মাকু- গল্পের প্রথম পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর /Maku question answers
দ্বিতীয় পরীক্ষার জন্য প্রশ্নের উত্তর দেখুন
মাকু বই এর শেষে হাতে কলমে প্রশ্নের উত্তর এই লিংকে ক্লিক করে
মাকু- গল্পের প্রথম পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্ন- মাকু গল্পের লেখক কে ?
উত্তর লীলা মজুমদার।
প্রশ্ন- আম্মাকে?
উত্তর -আম্মা হইল বাপির ছোটবেলাকার ধাইমা
প্রশ্ন - কালিয়া বনের দেবতার নাম কি?
উত্তর- দেউ ।
প্রশ্ন- পানুয়া কে ? সে কতদিন আগে কোথায় নিখোঁজ হয়ে গেছে ?
উত্তর -পাননুয়া হইলো তোতা দের বাড়ির আয়ার ছোট ভাই ।
সে কালিয়া বনে ১৫ বছর আগে নিখোঁজ হয়ে গেছে
প্রশ্ন- আম্মা কি দিয়ে নারকেল কুচুতে লেগেছিল?
উত্তর -সুপারি কুচনো যাঁতি দিয়ে।
প্রশ্ন- আম্মা কেন নারকেলের মিষ্টি তৈরি করছিল ?
উত্তর -কারণ সোনাটিয়ার পিসি, পিসেমশাই এবং পিসির ছেলে আসার কথা ছিল ।
প্রশ্ন -আম্মা পিসি, পিসি মশাই এবং তার ছেলের জন্য কি কি খাবার তৈরি করার কথা বলেছিল?
উত্তর- নারকেল চিড়ে, ইছামুগো ,ঘন ক্ষীর
প্রশ্ন - আম্মার চশমাটা কেমন ছিল ?
উত্তর- কালো সুতো দিয়ে বাঁধা স্টিল ফ্রেম দেওয়া।
প্রশ্ন -কালিয়া বনে কিসের ভয়?
উত্তর - কালিয়া বনে ভয়ংকরের গা থেকে গুলি ঠিকরে পড়ে।
প্রশ্ন -সোনা টিয়া কালিয়া বনে গিয়েছিল কেন?
উত্তর -দুটো প্যাঁ - প্যাঁ পুতুল কিনতে।
প্রশ্ন- কালিয়া বন কোথায়?
উত্তর- সোনাটিয়াদের বাড়ির পাশের বড় গলি পরে একটা রাস্তা, তারপরে গির্জা, তারপর গোরস্থান । গোরস্থানের পর শুনশুনির মাঠ। তারপর ঘন নীল কালিয়া বন।
প্রশ্ন-" আমি সারাদিন কিছু খাইনি, পুটলি তে কি খাবার আছে প্লিজ দেবে"? কে কথাটা কাদেরকে বলেছিল ?
উত্তর- ঘড়িওয়ালা সোনা-টিয়া কে বলেছিল।
প্রশ্ন-" তুমি ছেলেধরা নও তো"- কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল?
উত্তর -সোনা টিয়া ঘুড়িওয়ালা কে উদ্দেশ্য করে বলেছিল।
প্রশ্ন -সোনাটিয়ার কালিয়া বনে যেতে ভয় লাগে না কেন ?
উত্তর -তারা ইস্কুলে ভর্তি হয়েছিল ।
প্রশ্ন- ঘড়িওয়ালা মাকুকে কত বছর ধরে তৈরি করেছিল?
উত্তর- ১৭ বছর।
প্রশ্ন ঘড়িওয়ালা মাকুর ভয় পলাচ্ছিল কেন?
উত্তর- কারণ মাকু ঘড়িওয়ালা কে দেখতে পেলে হাঁসার কল এবং কাঁদার কল বসিয়ে নেবে। তাহলেই সে একটা আস্ত ভালো মানুষ হয়ে যাবে এবং রাজার মেয়েকে বিয়ে করবে।
প্রশ্ন - মাকু কি কি করতে পারতো?
উত্তর- কথা বলতে ,গান গাইতে, নাচতে ,অংক করতে, হাতুড়ি পেটাতে, দড়ির জট খুলতে, পেরেক ঢুকতে , ইস্ত্রি চালাতে ,রান্না করতে , কাপড় কাচতে ইত্যাদি পারতো।
প্রশ্ন -ঘড়িওয়ালা মাকু কে তৈরি করেছিল কেন?
উত্তর - মাস্টারমশাই এর সার্কাস পার্টিতে মাকু এবং নিজে খেলা দেখিয়ে অর্থ আয় করার জন্য মাকুকে তৈরি করেছিল।
প্রশ্ন -মাকু কাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল?
উত্তর -সার্কাসের জাদুকরের ভেল্ককি রাজকন্যাকে ।
প্রশ্ন- হাসি কান্না আমার কম্ম নয় কথাটি কার উদ্দেশ্যে কেন বলেছিল?
উত্তর - ঘড়িওয়ালা মাকুর উদ্দেশ্যে কথাটি বলেছিল। কারণ তার বিদ্যা ফুরিয়ে গিয়েছিল ।
প্রশ্ন -মাকু গল্পে ঘড়িওয়ালা মাকুর কতদিনের জন্য চাবি দিয়েছিল?
উত্তর -এক বছরের জন্য।
প্রশ্ন -মাকুর চাবি ফুরাতে আর কতদিন বাকি ছিল ?
উত্তর- ১৫ দিন ।
প্রশ্ন -মাকুর চাবি কি দিয়ে ঘোরাতে হতো?
উত্তর- কান খুসকি দিয়ে চাবি ঘোরাতে হয়।
প্রশ্ন -মাকুর চাবিকোথায় ছিল?
উত্তর- পিঠের মধ্যিখানে।
প্রশ্ন- কেন মাকুর পিঠের মধ্যেখানে চাবি দেওয়া হয়েছিল?
উত্তর- মাকু খুব দস্যি ছিল। অন্য কোন স্থানছ এ দিলে টেনে খুলে দিত।
অধ্যায় ২
প্রশ্ন- মাকু কি পরীক্ষার প্রশ্নের জবাব দিতে পারতো?
উত্তর -পারত
প্রশ্ন -"একটা আলপিন তুলতে সাহস পাচ্ছি না "-কথাটি কে কেন বলেছিল?
উত্তর -কথাটি ঘড়িওয়ালা বলেছিল?
কারণ ঘড়িওয়ালা ছিল তখন ফেরারি ।
প্রশ্ন- সোনা টিয়াকে ঘড়ি ওয়ালা মাকুকে চিনতে করার জন্য কি বলে দিয়েছিল?
অথবা মাকু দেখতে কেমন ছিল ?
উত্তর -সুন্দর লালচে কোঁকড়া চুল, ছাই রংয়ের চকচকে চোখ, আর নাকের ডগায় কালো তিল।
প্রশ্ন- মাকুর গায়ে টেপা সুইচ টা কোথায় ছিল?
উত্তর -নাকের ডগায় কালো তিলের নিচে।
প্রশ্ন- সোনা টিয়ার মধ্যে মাকুকে প্রথম কে দেখেছিল ?
উত্তর -সোনা।
প্রশ্ন -সোনা টিয়ার সঙ্গে মাকুর কোথায় দেখা হয়েছিল?
উত্তর- গাছের নিচে এক ছোট্ট নদীর ধারে ।
প্রশ্ন- মাকু গল্পে সং অধিকারী মশাইকে কেন খুঁজে বেড়াচ্ছিল ?
উত্তর -অধিকারী মহাশয় মাঠের ভাড়া এবং তাঁবু আর গ্যাস বাতির না দিয়ে পালিয়ে গেছে তাই খুঁজে বেড়াচ্ছিল ।
প্রশ্ন -তুমি এসে আমাদের পার করে দাও-না। কথাটি কে কাকে বলেছিল ?
উত্তর -সোনা সং কে বলেছিল।
প্রশ্ন- নদীটা সোনা টিয়া কে নদী পার করে দিয়েছিল ?
উত্তর -মাকু ।
প্রশ্ন- বোনের মধ্যে খাবার কোথায় পাওয়া যেত?
উত্তর -বটতলায় সরাইখানায়।
প্রশ্ন- মাকু গল্পে সোনার বয়স কত ?
উত্তর-৬ বছর ।
প্রশ্ন- মাকু গল্পের টিয়ার বয়স কত ?
উত্তর -পাঁচ বছর
তিন অধ্যায়
প্রশ্ন - " চারদিক তার সুগন্ধ মো-মো করছে"- কোথায় কিসের সুগন্ধ পাওয়া গিয়েছিল?
উত্তর -বটতলার হোটেলে ,স্বর্গের সুরুয়া রান্নার সুগন্ধ পাওয়া গিয়েছিল ।
প্রশ্ন- বটতলার হোটেলে কোথায় কিভাবে খাওয়া-দাওয়া করা হতো?
উত্তর -গাছের গুড়ির উপর কাঁচা কাঠের তক্তা ফেলে খাওয়া-দাওয়া হতো।
প্রশ্ন -"মনে হয় যেন ধোপার বাড়ি থেকে ফিরছে "-কাকে দেখে এরকম মনে হয়েছিল? কেন এরকম মনে হয়েছিল?
উত্তর -হোটেল ওয়ালাকে দেখে এরকম মনে হয়েছিল। কারণ হোটেলওয়ালার মুখে ভরা তার ঝুলো গোঁফ ,আর থুতনি ঢাকা ছাই রঙের দাড়ি দেখে এরকম সোনা টিয়ার মনে হয়েছিল।
প্রশ্ন- হোটেল ওয়ালার হোটেলে রাতে কি খাওয়া ব্যবস্থা থাকত ?
উত্তর -স্বর্গের সুরুয়া আর হাতের রুটি।
প্রশ্ন -টিয়া পুতুলদের জন্য কি দিয়ে ভাত রান্না করত ?
উত্তর -কাদা দিয়ে।
প্রশ্ন -টিয়া পুতুলের জন্য কি দিয়ে মাছ রান্না করত ?
উত্তর -গাঁদা ফুলের পাতা দিয়ে।
প্রশ্ন- "সেটি কাউকে বলবে না "।-
এখানে কি না বলার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর -হোটেলওয়ালা রান্নার শেষের পাটে লুকিয়ে লুকিয়ে কি মসলা ডালে, সেটি কাউকে বলবে না ।
প্রশ্ন -"মকশো না করলে কি চলে?"- কথাটি কে কাকে বলেছিল? এখানে মকশো বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
উত্তর -হোটেলওয়ালা কথাটি বলেছিল সোনা টিয়াকে ।
এখানে মকশো বলতে সার্কাস পার্টির লোকেদের নিয়ে সার্কাস খেলা দেখানো কথা বলা হয়েছে ।
প্রশ্ন -ঘুমের সময় মাকু যদি পালিয়ে না যায় তার জন্য সোনা মাকুকে কিভাবে আটকে রেখেছিল?
উত্তর -পুটলির মুখে বড় সেফটিপিন দিয়ে নিজের ফ্রকের সঙ্গে মাকুর জামার কোণটা এঁটে ঘুমিয়ে পড়েছিল।
প্রশ্ন-" ওর নাম বেহারী"- এখানে কে কথাটি বলেছিল ?এখানে বেহারীটি আসলে কে ?
উত্তর -সোনা কথাটি বলেছিল এখানে বেহারী হইল মাকু।
প্রশ্ন -হোটেলের মালিক কি দিয়ে কালিয়া বানাত ?
উত্তর -কালো খরগোশ দিয়ে।
প্রশ্ন -"ভ্যালারে দামোদর নদী"- কথাটি কে কাদের উদ্দেশে বলেছিল?
উত্তর- সং সোনা-টিয়ার উদ্দেশ্যে বলেছিল।
প্রশ্ন- "ওটি না পেলে আমার সর্বনাশ হয়ে যাবে"।- এখানে কোনটি কথা বলা হয়েছে?
উত্তর- লটারি টিকিটের আটখানা কথা বলা হয়েছে।
চার অধ্যায়
প্রশ্ল- ঘড়িওয়ালার দাদা কে?
উত্তর -হোটেল ওয়াল ।
প্রশ্ন- হোটেলওয়ালাকে কে দাড়ি গোঁফ সাপ্লাই করত?
উত্তর-ঘড়িওয়াল ।
প্রশ্ন -হোটেল ওয়ালার ভাই কে ?
উত্তর -ঘড়িওয়ালা
প্রশ্ন-" এমন খেলা কেউ কখনো দেখেছো"? কথাটি কে কাদের উদ্দেশ্যে বলেছিল ?
এখানে কি খেলার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর -হোটেল ওয়ালা সোনাটিয়াকে বলেছিল। এখানে জাদুকরের খেলা কথা বলা হয়েছে।
প্রশ্ন- হোটেলওয়ালার জন্মদিনে কি কি রান্নার কথা বলা হয়েছিল ?
উত্তর-ভূনি খিচুড়ি ,হরিণের মাংসের কোর্মা আর পায়েস ।
প্রশ্ন- "উটি আমাকে লুকিয়ে করতে হয়"। এখানে কি লুকিয়ে করার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর -সুরূয়া তৈরি করার কথা বলা হয়েছে।।
প্রশ্ন -সং সপ্তাহে কতবার পোস্ট অফিস যায়?
উত্তর- তিনবার ।
প্রশ্ন -সং সপ্তাহে তিনবার পোস্ট অফিসে যায় কেন ?
উত্তর- সং একটা লটারি টিকিট কিনেছিল। লটারির টাকা পড়েছে কিনা জানতে সে পোস্ট অফিসে খবর আনতে যায় ।
প্রশ্ন-তোমার ভাই কেন লুকিয়ে -চুরিয়ে বোনের মধ্যে আসে?
কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্যে বলেছিল ?
উত্তর -সোনা হোটেল ওয়ালে কে বলেছিল।
প্রশ্ন-°ওর নাম দিল স্বর্গের সুরুয়া"-
কে স্বর্গের সুরুয়া নাম দিয়েছিল?
উত্তর- জাদুকর ।
প্রশ্ন - সুরুয়ার স্বাদ কখন থেকে পাল্টে গিয়েছিল ?
উত্তর-যেদিন থেকে হোটেল ওয়ালার দাড়ি গোঁফ জোড়া মুখ থেকে সুরুয়ার মধ্যে খুলে পড়ে গিয়ে টক বক করে ফুটতে শুরু করেছিল ।সেই সেই দিন থেকে সুরুয়ার স্বাদ পাল্টে গিয়েছিল ।
প্রশ্ন -কোথায় জানোয়ারের খেলা দেখানো হত?
উত্তর -ঘাস জমিতে
প্রশ্ন -"বনে পেয়ারে সেঁধিয়েছে।"- এখানে পেয়া দার বর্ণনা দাও ।
উত্তর- খাঁকি কোট-প্যান্ট পরা একটা লোক। কাঁধে থলে। কোমরে লন্ঠন বাঁধা ।হাতে একটা লম্বা খাম নিয়ে ঝোপে ঝাড়ে কি যেন খুঁজে বেড়াচ্ছিল ।
প্রশ্ন "হোটেলওয়াল সোনাটিয়া কে নিয়ে তরতর করে গাছ ঘরে গুম হল।" এখানে গাছ ঘর কি?
উত্তর- গাছের ডালপালা দিয়ে তৈরি করা গাছের মধ্যে থাকা ঘর।
অন্য গুলি দেখন
(১) ছন্দে শুধু কান রাখো (১)
(২) কার দৌড় কদ্দুর
(৩) বঙ্গভূমির প্রতি
(৪) পাগলা গণেশ
(৫) আত্মকথা
(৬) চিরদিনের কবিতা
(৮) নোট বই
(৯) স্মৃতি চিহ্ন
(১০) দেবাতাত্মা হিমালয়
(১১) আঁকা- লেখা
(১২) খোকনের প্রথম ছবি
(১৩) ভারত তীর্থ
(১৫) রাস্তায় ক্রিকেট খেলা
(১৬) দিন ফুরালো
(১৭) গাধার কান
(১৮) পটল বাবু ফ্লিমস্টার
(১৯) মেঘ-চোর
(২০) কুতুব মিনারের কথা
(২১) চিন্তা শীল
(২২) একুশের কবিতা
মাকু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর
মাকু হাতে কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর
মাকু গল্পের সকল প্রশ্নের উত্তর