অষ্টম শ্রেণী বাংলা "বোঝাপড়া" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হাতে-কলমে অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর - Online story

Saturday 24 December 2022

অষ্টম শ্রেণী বাংলা "বোঝাপড়া" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হাতে-কলমে অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর

 




"অদ্ভুত আতিথেয়তা"- গল্পের প্রশ্নের উত্তর দেখুন

অষ্টম শ্রেণী
 বাংলা
"বোঝাপড়া" রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
হাতে-কলমে
অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর
১.১ জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত কোন্ পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিয়মিত লিখতেন?
উঃ।  ‘ভারতী’  পত্রিকা।


১.২ ভারতের কোন্ প্রতিবেশী দেশে তাঁর লেখা গান জাতীয় সংগীত হিসাবে গাওয়া হয়?
উঃ। বাংলাদেশে ।


২. নীচের প্রশ্নগুলির কয়েকটি বাক্যে উত্তর দাও :

২১ ‘সেইটে সবার চেয়ে শ্রেয়।'—কোন্‌টি সবার চেয়ে শ্রেয়?

উঃ। কবি বলতে চেয়েছেন, ঝগড়া বিবাদ  করে আঘাত পেয়ে তলিয়ে যাওয়ার চেয়ে সবকিছুর সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে, সহ্য করে ভেসে থাকাই সবচেয়ে শ্রেয় ।




২.২ ‘ঘটনা সামান্য খুবই।'—কোন্ ঘটনার কথা বলা হয়েছে?

উঃ।   কবি বলেছেন মনকে এই বলে বোঝাতে হবে যে ভালো মন্দ যাই আসুক না কেন সেই বাস্তব সত্যকে সহজে মেনে নেওয়ার শক্তি সঞ্চয় করাই সঠিক কাজ হবে। সামান্য ঘটনাকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিলে ঘটনাটি গুরুত্বপূর্ণ হয় না বরং ঘটনাটিকে স্বাভাবিক ঘটনা মনে করলেই সবদিক থেকে শ্রেয়।


২.৩ ‘তেমন করে হাত বাড়ালে/সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি।'—উদ্ধৃতিটির নিহিতার্থ স্পষ্ট করো।
উঃ। ।পৃথিবীতে প্রতিটা মানুষ একে অপরের কথা ভাববে এটাই স্বাভাবিক, কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে একে অন্যের মনের মতোই হবে।
কোন কিছু চাওয়া পাওয়া আশা ত্যাগ করে অন্তর থেকে সবকিছুকে আপন করে নিলে, তবে অনেকখানি সুখ পাওয়া যাবে বলে কবি মনে করেছেন





২.৪ 'মরণ এলে হঠাৎ দেখি/মরার চেয়ে বাঁচাই ভালো।'—ব্যাখ্যা করো
উঃ। মানুষ যখন জীবনে সত্যকে খুঁজে পায় অর্থাৎ সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করে তখন তার কাছে পৃথিবী  সুন্দর হয়। তখন সে
 জীবনকে  ভালোবাসতে শুরু করে এবং একই সঙ্গে জীবনের গুরুত্ব অনুভব করে।
তার কাছে তখন মৃত্যু অপেক্ষা জীবন অনেক বড়ো হয়। তাই কবি সেই সময়টার কথা উল্লেখ করে বলেছেন।মরণ এলে হঠাৎ দেখি/মরার চেয়ে বাঁচাই ভালো।'










২৫ তাহারে বাদ দিয়েও দেখি/বিশ্বভুবন মস্ত ডাগর।'—উদ্ধৃতিটির মধ্য দিয়ে জীবনের কোন্ সত্য প্রকাশ পেয়েছে।
উঃ। একজন মানুষের বিচ্ছেদে কষ্ট অনুভব করি, ভাবি সবকিছুই হারিয়ে গেল । কিন্তু কবির মতে যদি মানুষ অযথা কাতর না হয়ে সত্যটাকে যদি মেনে নিতে পারে অর্থাৎ জন্মিলে মরিতে হইবে এই ভাবনায় নিজেকে বোঝাতে পারে, অথবা অথবা কোনো ব্যক্তিই জীবনের থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। সেই ব্যক্তি যদি নাও থাকে তবুও পৃথিবী একইরকম থাকে। পৃথিবীর স্বাভাবিকতায় কোনো পরিবর্তন ঘটে না। ও পিঠের মধ্য দিয়ে মধ্য দিয়ে জীবনের এই সত্য প্রকাশ পেয়েছে।




২.৬ কীভাবে মনের সঙ্গে বোঝাপড়া করতে হবে?
উঃ। জীবনে চলার পথে অনেক ভালো মন্দ ঘটনা সামনে আসবে সেগুলি সত্যতা যাচাই করে এগিয়ে চলার ভাবনা মনের সঙ্গে বোঝাপড়ার কথা বলেছেন। সকল মানুষের মন একই রকম হয় না। তাই তাদের কাছে যে সঠিক কিছু পাওয়া যাবে এমনটা নয় । এই ভাবনার কথা মনকে বোঝাতে হবে। বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়া যদিও খুব কষ্টের বিষয়। তবুও মন কে বোঝাতে হবে কোন ব্যক্তি জন্য সারা নিজের জীবনে আঁধার ডেকে আনা ঠিক হবে না। জীবনের সঙ্গে মনের বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে মানুষকে এগিয়ে যাওয়ার কথা গুলি বলেছেন।

২.৭ ‘দোহাই তবে এ কার্যটা / যত শীঘ্র পারো সারো।'—কবি কোন্ কার্যের কথা বলেছেন? সেই কার্যটি
সারতে হবে কেন?

উঃ। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর উক্তিটির মধ্যে দিয়ে বলতে চেয়েছেন , মানুষ অনেক সময় নিজের অহংকারে নিজের জীবনকে অন্ধকার করে তোলে। এই কারণে মানুষ নিজের ভাগ্যকে দোষারোপ করে। কবির মতে এভাবে নিজের ও দোষারোপ করে কোনো লাভ নেই বরং এতে নিজের পায়ে কুড়ুল মারে। নিজের দোষে এভাবে নিজের প্রতি দোষারোপ করে বিপদে পড়ার কাজটা যত দ্রুত শেষ হয় ততই মঙ্গল। নিজেদের ভাগ্যকে দোষারোপ করার ভুলটা যেন আমরা তাড়াতাড়ি সংশোধন করে ওঠার কথা বলেছেন

 

২.৮ কখন আঁধার ঘরে প্রদীপ জালানো সম্ভব ?
উঃ। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘বোঝাপড়া’ কবিতায় আঁধার ঘরে প্রদীপের যে উদাহরণ
দিয়েছেন তা একটি রূপক মাত্র। কবি এখানে মনের অন্ধকারকে দূরীভূত করে সেখানে সত্যের প্রদীপ জ্বালানোর কথা বলেছেন। আমাদের নিজেদের মনের মধ্যে থাকা যে অজ্ঞতার অন্ধকার, সেখানে জ্ঞানের প্রদীপ জ্বালিয়ে দিতে হবে, তবেই আমাদের মানসিক কষ্ট দূর হবে। অশ্রুজল না ফেলে ঘটনার মুখোমুখি দাড়ানোর সামর্থ অর্জন করলেই তার জীবনের বিপর্যয় কেটে যাবে। আর তখনই জীবনের আঁধার ঘরে প্রদীপ জ্বালানো সম্ভব হয়ে উঠবে।


২.৯ ভুলে যা ভাই, কাহার সঙ্গে / কতটুকুন তফাত হলো।'— এই উদ্ধৃতির মধ্যে জীবনের চলার ক্ষেত্রে কোন্ পথের ঠিকানা মেলে?
উঃ। কবি জীবনের পথে সঠিকভাবে চলার নির্দেশ দিয়েছেন। জীবন হলো এক চলমান সত্য।  জীবনে চলার প্রথম শর্তই হলো সত্যকে মেনে নেওয়া, কারোর সঙ্গে নিজের তুলনা
না করা। এই তফাত বা তুলনা থেকেই আসে সংঘাত, সংঘর্ষ। সব মানুষ একরকম হবে না এটাই স্বাভাবিক, সেটা যদি না হয় তবে তা অস্বাভাবিক। কিন্তু আমরা অনেক সময়ই একথা ভুলে যাই। একে অন্যের সঙ্গে তুলনা করে থাকি।ভেদাভেদ ভুলে যা সত্য ও বাস্তব তাকেই আপন করে নিতে হবে। তবেই চলার পথ হবে বাধাহীন ও আনন্দময়।








২.১০ অনেক ঝঞ্ঝা কাটিয়ে বুঝি / এলে সুখের বন্দরেতে,'—'ঝঞ্ঝা কাটিয়ে আসা’ বলতে কী বোঝো?
উঃ। আমরা অনেক সময় পথ চলতে গিয়ে অনেক বাধা’র মুখোমুখি হই, যেগুলো কবির ভাষায় ‘ঝঞ্ঝা’। ঝঞ্ঝা’ কেবল বাইরের নয়, মনেরও। মানুষ অনেক সময় মনের মধ্যে জমে থাকা কষ্ট নামক ‘ঝঞ্ঝা’র আঘাতে ছিন্নবিছিন্ন হয়ে যায়। মানুষ একদিন সত্যকে সবাই ভাবে মেনে নিয়ে সেই ঝঞ্ঝা থেকে নিজেকে মুক্তি করে । পুনরায় মানসিক শক্তিও অর্জন করে, নতুন আলোর সন্ধান করে। একেই কবি ‘ঝঞ্ঝা কাটিয়ে আসা’ বলতে চেয়েছেন।





৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
৩.১ ভালো মন্দ যাহাই আসুক / সত্যেরে লও সহজে।'—তুমি কি কবির সঙ্গে একমত? জীবনে চলার পেরিয়ে বাধাকে তুমি কীভাবে অতিক্রম করতে চাও?
উঃ। "হ্যাঁ" আমি কবির সঙ্গে একমত।

কবি বলতে চেয়েছেন সত্যকে মেনে নিলে জীবনে জটিলতা কমবে, মানসিক কষ্টও কম হবে।
মানুষের জীবনে নানা বাধা-বিপত্তিয মধ্য দিয়ে অগ্রসর হয় অনেক যন্ত্রণা কষ্ট আছে কিন্তু এর মধ্যেই লুকিয়ে থাকে আসল সত্য সেই সত্যটা মনের সঙ্গে বোঝাপড়া করে নিলে যন্ত্রণা কষ্ট থেকে অনেকটা মুক্তি পাই।
নিজেকে বোঝাই হবে কোন কিছুর বিনিময়ে সত্যকে ত্যাগ করা উচিত নয় । মিথ্যার আশ্যয় নেওয়া উচিত নয়। নিজের ভুল স্বীকার করে সামনে থাকা বিপদকে তুচ্ছ করে এগিয়ে যেতে চেষ্টা করি। জীবনে বিচ্ছেদের কিছু ঘটনা ঘটে গেলে ঈশ্বরের উপর ছেড়ে দিয়ে নিজেকে বোঝাই এটাই চিরসত্য। ঈশ্বর যা কিছু করে মঙ্গলের জন্যই করেন এই ভাবি আমি জীবনে চলার পথকে এগিয়ে নিয়ে যাই।
 


৩.২ ‘মনেরে আজ কহ যে,/ ভালো মন্দ যাহাই আসুক/ সত্যেরে লও সহজে।' – কবির মতো তুমি মনের সঙ্গে কথা বলো? সত্যকে মেনে নেবার জন্য মনকে তুমি কীভাবে বোঝাবে-একটি পরিস্থিতি বুঝিয়ে লেখো।
-
উঃ। হ্যাঁ। আমি কবির মতো মনের সঙ্গে কথা বলি।
সত্যকে মেনে নেবার জন্য মনকে আমি যেভাবে মনকে বুঝিয়েছিলাম ,তার-একটি পরিস্থিতি হইল গতবছর স্কুল প্রথম পরীক্ষায় পরীক্ষায় যখন আমি ভালো ফল করতে পারলাম না ,তখন আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব আমাকে সকলে ঠাট্টা করছিল। এমনকি গৃহ শিক্ষক তিনিও আমাকে অনেক বকাবকি করেছিলেন । পিতামাতার মন ও খারাপ হয়ে গিয়েছিল। আমি নাকি পড়াশোনা ভালো করছি না ।খেলাধুলায় মন দিয়েছি। একথা আমাকে বারবার শুনতে হচ্ছিল । কিন্তু আমি একটা সত্যকে বিশ্বাস করে বেঁচে ছিলাম। তা হল পরীক্ষার দিনগুলো আমি ভালোভাবে পড়তে পারেনি । কারণ আমার শরীর ভালো ছিল না‌ । জ্বর হয়েছিল ।পরীক্ষার সময় লেখার মত সব ক্ষমতাও ছিল না একথা আমি কাউকে বলতে পারিনি ।শুধু মা-বাবা হয়তো একটু অনুভব করেছিল। কিন্তু অন্য পরীক্ষায় আমি অনেক ভালো ফল করে সকলকে চমকে দিয়েছিলাম। আমার বন্ধুরা সেদিনকে আমায় যে অপমান করেছিল তার বদলা নিতে পেরেছিলাম ।শুধু সত্যকে ধরে রেখেছিলাম বলে। তার ফলে নিজের মধ্যে বিশ্বাস জন্মেছিল আমি পারবো। সেটাই করে দেখিয়েছিলাম।
-
 
৩.৩ ‘তেমন করে হাত বাড়ালে/ সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি।'—‘তেমন করে’ কথাটির অর্থ বুঝিয়ে দাও।কবি কী ধরনের সুখের ইঙ্গিত করেছেন—লেখো।
উঃ। "তেমন" করে কথাটির অর্থ এখানে চাওয়া পাওয়ার প্রত্যাশা না করে  ।

 কবি এখানে একধরনের অপার্থিব সুখ ও শান্তি, আনন্দের ভাণ্ডারের কথা বলেছেন।
মানুষের সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্বের সম্পর্কে যে সুখ, যে শান্তি মেলে তা অন্য কিছুতে মেলে না। সেটা শুধু পাওয়া যায় কোন কিছু চাওয়া পাওয়ার বিনিময় ছাড়া বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিলে। চাওয়া পাওয়ার প্রত্যাশান আশা করে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিলে, সেই অপার্থিব সুখ থেকে বঞ্চিত হতে হয়।



 


৪. নীচের শব্দগুলির দল বিশ্লেষণ করে মুক্ত দল ও রুদ্ধ দল চিহ্নিত করো ঃ

উঃ। বোঝাপড়া = [বো] –[ঝা] –[প]-[ড়া] । চারটি মুক্তদল

কতকটা = [ক]—[তক্]—[টা]→[তক্] রুদ্ধদল। বাকি দুটি মুক্তদল।
-
সত্যেরে [সত্]–[তে]–[রে]→[সত্] রুদ্ধদল। অন্য দুটি মুক্তদল।

পাঁজরগুলো = [পাঁ][জর্][গু]-[লো]→[জর্] রুদ্ধদল। বাকি তিনটি মুক্তদল।


বিশ্বভুবন = [বিশ্]–[শ]–[ভু]-[বন্]→[বিশ] এবং [বন্]—রুদ্ধদল। বাকি দুটি মুক্তদল।


অশ্রুসাগর = [অশ্]–[রু][সা]-[গর্]→[অশ] এবং [গর্] রুদ্ধদল। বাকি দুটি মুক্তদল।


৫. নীচের প্রতিটি শব্দের তিনটি করে সমার্থক শব্দ লেখো :
উঃ। মন—চিত্ত, ধারনা, বোধ, বিবেচনা
অন্তর -হৃদয়, তফাৎ ব্যবধান
 জখম—আঘাতপ্রাপ্ত, ঘা, আহত
ঝঞ্ঝা—ঝটিকা, ঝড়, প্রভঞ্জন।

ঝগড়া - ঝামেলা,বচসা,বিবাদ

সামান্য—অল্প, কম, কিঞ্চিত।

 শঙ্কা—ভয়, সংশয়, আশঙ্কা।

আকাশ—গগন, মহাশূন্য, অম্বর।

৬. নীচের প্রতিটি শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ দিয়ে শব্দজোড় তৈরি করে বাক্য রচনা করো :
উঃ। আঁধার→আঁধার-আলো— আঁধার আলোয় অপশক্তির আগমন ঘটে।
সত্য- সত্য-মিথ্যা— কাকুর সত্য মিথ্যা কথা বোঝার ক্ষমতাই নেই
দোষ→দোষ-গুণ— নিজেই  দোষ-গুণ সর্বদা বিচার করতে হয়।

আকাশ→আকাশ-পাতাল— শিক্ষক এবং রাখালের মধ্যে আকাশ পাতার তফাৎ।

সুখ-সুখ-দুঃখ =  সুখ-দুঃখ তাকে অপরের সঙ্গী হিসাবে মানুষের জীবনে দেখা দেয়।


: :

অন্য গুলি দেখুন

বোঝাপড়া

অদ্ভুত আতিথেয়তা

চন্দ্রগুপ্ত

বনভোজনের ব‍্যাপার

সবুজ জামা

চিঠি

আলাপ

পরবাসী

পথচলতি

একটি চড়ুই পাখি

দাঁড়াও

অন্য টা দেখুন দাঁড়াও

পল্লীসমাজ

ছন্নছাড়া

গাছের কথা

হাওয়ায় গান

কি করে বুঝবো

পাড়াগাঁর দু-পহর ভালোবাসি

নাটোরের কথা

অন‍্যটা দেখুন নাটোরের কথা

গড়াই নদীর তীরে

জেলখানায় চিঠি

স্বাধীনতা

আদাব

অন্যটা দেখুন আদাব

শিকল পরার গান

হরিচরণ বন্দোপাধ্যায়

ঘুরে দাঁড়াও

সুভা

পরাজয়

মাসিপিসি

টিকিটের অ্যালবাম

লোকটা জানলই না



পথের পাঁচালী (১)

পথের পাঁচালী(২)

পথের পাঁচালী(৩)

পথের পাঁচালী বইয়ের অনুশীলন প্রশ্ন উত্তর

ভাষাচর্চা (১)

ভাষা চর্চা (২)