



প্রঃ। এস্কিমোরা কোথায় বসবাস করে? উঃ। আর্কটিক মেরু অঞ্চলে এরা স্থায়ী ভাবে বসবাস করে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :

প্রঃ। বন থেকে মানুষ কী কী উপকার পায়?
উঃ। i) বন আমাদের আবহাওয়ার প্রধান নিয়ন্ত্রক, বৃষ্টিপাত, তাপমাত্রা প্রভৃতি নিয়ন্ত্রিত হয়। ii) বন হল বন্য জীবজন্তুর একমাত্র আশ্রয়স্থল। iii) মাটির ক্ষয় ও বন্যা নিয়ন্ত্রিত হয়। iv) বন থেকে আমরা জ্বালানি, ফুল, ফল, মূল, ওষধি দ্রব্য পেয়ে থাকি। v) শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঠ, আসবাবপত্রের কাঠ বন থেকে পেয়ে থাকি।



প্রঃ। পৃথিবীতে কোথায় কেমন ধরনের বন দেখা যায়?
উঃ। পৃথিবীতে সব জায়গায় বনের পরিমাণ সমান নয়। সারা পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশ বনে ঢাকা। এর মধ্যে 95% প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা আর বাকি 5% মানুষের তৈরি। এর মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকায় বনের পরিমাণ প্রায় 23% আর ওশিয়ানিয়ায় মাত্র 5%। পৃথিবীতে 64টি দেশে বনের পরিমাণ সেই দেশগুলির স্থলভাগের দশ শতাংশেরও কম, আবার
পৃথিবীতে 10টা দেশে বন নাই।



প্রঃ। আমাজনের বর্ষারণ্য কোথায় অবস্থিত এবং এর বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো।
উঃ। অবস্থান : নিরক্ষরেখার উত্তর এবং দক্ষিণে 0-10° অক্ষরেখার মধ্যে আমাজনের
বর্ষারণ্য অবস্থিত।
বৈশিষ্ট্য : i) লম্বা লম্বা গাছ, উয় আবহাওয়া আর প্রচুর বৃষ্টি এই ধরনের বনের প্রধান
বৈশিষ্ট্য। ii) অরণ্য এতটাই ঘন যে এখানে দিনের বেলাও সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারে।না।



১১ অধ্যায়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখুন