ব্যোমযাত্রীর ডায়রি সকল প্রশ্নের উত্তর প্রথম পরীক্ষার জন্য - Online story

Sunday 12 March 2023

ব্যোমযাত্রীর ডায়রি সকল প্রশ্নের উত্তর প্রথম পরীক্ষার জন্য

 


ব্যোমযাত্রীর ডায়রি
১পাতা


১) ব্যোমযাত্রীর ডায়রি গল্পটি কার লেখা?

উত্তর- সত্যজিৎ রায়

২)প্রফেসর ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কুর ডাইরিটা লেখক কোথা থেকে পেয়েছিলেন?

 উত্তর-তারক  চাটুজ্জোর কাছ থেকে।



৩) তারক বাবুর লেখাগুলোর জন্য লেখক কত টাকা করে দিতেন ?
উত্তর-পাঁচ-দশ টাকা করে দিতেন।

৪) প্রফেসর শঙ্কুর নিরুদ্দেশ সময়কাল কত ছিল?
উত্তর-বছর পনেরো।


৫) প্রফেসর শঙ্কুছিলেন-
ডাক্তার/ উকিল/ বৈজ্ঞানিক
উত্তর- বৈজ্ঞানিক


 ৬) " ব্যাপার তো একটাই।"-কোন ব্যাপারটার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর- বছরখানেক আগে একটা উল্কাখণ্ড সুন্দবনের মাথারিয়া অঞ্চলে এসে পড়েছিল।সেই ব্যাপারটার কথা বলা হয়েছে।



৭) কাগজে উল্কাখণ্ডের  ছবি দেখে  লেখকের কি মনে হয়েছিল।

 উত্তর- কাগজে ছবি দেখে একটা কালো মড়ার খুলি বলে মনে হয়েছিল।


৮)তারকবাবু সুন্দবনের মাথারিয়া অঞ্চলেকেন গিয়েছিলেন?

উত্তর-বাঘছালের সন্ধানে।
          

               ২পাতা


৯)তারকবাবু সুন্দবনের মাথারিয়া অঞ্চল থেকে কি নিয়ে এসেছিলেন ?
উতর ;গোসাপের ছাল ।



১০)প্রফেসর শঙ্কুর খাতাটা কোথা থেকে পেয়েছিলেন?
উত্তর- পাথরটা পড়ায় একটা গর্ত হয়েছিল।সেই‘গর্তের ঠিক মধ্যিখানে।


১২)লেখক তারক চ্যাটুর্জেকে ডায়রির জন্য কত টাকা দিয়েছিলেন,?
উত্তর- কুড়িটা টাকা।


 
১৩)"হাতের কাঁপুনিতে খাতাটা মাটিতে পড়ে গেল"। কেন হাতের কাঁপুনি শুরু হয়েছিল?
 উত্তর - তারক চ্যাটার্জির কাছ থেকে পাওয়া ডাইরিটার  বারবার রং বদল হচ্ছিল ।তাই লেখক কাঁপতে শুরু করেছিলেন।

           ৩পাতা

১৪) প্রফেসর শঙ্কুর খাতার কাগজ গুলো কেমন ছিল?
 উত্তর -রাবারের মতো।

১৫) প্রহ্লাদ কত বছর প্রফেসর শঙ্কুর সঙ্গে সঙ্গে আছেন ?

 উত্তর -২৭ বছর।

১৬) শঙ্কু প্রহ্লাদকে কেমন ভাবে শিক্ষা দিয়েছিলেন?
 
উত্তর-শঙ্কু Snuff-gun বা নস্যাস্ত্র
ওপর পরীক্ষা করেছিলেন।।  এখন এগারোটা। ওর হাঁচি এখনও থামেনি। আমার হিসাব যদি ঠিক হয় তো তেত্রিশ ঘণ্টার আগে ও হাঁচি থামবে না।




            ৪ পাতা
১৭) প্রফেসর শঙ্কু রকেটে যাত্রার প্রথমবারে কেলেঙ্কারিদের জন্য কাকে দায়ী করেছেন?
উত্তর -প্রহ্লাদকে দায়ী করেছেন।

১৮) প্রথমবার রকেটটা কোথায় পড়ে গিয়েছিল?
 উত্তর ;অবিনাশ বাবুর মুলোর ক্ষেতে।


১৯) অবিনাশ বাবুর মুলোর ক্ষেত নষ্ট হওয়ার জন্য প্রফেসর শঙ্কুর কাছে কত টাকা দাবি করেছিল?
 উত্তর -৫০০ টাকা।

20)"প্রহ্লাদ টা বোকা হলেও ওকে সঙ্গে নিলে হয়তো সুবিধা হবে"- এখানে কোন সুবিধার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর -প্রহ্লাদে খুব সাহস থাকার কথা বলা হয়েছে ।

২১)পল্লাদের ওজন কত ছিল ?
উত্তর-দু মণ সাত সের।
 

২২) বিধু শেখরের ওজন কত ছিল ?
উত্তর -সাড়ে পাঁচ মণ।

 ২৩)  প্রফেসর শঙ্কুর ওজন কত ছিল ?
উত্তর -এক মন এগারো সের।

 ২৪)" ওই হাউইটা কালীপুজোর দিন ছাড়ুন না" -কথাটি কে কাকে  বলেছিল?
 উত্তর -অবিনাশ বাবু প্রফেসর শঙ্কুকে বলেছিল ।

২৫)অবিনাশ বাবু চায়ে চিনির বদলে কি খান?
 

উত্তর- স্যাকারিন।

 ২৬) 'এই বড়িই হল আমার নতুন অস্ত্র"- শঙ্কু এই অস্ত্রটি তৈরি কোথা থেকে এই বিদ্যা শিখেছিলেন?

উত্তর -মহাভারতে জৃম্ভুণাস্ত্র থেকে।

              ৫ পাতা

২৭) "কাল ওকে Fish Pill খাওয়ালাম "-এখানে কাকে খাওয়ানোর কথা বলা হয়েছে? উত্তর- বিড়াল নিউটনকে খাওয়ানোর কথা বলা হয়েছে ।

       ৬ পাতা
প্রশ্ন নেই ছবি আছে


               ৭ পাতা


২৮)এই দুটো মাস উল্কাপাত হয় সবচেয়ে বেশি "‌-কোন দুটো মাসে কথা বলা হয়েছে? 

 উত্তর আশ্বিন কার্তিক মাস।


২৯)"এক আশ্চর্য দৃশ্য এখানে"- আশ্চর্য দৃশ্যটি কি?
 উত্তর- প্রফেসর শঙ্কু রাত্রে খাবার পর যখন আরাম কেদারায় বাগানে শুয়েছিলেন ,তখন আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখেন একটা উল্কা ক্রমে ক্রমে তার দিকে এগিয়ে আসছে ।  শেষে উল্কাটা বাগানের পশ্চিম দিকের গোলঞ্চ গাছটা পাশে থেমে গিয়ে ,একটা প্রকাণ্ড জোনাকির মত জ্বলতে লাগলো।


৩০) শঙ্কুর বাগানে যে গাছটি কথা বলা হয়েছে সেই গাছ টির নাম কি ?
উত্তর- গোলঞ্চ গাছ।



                ৮ পাতা
৩১)বটিক ইন্ডিকা প্রফেসর শঙ্কু কোন গাছের রস থেকে ,কার জন্য তৈরি করেছিলেন ?

উত্তর -বট ফলের রস থেকে প্রহ্লাদের জন্য তৈরি করেছিলেন

৩২ ) প্রফেসর শঙ্কু বটফলের রস থেকে যে বড়ি তৈরি করেছিলেন তার নাম কি ছিল?

উত্তর-বটিক ইন্ডিকা

৩৩) বটিক ইন্ডিকা ছিল -
হোমিওপ্যাথিক /আয়ুর্বেদিক /সঞ্জীবনী ঔষধ।

 উত্তর--হোমিওপ্যাথিক

৩৪) "বটিক ইন্ডিকা" খেলে কত ঘন্টা খিদে তেস্টা মিটে যায় ?
উত্তর -চব্বিশ ঘন্টা।

৩৫) প্রহ্লাদ রকেটে কি বই পাঠ করতো?
 উত্তর- রামায়ণ

৩৬) "ঘাড়টাকে চিৎ করে বলল -গাগোঃ"-এখানে গাগোঃ কথার বাংলা কি ?
উত্তর -ভালো।

৩৭) বিধু শিখর রকেটের মধ্যে কোন গানটা গাইবার চেষ্টা করছিল?
 উত্তর -ধনধান্য পুষ্পে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা।

                ৯ পাতা
৩৮)  প্রফেসর শঙ্কু প্রথমে কোন গ্রহে যাত্রা করেছিল?
,উত্তর- মঙ্গল গ্রহে

৩৯) "বোধ হয় ওর মাথাটা বিগড়ে গিয়েছিল"- এখানে কার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর -বিধু শেখর এর কথা বলা হয়েছে।

৪০)   মঙ্গল গ্রহে নদীর জলকে প্রফেসর শঙ্কুর কি মনে হয়েছিল?
 উত্তর -স্বচ্ছ পেয়ারার জেলি।

৪১)"তারপর নিউটনকে খেতে দেখে ভরসা পেলাম ".-এখানে নিউটন কি খেয়েছিল ? 

উত্তর -মঙ্গল গ্রহে নদীর জল খেয়েছিল।

                10 পাতা
৪২) " বিধুশেখর গম্ভীর গলায় বলল- "বিভং ভীবং বিভং"- বিধুশেখর কি বলতে চেয়েছিল? উত্তর -বিপদ ভীষণ বিপদ

                  ১১ পাতা
৪৩) মঙ্গল গ্রহে যে প্রাণীর কথা লেখক উল্লেখ করেছেন তার বর্ণনা দাও। অথবা মঙ্গলীয় প্রাণীগুলোর বর্ণনা দাও।
উত্তর -মানুষ নয়, জন্তূ নয়, মাছও নয়, কিন্তু তিনের সঙ্গে কিছু কিছু মিল আছে ।লম্বায় তিন হাতের বেশি নয়। পা আছে ।কিন্তু হাতের বদলে মাছের মত ডানা। বিরাট মাথায় মুখ জোড়া দন্তহীন হাঁ, ঠিক মাঝখানে প্রকান্ড একটা সবুজ চোখ  আর সর্বাঙ্গে মাছের মত আঁশ।

৪৪) মাঙ্গলীরা কি বলে চিৎকার করছিল?
উত্তর -"তিন্তিড়ি", "তিন্তিড়ি" বলে চিৎকার করছিল।

৪৫) মাঙ্গলীরা ভালো ছুটতে পারে ।-কথাটা ঠিক /ভুল
উত্তর- ভুল (ছুটতে পারত না।)

৪৬) মাঙ্গলীরাদের গা থেকে কেমন গন্ধ বের হচ্ছিল?
 উত্তর -আঁশটে আঁশটে গন্ধ বের হচ্ছিল।



১২  পাতা প্রশ্ন নেই



১৩ পাতা

৪৭)মাঙ্গলীয়দের দেখে প্রহ্লাদের কি অবস্থা হয়েছিল?
উত্তর- অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিল।

৪৮) "বিধুশেখর  চলতি ভাষা না বলে শুদ্ধ ভাষা ব্যবহার করছে"। -এর কারণ শঙ্কুর কি মনে হয়েছিল?
 উত্তর - প্রহ্লাদের মুখে রামায়ণ মহাভারত শোনার ফল  স্বরূপ এমন ঘটনা ঘটছে বলে মনে হয়েছিল।

                    ১৪ পাতা
৪৯)"কি হলো বিধুশেখর এত ফুর্তি কিসের?" এর উত্তরে বিধুশেখর কি জানিয়েছিল?
 উত্তর -"গবাক্ষ উদঘাটন করাহ"।

               প্রশ্ন -১৫ পাতা

 ৫০) সে তার চেয়ারে বসে দুলছে আর মধ্যে মধ্যে "টাফা" বলছে ।এখানে টাফা কথার অর্থ কি বোঝানো হয়েছে ?
উতর -"তোফা"।

 ৫১) বিধুশেখর কোথায় সৌরজগতের প্রথম সভ্য লোক বাস করে বলে মনে  করেছেন? উত্তর -টাফায়।

 ৫২ ) "টাফার " লোকেদের বর্ণনা দাও ।
উত্তর -অতিকায় পিঁপড়ে জাতীয় একটা কিছু কল্পনা করতে পারলে এদের চেহারা কিছুটা আন্দাজ করা যাবে ।বিরাট মাথা আর চোখ। কিন্তু সেই অনুপাতে হাত পা ছোট ।


               । ১৬ পাতা (প্রশ্ন নেই )

১৭ পাতা


৫৩)  টাফায় লোকেরা কিভাবে বাস করে?
 উত্তর -এদের ঘরবাড়ি বলে কিছু নেই। এমনকি গাছপালাও নেই ।এরা গর্ত দিয়ে মাটির ভিতরে ঢুকে যায় ।এবং সেখানেই বাস করে ।
 

৫৪)"কাল থেকে উধাও "-এখানে কার উধাও হওয়ার কথা বলা হয়েছে ?কেন উধাও হয়েছে বলে প্রফেসর শঙ্কুর মনে হয়েছে?
 উত্তর -এখানে বিধুশেখরের উধাও হওয়ার কথা বলা হয়েছে।
 কারণ সে শঙ্কুকে টাফায় লোকেদের সম্বন্ধে মিথ্যা বর্ণনা দিয়েছিল।

 ৫৫) টাফার লোকেরা কোনটা এখনো শেখিনি বলে প্রফেসর শঙ্কুর কে মনে হয়েছিল?
 উত্তর- হাঁচতে শেখেনি,।

 ৫৬) মঙ্গল গ্রহ যাত্রায় প্রফেসর শঙ্কুর সঙ্গে কে কে ছিল ?

 উত্তর- প্রহ্লাদ, বিড়াল নিউটন এবং

 বিধুশেখর ।
৫৭)মঙ্গল গ্রহ যাত্রায় প্রফেসর শঙ্কু কত দিনের রসদ সঙ্গে নিয়েছিলেন?

  উত্তর -পাঁচ বছরের ।

৫৮) রকেটটি কত মন ওজন বহন করতে পারতো?

 উত্তর - ২০ মণ।


প্রশ্ন শেষ ।
অন্য ধরনের প্রশ্ন গুলি দেখার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন।