আমাদের পরিবেশ তৃতীয় শ্রেণীর প্রশ্ন উত্তর বৃত্তি সহ সকল পরীক্ষা - Online story

Friday 17 March 2023

আমাদের পরিবেশ তৃতীয় শ্রেণীর প্রশ্ন উত্তর বৃত্তি সহ সকল পরীক্ষা

 


 

 

 পশ্চিমবঙ্গ স্কুল বোর্ড আমাদের পরিবেশ বই এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলি খুঁজে দেয়া হলো এবং পাতা ধরে ধরে লিখে দেওয়া হলো

                      তৃতীয় শ্রেণি
                     শরীর অধ‍্যায়


                     ১ থেকে ২৫ পাতা
প্রশ্নঃ  কি করলে শরীরের পুরো ব্যায়াম হয় ?
উত্তর-সাঁতার কাটলে।
 :
প্রশ্নঃ কোন খেলা খেললে পায়ের কাজ বেশী হয়?
উত্তর-স্কিপিং করলে।

 প্রশ্ন -কি অঙ্গ দিয়ে আমরা শ্বাস নিই?
উত্তর-নাক দিয়ে।


 প্রশ্ন : কথা বলতে গেলে শরীরের কোন অঙ্গের দরকার ?
উত্তর-জীভ।
প্রশ্নঃ-শ্বাস নিলে শরীরের কোন অঙ্গ ফুলে যায় ?


উত্তরঃ-ফুসফুস।



প্রশ্নঃ-নখের খণ্ড কি ভাবে নেব?
উত্তর-নখ ভাল করে কর কাটতে হবে। তারপর সাবান দিয়ে ধুতে হবে।


প্রশ্নঃ-চামড়াতে নোংরা জন্মালে কি হয়?
উত্তর-জীবাণু বাসা করে। শীতকালে চামড়া ফেটে যায়।


প্রশ্নঃ-গায়ের চামড়ায় কোথায় বেশি ময়লা জমে?
উত্তর :গায়ের চামড়ায় যেখানে বেশী ভাঁজ সেখানে বেশী ময়লা জমে।


প্রশ্নঃ-কি ভাবে চামড়া পরিষ্কার রাখবো?

উত্তর : ভাল করে সাবান দিয়ে ধুতে হবে। তারপর ভিজে চামড়া হাত দিয়ে ঘষতে হবে।

প্রশ্নঃ-দাঁত কি ভাবে পরিষ্কার রাখবে?
দাঁতের নীচে থেকে উপরের আবার উপর থেকে নীচে ব্রাশ টানতে হবে।

 প্রশ্ন :  জিভ কিভাবে পরিষ্কার রাখবে?
উত্তর : মুখ ধোবার সময় জিভ ছোলা দিয়ে ভাল করে ঘষে নিয়ে জল দিয়ে কুলকুচি করতে হবে।


প্রশ্ন :  রোজ সকালে কি কি পরিষ্কার করা উচিত?
উত্তর :দাঁত, জিভ, নাক, চোখ, মুখ।


প্রশ্নঃ- পঞ্চ ইন্দ্রিয় কি কি?
উত্তর : চোখ, কান, নাক, জিভ, চামড়া।


প্রশ্ন : কোন কোন ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে মানুষ চিনতে পারা যায় ?
উত্তর : চোখ, কান।



 প্রশ্ন- ত্বকের কাজ কি ?
উত্তর-দেহের ভিতরের অংশে রক্ষা করা।

প্রশ্ন :কানামাছি খেলায় কোন ইন্দ্ৰিয়ে কাজ বন্ধ থাকে?
উত্তর;চোখ।


 প্রশ্ন :রাতকানা রোগ কি?
উত্তর :রাতের বেলায় ভালো দেখতে না পাওয়া।



প্রশ্ন : . ইন্দ্রিয়গুলো সজাগ কি করে বুঝৰে?
উত্তর-গরম পড়লে চামড়া দিয়ে ঘাম বের হয়। চোখ আলো এসে পড়লে চোখ বুজে যায়। বাজ পড়লে কানে তালা লাগে। ঝাল লাগলে জিভ জ্বালা করে। নাকে কিছু ঢুকলে সুড়সুড় করে।

 প্রশ্ন : মিল করো :
(১) ভাল খাবার দেখলে(ক) চোখে জল আসে
(২) সাপ দেখলে(খ) জিভে জল আসে।
(৩) বকাবকি শুনলে(গ) চামড়ার লোম    

      খাড়া হয়।

উত্তর-
(১) ভাল খাবার দেখলেখ) জিভে জল আসে।
(২) সাপ দেখলে।(গ) চামড়ার লোম খাড়া         
                                               হয়।

(৩) বকাবকি শুনলে (ক) চোখে জল আসে





 প্রশ্ন : . কোনটি ভালবায়াম – কবাডি খেলা/সাঁতার কাটা/ফুটবল
উত্তর : সাঁতার কাটা।


প্রশ্নঃ  সাঁতার কাটলে কোন জোড় পেশীর কাজ করে—হাত/পা/সব জোড়।
উত্তর : সব জোড়


 প্রশ্ন : কোন কোন খেলা খেললে ব্যায়াম হয়?
উত্তর-ফুটবল, কাবাডি, ব্যাড মিন্টন।

প্রশ্ন :কোন প্রাণী রং বদলায়?
উত্তর : গিরগিটি।

 প্রশ্ন :  কোন প্রাণী অবাক হয়ে দেখে?
উত্তর : কুটুস পাখি।




প্রশ্ন : গরুর কোনটি নেই–খুর/ লেজ/ডানা/শিং।
উত্তর : ডানা।
 
প্রশ্ন : কাক এর কোনটি নেই–চোখ/দাঁত/পালক/ডানা।
উত্তর : দাঁত।

 প্রশ্ন :  টিকটিকির কোনটি নেই – পা/লেজ/চোখ/শিং।
উত্তর: শিং।

প্রশ্ন : . কোনটি ঠিক এবং কোনটি ভুল লেখ (i) কাঠ বেড়ালী ছুটলে হাত দুটি পা হয়ে যায়।
(ii) কাঠ বেড়ালী খাবার খাওয়ার সময় দুটি হাত হয়ে যায়।
(iii) কাঠ বেড়ালীর চারটি পা দুটি হাত থাকে।
উত্তর : (i) ঠিক (11) ঠিক (iii) ভুল।


প্রশ্ন : . গিবন কোথায় দেখা যায় ?
উত্তর : চিড়িয়াখানায়।


প্রশ্ন : শিম্পাঞ্জি কেমন বর্ণনা করো।
উত্তর : এরা প্রায় মানুষের মতো খাড়া সামনে ঝুঁকে দাঁড়ায়। হাতে ধরে খায়। হাঁটার সময় হাত গুলো সামনের পা হয়ে যায়।

প্রশ্ন-পাখি কিসের সাহায্যে বাতাসে সাঁতার কাটে?
উত্তর -ডানার সাহায্যে


 প্রশ্ন- কার বুদ্ধি সব চাইতে বেশী —–হাতি/হনুমান/ শিম্পাঞ্জি
উত্তর : শিম্পাঞ্জি

প্রশ্ন:  কোনটি প্রায় মানুষের মতো/শিল্পাঞ্জি/হাতি।

উত্তর- শিম্পাঞ্জি


                খাদ্য
      ২৬ থেকে ৪৯ পাতা
প্রশ্ন:  চানাচুর দেখলে জিভে জল আসে—ঠিক/ভুল।
উত্তর-ঠিক

প্রশ্ন: জিতের জলকে মুখের --বলে
উত্তর-:লালা

প্রশ্ন :কারো কারো তেতো দেখলে মুখে জল আসে—ঠিক/ভুল।
উত্তর-ঠিক


প্রশ্ন-যাবার স্বাদ কত রকমের হয়?
উত্তর : টক, ঝাল, মিষ্টি, নোনতা, তেতো।

 মিল করো
তেঁতুল                টক,
নিমপাতা             মিষ্টি
রসগোল্লা             ঝাল
লঙ্কা                  তেঁতো

উত্তর : রসগোল্লা-মিষ্টি, তেঁতুল—টক, লঙ্কা – ঝাল, নিমপাতা-তেঁতো



প্রশ্ন :  কোনটি শাক নয় – বেলে/হিএে বাল্মী/চিলে।
উত্তর : চিলে।

প্রশ্নঃ  মানুষের খাদ্য কোনটি—ঘাস/কাঁঠালের বীজ/খড়।
উত্তর : কাঁঠালের বীজ।

প্রশ্নঃ- ঘাস মানুষের খাদ্য নয় কেন?
উত্তর-খাস খেলে হজম হয় না।

প্রশ্নঃ-নীচের কোন গুলি মানুষের খাদ্য — রুটি, সরসের তেল, খড়, বাদাম,তুষ, ঘাস, হিঞ্ঝেশাক, বিচলি।
উত্তর : রুটি, সরসের তেল, বাদাম, হিঞ্জে।



প্রশ্নঃ-- কাঁঠালের কোনটি মানুষের খাদ্য—বীজ/খোসা।
উত্তর : বীজ।


প্রশ্নঃ -কোন উদ্ভিদের কোন অংশটা আমরা খাই মিল করো :
পান             পাতা
ফুলকপি।    কাণ্ড ও পাতা
সজনে          কাণ্ড
জাম.              বীজ
কড়াই শুটি      ফুল
বীট.             বোটা ও পাতা
পুই                ডাঁটা
নিম            ফলের শাঁস
 
উত্তর ঃ পান—বোঁটা ও পাতা। ফুলকপি—ফুল, সজনে—ডাঁটা, জাম—ফলের শাঁস, কড়াই শুঁটি বীজ, বীট—কাণ্ড, পুই—কাণ্ড
ও পাতা, নিম—পাতা।



প্রশ্ন ঃ কোন্ গাছের অংশ কি ভাল করে মিল করো :
(i)নিম পাতা(i) হজম করায়।
(ii)পেঁপে(ii) রক্ত অল্পতা।
(iii)কাঁচকলা(iii) খোঁস—পাঁচড়া।
উত্তর : (i)—–(iii), (ii) –(i), (iii) (ii)


 প্রশ্ন ঃ টিক চিহ্ন দাও :
(i) সবজি ও আনাজ একই জিনিস।
(ii) ধান গাছের বীজ আমাদের খাদ্য।
(iii) টারশ ও ভেণ্ডি একই আনাজ।
(iv) হোপা এবং চিচিঙ্গা একই আনাজ।

(v) মাটির নীচে সব রকম আলু আনাজ জাতীয়।

(vi)ওল ও কচু একই আনাজ।

(vii)আনাজ আসলে সবজি নয় তরকারি।

উত্তর-(i) ঠিক (ii) ঠিক (iii) ঠিক (iv) ঠিক (v) ঠিক (vi) ঠিক।





 প্রশ্নঃ কোনটি কাঁচা খাওয়া ভাল নয়—ওল/শশা/কাঁকুড়।
উত্তর : ওল
 প্রশ্নঃ . আনাজের রান্নার পর নাম হয়----
উত্তর :-তরকারি।

প্রশ্ন-মোচা আমাদের কি উপকার করে।
উত্তর : রক্তাল্পতার সমস্যা কমায়।



 প্রশ্নঃ হজমের সাহায্য করে—
ফল/জল/রক্ত।

উত্তরঃ জল।


 প্রশ্নঃ -দিনে কতটা জল খাওয়া দরকার ?
উত্তর ঃ দুই–তিন লিটার।

প্রশ্নঃ জল কম খেলে বেশী কি খাওয়া উচিত?
উত্তরঃ ফল।

 প্রশ্ন ঃ  কোন্‌টি কাঁচাতে আনাজ পাকাতে ফল—আলু/পেঁপে/তাল।
উত্তরঃ পেঁপে।

 প্রশ্নঃ  বীজ এর মধ্যে শাঁশ থাকে—খেজুর/আম/নারকেল।
উত্তরঃ নারকেল।


প্রশ্নঃ  ডাব পাকলে তাকে—পাকা ডাব বলে/নারকেল বলে।
উত্তর : নারকেল বলে।


প্রশ্ন : ঠিক ভুল লেখ

: (i) শরীরে জলের কাজ করে ফল।
(ii) ডাব ফল নয়।
(iii) নারকেল একটি ফল।
(iv) ডাবে জলের ভাগ বেশী থাকে।
(v) ডাবের জল পেটের অসুখ ভালকরে।
উত্তর : (i) ঠিক, (ii) ভুল, (iii) ঠিক (iv) ঠিক (v) ঠিক।
 প্রশ্ন ঃ  বিম ফল নয় কোনটি ধুতরা/কলকে ফল/খেজুর ফল
উত্তর : খেজুর ফল।

প্রশ্নঃ কোন ঋতুতে পুকুরে পোনা ফেলা হয়?
উত্তর : বর্ষা ঋতুতে।
 
প্রশ্নঃ  প্রানীজ খাদ্য বলতে কি বোঝ? উদাহরণ দাও।
উত্তর : প্রাণী থেকে যে খাদ্য আমরা পাই তাকে প্রাণীজ খাদ্য বে

 প্রশ্নঃ কোনটি প্রাণীজ খাদ্য বলে—দুধ/জল/আলু।
উত্তরঃ দুধ।


 প্রশ্নঃ খেজুরের রস কোন ঋতুতে পাওয়া যায় ?
উত্তর : শীত কালে।

প্রশ্ন :  ঠিক চিহ্ন দাও :


(i) ছানা তৈরি করতে হলে যূষ গরম করতে হয়।
(ii) আইসক্রিম করতে হলে ঠান্ডা করতে হয়।
(iii) ঠান্ডা মানে গরম বেশী।

উত্তর-(i) ঠিক (1) ঠিক, (ii) ভুল।

প্রশ্ন-প‍্যাকেটে কোন খাবার জিনিস কেনার সময় কি দেখে কিনবো?
উত্তরঃ প্যাকেটে লেখা তারিখ দেখে।
 

 প্রশ্ন-তৈরি খাবার কাকে বলে?
উত্তরঃ আগে থেকে খাবার যোগ করে অনেক কিছু প্যাকেটে করে বিক্রি করা হয় তাকে তৈরি খাবার বলে।

প্রশ্ন:  বারুদ ঘষলেই আগুন জ্বলে ওঠে–ঠিক/ভুল।
উত্তরঃ ঠিক।

 প্রশ্নঃ মাটির হাঁড়িতে জল দিয়ে গলে যায় না কেন?
উত্তর : কারণ মাটির হাঁড়ি পুড়িয়ে তৈরি করা হয়।

 প্রশ্নঃ মানুষ কোনটি আগে শিখেছে।
(i) আগুন জ্বালাতে।
(ii) মাটির হাঁড়ি আগুনে পোড়াতে।
(iii) লোহার বাসন তৈরি করতে।
উত্তরঃ আগুন জ্বালাতে।


প্রশ্ন-আলু বিদেশ থেকে এসেছিল—ঠিক/ভুল।
উত্তর : ঠিক

প্রশ্ন : বিদেশ এবং অন্যদেশ কথাটা একই।
উত্তর :একই

প্রশ্ন: কোনটি অন্যদেশ থেকে এসেছে? – গোলমরিচ/লঙ্কা/আম
উত্তর :লঙ্কা

প্রশ্ন : আম কোন দেশের ফল-অনাদেশ/এদেশ।
উত্তর :এদেশের
প্রশ্ন-কোনটি ঠিক এ দেশ থেকে অনাদেশে গেছে- লঙ্কা/গোলমরিচ/আলু।
উত্তর :গোলমরিচ

প্রশ্ন :আগে মানুষ নদীর কাছে বাস করত কেন?
উত্তর : জল পাবার সুবিধার জন্য
 

প্রশ্ন : আগের কার মানুষ শিকারক করতো—(তির/ধনুক/বল্লাম/পাথর)দিয়ে।
উত্তর :পাথর
প্রশ্ন :. মানুষ কাঁচা মাংস খেত আগুন ব্যবহার করার আগে/পরে
উত্তরঃ আগুন ব্যবহার করার আগে

প্রশ্ন :. মানুষ প্রথম আগুন কোথা থেকে পেত?
উত্তর :আগুন থেকে।

.প্রশ্ন : মানুষ প্রথম থেকেই জন্তু পোষ মানাত–ঠিক/ভুল।
উত্তর ভুল।


.প্রশ্ন : মানুষ কখন পোষ মানাতে শিখেছিল?
উত্তরঃ কোন জন্তু পোষ মানবে বুঝে খাবার পর। মানুষ পশুপালন



                পোশাক

৫০ পাতা থেকে ৬৪ পাতা

 প্রশ্নঃ খেলোয়াররা কি পড়ে মাঠে নামে?
উত্তর :জার্সি পড়ে (জার্সি)


 প্রশ্নঃ ফুটবল খেলায় কার জার্সি আলাদা?
উত্তর :গোলকিপার।



 প্রশ্নঃ  ফুটবল খেলায় কে হাত দিয়ে বল ধরতে পারে?
উত্তর :গোলকিপার।


প্রশ্নঃ ডাক্তার বাবুরা কেমন পোশাক পড়ে?
উত্তর :গলা থেকে পা পর্যন্ত ঢোলা জিনিস পড়েন।

প্রশ্নঃ অ্যাপন’ কি?
উত্তরঃ গলা থেকে পা পর্যন্ত ঢোলা পোশাক।

প্রশ্নঃ পুলিশের পোশাকের রং কি?
উত্তর-খাঁকি রং-এর।


প্রশ্নঃ কোথাকার পুলিশ সাদা পোশাক পড়ে?
উত্তর : কলকাতায়।


 প্রশ্নঃ. ছাত্র-ছাত্রীদের পোশাক কি বলা হয় ?
উত্তরঃ ইউনিফর্ম।



প্রশ্নঃ চাদর কখন গায়ে দেয় ?
শীতকালে/গ্রীষ্মকালে/বর্ষাকালে

উত্তর : শীতকালে।


 প্রশ্নঃ  সিন্থেটিক উল কোথা থেকে এসেছে—রেশম/পশম/খনিজ তেল
উত্তর : খনিজ তেল।


প্রশ্নঃ বর্ষাতি কি দিয়ে তৈরি হয়?—সিন্থেটিক/রেশম/পশম ৷
উত্তর : সিন্থেটিক।


প্রশ্নঃ  উল কথাটি—বাংলা/ইংরেজী/হিন্দি
উত্তরঃ ইংরাজী

ঠিক ভুল লেখ
(i) সিন্থেটিক শাড়ি কাচলে তাড়াতাড়ী শুকায়।

 উত্তর :ঠিক

(ii) সিন্থেটিক শাড়ি কাচলে কুচকে যায়।
উত্তর : ভুল,

(iii) বর্ষাকালে বেশীর ভাগ সিন্থেটিক পোশাক পড়ে।
উত্তর :ঠিক
(iv) গরমে সিন্থেটিক পোশাক পড়লে আরাম হয়।
উত্তর :ভুল

(iv) কার্পাস তুলোর সুতো কে সুতি বলে ।
উত্তর :ঠিক
 



প্রশ্নঃ পশম কি?
উত্তর :ভেড়ার লোম এবং কিছু কিছু ছাগলের লোম থেকে তৈরি উলকে পশম বলে।



 প্রশ্ন ঃ  শীতকালে পড়া হয়—পশম এর কাপড়—ঠিক/ভুল।
উত্তরঃ ঠিক।


প্রশ্নঃ  গরম কালে সুতির কাপড় পরা হয়—ঠিক/ভুল।
উত্তরঃ ঠিক।



প্রশ্নঃ  ক্যাশমিলন আসলে কি?
উত্তর : সিন্থেটিক উল।


প্রশ্নঃ ক্যাশমিলন কি থেকে তৈরি হয়—রেশম/পশম/খনিজ তেল।
উত্তর : খনিজ তেল।


প্রশ্নঃ ।শাড়ির আগে কি ছিল?
উত্তরঃ ইজের।


 প্রশ্নঃ সেলাই করার জন্য মানুষ আগে জুতো কি দিয়ে তৈরি হত?
উত্তর : পশুর চামড়া ধুয়ে শুকিয়ে।


 :
প্রশ্নঃ এক সময় মানুষ গাছের ছাল পড়ত—ঠিক/ভুল।
উত্তর -ভুল।



প্রশ্নঃ পাটি কি থেকে হতো। (পাটি)
উত্তর ঃ খেজুর পাতা থেকে।


প্রশ্ন ঃ এক রকম ঘাস থেকে মাদুর তৈরি হয়—ঠিক/ভুল।
উত্তরঃ ঠিক।


প্রশ্নঃ প্রথমে সেলাই করার জন্য সূচ কি দিয়ে তৈরি হত?
উত্তর :পশুর হাড় দিয়ে।


প্রশ্নঃ কোন গাছের খুব শক্ত আঁশ থাকে?
উত্তর :পাট, শন।


প্রশ্ন : আমরা শীতকালে পশুকে জামা পড়াই কেন?
উত্তর : শীত ও মশার হাত থেকে পশুকে বাঁচাতে।


প্রশ্নঃ  পাখি পালক ফুলিয়ে রাখে কেন? উদাহরণ দাও।
উত্তর : শীত থেকে বাঁচার জন্য—যেমন শালিক পাখি।


                  ঘরবাড়ি
          ৬৫ থেকে ৯০ পাতা



প্রশ্নঃ  মানচিত্রে ছবিতে কোথায় কি আছে জানার জন্য কি দিতে হয় ?
চিহ্ন দিতে হয়।



প্রশ্নঃ কোন মাপে জেলায় আলাদা আলাদা রং থাকে?
উত্তর :রাজ্যের ম্যাপে।


প্রশ্নঃ ম্যাপ কথার অর্থ কি?
উত্তর :মানচিত্র।


প্রশ্নঃ ম্যাপের উপর দিকটা—পূর্ব/পশ্চিম/উত্তর দিক।
উত্তর দিক।

প্রশ্নঃ ম্যাপের ডান দিকটা—উত্তর/দক্ষিণ/পূর্ব।
উত্তর ঃ পূর্ব।



প্রশ্নঃ  ম্যাপ কথাটি ইংরাজি/বাংলা/হিন্দি।
উত্তর : ইংরাজি।


প্রশ্নঃ  ঠিক ভুল লেখো।
(i) ম্যাপের উপর দিকটা উত্তর দিক।
(ii) ম্যাপের নীচে দিকটা দক্ষিণ দিক।
(iii) ম্যাপের বাঁদিক মানেই পূর্বদিক।
(iv) ম্যাপে সূর্য ডানদিকে ওঠে।
(v) ম্যাপে কোন দিক থাকে না।
উত্তর-(i) ঠিক, (ii) ঠিক, (iii) ভুল, (iv) ঠিক, (v) ভুল।


 প্রশ্নঃ সিমেন্টে কি দিলে জমে যায় ?
উত্তরঃ জল।


প্রশ্নঃ ছিটে বেড়ার দেওয়াল কেমন
?
উত্তর : কঞ্চির বেড়া করে তার উপর মাটির প্রলেপ দেওয়া দেওয়ালকে ছিটে বেড়ার দেওয়াল বলে।


প্রশ্নঃ  চাল তৈরি হয়—পাতা সাজিয়ে/টিন দিয়ে/টালি দিয়ে।
উত্তর : পাতা সাজিয়ে।



প্রশ্নঃ ১৪. কোনটি কি জানা দরকার মিল করো :

(i) ছাদ  (i) বৃষ্টি হলে ঘর ভিজে যাবে।
(ii) দেওয়াল।  (ii) কুকুর বিড়ালে খাবার   
                               খেয়ে নেবে।
(iii) জানালা। (iii) ঢোকা বেরুনো বন্ধ হয়ে
                             যাবে।
(iv) দরজা       (iv) দম বন্ধ হয়ে যাবে।





উত্তরঃ
(i) → (i), (ii) → (ii), (iii) → (iii), (iv) → (iv)



প্রশ্নঃ  আগে কেমন দেওয়াল হতো?
উত্তর : পাথরের উপর পাথর বসিয়ে।



প্রশ্নঃ মানুষ কিছু করছে তার উপাদান কোথা থেকে পেয়েছে?
উত্তর : প্রকৃতি থেকে।



প্রশ্নঃ  কি দিয়ে বোঝা যাবে গাঁথনি ঠিক হয়েছে?
উত্তর : ওলন দড়ি



প্রশ্ন ঃ পাকা ঘড় তৈরি সময় ইট জলে ভেজাতে হয়—ঠিক/ভুল।
উত্তরঃ ঠিক।


প্রশ্নঃ  আগে কেমন ছাদ ছিল?

উত্তর : আগে ছিল কড়ি বরগার পেটানো ছাদ।


প্রশ্নঃ এখন কেমন ছাদ হয় ?
উত্তর : এখন ঢালাই এর ছাদ।


প্রশ্নঃ যারা ইটের বাড়ি ঘর বানায় তাদের কি বলে ?
উত্তরঃ রাজমিস্ত্রি।


প্রশ্নঃ  কি যন্ত্র দিয়ে ইট গাঁথা হয় ?

উত্তর : কর্নিক দিয়ে।


প্রশ্নঃ  দরজার পাল্লা তৈরি করতে কি কি লাগে?
উত্তর : করাত, বাটালি, আরও অন্য যন্ত্র।


প্রশ্ন ঃ  টিন দিয়ে ঘরের চাল তৈরি হয়—ঠিক/ভুল।
উত্তরঃ ঠিক।

প্রশ্নঃ  কিসে জল রাখলে গরমকালে জল ঠাণ্ডা থাকে?
উত্তর : মাটির কলসিতে।


প্রশ্নঃ বাড়িতে কিসে বই রাখা হয় ?
উত্তর : আলমারিতে।


প্রশ্নঃ  নদীর ধারে বাড়ী একটু উঁচু জায়গা দেখে করা হয় কেন?
উত্তর : পাশে যদি নদী থাকে তাহলে নদীর পাড় ভেঙ্গে গিয়ে বাড়ীর ক্ষতি হবে।


প্রশ্ন ঃ বাড়ির সামনে যদি পাকা রাস্তা থাকে তবে কি অসুবিধা হয় ?
উত্তর : বাস, লরি যাবে। ঘর ধুলোয় ভর্তি হবে। খুব শব্দ হবে। ঘর বাড়ি কাঁপবে।




 প্রশ্ন ঃ  বাড়ীর সামনে যদি বাজার থাকে তাহলে কি অসুবিধা হবে।
উত্তর :খুব হইচই হবে। দুপুরের পর বাজে গন্ধ বেরুবে।

প্রশ্ন ঃ  বাড়ির সামনে যদি খাদান থাকে তাহলে কি অসুবিধা?
উত্তর : সারা দিন পাথরে গুঁড়ো উড়ে আসবে।


প্রশ্নঃ  যেখানে ভূমিকম্প হয় সেখানে কিসের বাড়ী করে—ইট/কাঠ/মাটি।
উত্তর : কাঠ


 প্রশ্ন ঃ  কয়লার খাদ কি দিয়ে বুজিয়ে দেওয়া হয় ?
উত্তর : বালি, দিয়ে।


 প্রশ্নঃ কয়লার খাদের কাছে কি দিয়ে বাড়ি করলে ভাল হয়?
উত্তর :হালকা কাঠ ও টিন দিয়ে।



 প্রশ্নঃ ঝড়ে ক্ষতি হয়—উঁচু বাড়ির/নীচু বাড়ীর।
উত্তর :উঁচু বাড়ীর।


প্রশ্নঃ  যাযাবর কাদের বলে?
উত্তর : খাবারে সন্ধানে ঘুরে বেড়ানো
মানুষদের কে যাযাবর বলে।



 প্রশ্নঃ যাযাবর রা রাত্রে কোথায় কোথায় আশ্রয় নেয়?
উত্তর ঃখোলা আকাশের তলায়। গাছের তলায়। ছোট গুহায়। আবার কখনও তাঁবুতে থাকে।



প্রশ্নঃ যাযাবরদের তাঁবুতে থাকে—শিশুরা/মেয়েরা/পুরুষরা।

.
উত্তর : শিশুরা।



প্রশ্নঃ প্রথমে যাযাবররা তাঁবু কি দিয়ে করত?
উত্তর : পশুর চামড়া দিয়ে।



 প্রশ্ন ঃযাযাবর রা বন থেকে দুরে তাঁবু করত—ঠিক/ভুল।
উত্তরঃ ঠিক।


 প্রশ্ন ঃ  বাঘ, সিংহদের থাকার জায়গা কোথায়?
উত্তর : গুহা বা বনজঙ্গলে।



                   পরিবার
৯১ পাতা থেকে ১১১ পাতা

প্রশ্নঃ পরিবার বলতে কি বোঝ?
উত্তর :বাড়ির সবাই মিলে হয় পরিবার।


প্রশ্নঃ কাকে দিয়ে পরিবার শুরু হয় ?
উত্তর ঃ ঠাকুরদা-ঠাকুমা দিয়ে।


প্রশ্ন ঃ  বাবার পরিবার— ঠাকুমা/দিদিমা।
উত্তর ঃ ঠাকুমা।



প্রশ্নঃ - কাকা কোন পরিবারে?
উত্তর :ঠাকুমা



প্রশ্নঃ- পরিবারে তুমি কি ভাবে সাহায্য করবে?
উত্তর-বাবার কাজে, মায়ের কাজে সাহায্য করবে। জল দেবো খেতে। ঘর পরিষ্কার করবো। গাছে জল দেবো।


প্রশ্নঃ-আবোল তাবোল' কার লেখা?
উত্তর-সুকুমার রায়।


প্রশ্নঃ-ফেলুদার লেখা একটা গল্পের নাম লেখো।
উত্তর-গুপি গাইন বাঘা বাইন।


প্রশ্নঃ-তুমি কোন পরিবারে ঠাকুমা/দিদিমা।
উত্তর-ঠাকুমা।


প্রশ্নঃ-নিকট আত্মীয় কারা?
উত্তর-মামাতো, মাসতুতো, পিসতুতো ভাই-বোন দের নিকট, আত্মীয় বলা হয়।


প্রশ্নঃ-টুনটুনির বই’ কার লেখা?
উত্তর-উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী।

প্রশ্নঃ পাখিদের একটা পরিবার আছে—ঠিক/ভুল।
উত্তর : ঠিক।

প্রশ্নঃ  কখন মাথায় জলপটি দেওয়া হয়?
উত্তর ঃ অসুখ হলে। (জ্বর বেশী হলে)


প্রশ্নঃ চিঠির বাঁপাশে থাকে—যাকে পাঠানো হচ্ছে তার নাম/যে চিঠি পাঠচ্ছে তার নাম।
উত্তর-যাকে পাঠানো হচ্ছে তার নাম।

 প্রশ্নঃ কোথায় বাড়ির নম্বর থাকে—গ্রামে/শহরে।
উত্তর : শহরে।


 প্রশ্ন ঃ  পিনকোড্ আসলে কি?
উত্তর : পোষ্ট অফিসের নম্বর।


প্রশ্নঃ  চিঠির ডান পাশে কার নাম থাকে?
উত্তর : যে চিঠি পাঠায়।


প্রশ্নঃ  কলকাতায় সব পোষ্ট অফিসের নম্বরকত দিয়ে শুরু হয়?
উত্তর : ৭০০ দিয়ে।


প্রশ্নঃ  পিনকোড নম্বর কোথায় থাকে?
উত্তর : ডাক ঘরে।


 প্রশ্নঃ  পোস্ট অফিসকে বাংলায় কি বলে ?
উত্তর : ডাকঘর।


 প্রশ্নঃ  জীবিকা বলতে কি বুঝি?
উত্তর : জীবন ধারনের জন্য মানুষযে কর্ম করে তাকে জীবিকা বলে।


প্রশ্নঃ  কোনটি জীবিকা নয়?—তাঁতবোনা/ছবি আঁকা/প্রাতঃ ভ্রমণ
উত্তরঃ প্রাতঃভ্রমণ।


প্রশ্নঃ জীবিকা বদলে যেতে পারে—ঠিক/ভুল।
উত্তরঃ ঠিক।



প্রশ্নঃ কোচোয়ান এর কাজ কি?
উত্তর :ঘোড়ার গাড়ি চালান।


প্রশ্ন-বেহারা কি করে?

উত্তর : পালকি বহন করে।


প্রশ্ন : লুপ্ত জীবিকা বলতে কি বোঝ?
উত্তর : যে সব জীবিকা এখন নেই সেই জীবিকা কে বলে লুপ্তজীবিকা।


প্রশ্নঃ . নতুন জীবিকা কি?

উত্তর : যে সব জীবিকা আগে ছিল না এখন হয়েছে তাকে নতুন জীবিকা বলে।


প্রশ্নঃ -প্রাচীন জীবিকা বলতে কি বোঝ?
উত্তর : প্রাচীনকাল থেকে যে জীবিকা এখনও আছে তাকে—প্রাচীন জীবিকা বলে।


প্রশ্নঃ  কোনটি লুপ্ত জীবিকা—তাঁতবোনা/শাঁখা ফেরি করা/কম্পিউটার শেখা।
উত্তর : শাঁখা ফেরি করা।


প্রশ্নঃ কোন্‌টি প্রাচীন জীবিকা—কামার/ড্রাইভার/শিকার করা
উত্তর : শিকার করা।


প্রশ্নঃ  কোনটি নতুন জীবিকা—কম্পিউটারের দোকান/কুমোরের কাজ/মিষ্টি দোকান।
উত্তর : কম্পিউটারের দোকান।


প্রশ্নঃ  আকাশের রং—নীল/লাল/হলুদ।
উত্তর : নীল।



                   আকাশ
১১২ পাতা থেকে ১২০ পাতা


 প্রশ্নঃ- ছোটো ছোটো জলকণা থাকলে মেঘ কেমন দেখায়?
উত্তর-সাদা মেঘ দেখায়।


প্রশ্নঃ-বড়ো বড়ো জল কণা থাকলে মেঘ কেমন দেখায়?
উত্তর-কালো মেঘ দেখায়।


প্রশ্নঃ-রাত্রে কালো আকাশে –– ঝিকমিক করে।
উত্তর-তারা।


প্রশ্নঃ-সূর্যের দিকে তাকালে চোখ—ভাল/খারাপ করে।
উত্তর :খারাপ করে।


প্রশ্নঃ-নিজের ছায়া দেখা যা—সূর্যের দিকে/উল্টো দিকে।
উত্তর -:উল্টো দিকে।


প্রশ্নঃ-বিকালে–সূর্য-পূর্ব /পশ্চিম/ দক্ষিণ আকাশে দেখা যায়।
উত্তর -:পশ্চিম আকাশে।


প্রশ্ন-যখন সূর্য উঠে তখন সূর্যের দিকে মুখ করে দাঁড়ালে পিছন দিকটা হয়-- পূর্ব/পশ্চিম/উত্তর।
উত্তর :-পশ্চিম।


প্রশ্ন-রাতের আকাশে কেন কালো দেখায়?
উত্তর :-রাতের আকাশকে সূর্য থাকে না তাই কালো দেখায়।


প্রশ্ন-যে রাত্রে আকাশে চাঁদ থাকে না—অমাবস্যা/পূর্ণিমা।
উত্তর : অমাবস্যা।


 প্রশ্নঃ . চাঁদের আলোতে কত দূরের লোক চেনা যায়?
উত্তর : আট—দশ মিটার।



 প্রশ্ন ঃ দিনের আলো কখন কমে যায়—দুপুর/বিকাল।
উত্তরঃ বিকাল।


 প্রশ্নঃ  অমাবস্যার সময় রাত্রের আকাশে—চাঁদ থাকে না/চাঁদের আলো থাকে না।
উত্তর : চাঁদ থাকে না।

আমাদের পরিবেশ
 প্রশ্ন ঃ . টিক চিহ্ন দাও :
 (i) সূর্যের আলো কমলে গরম কমে যায়।
(ii)মেঘ করলে গরম কমে।
(iii) সূর্যের সাথে গরমের সম্পর্ক নেই।
(iv) দুপুরে সূর্য মাথার উপর থাকে।

(i) ঠিক, (ii) ঠিক; (iii) ভুল, (iv) ঠিক।
উত্তর :
 প্রশ্ন : সকাল ৭টায় ছায়ার দৈর্ঘ্য লম্বা/ছোট হয়।
উত্তরঃ-লম্বা হয়।



প্রশ্নঃ -অমাবস্যার পর কোন তিথি শুরু হয়—কৃষ্ণপক্ষ/শুক্ল পক্ষ।
উত্তর : শুক্লপক্ষ।



প্রশ্নঃ -পূর্ণিমার পর কোন তিথি শুরু হয়?
উত্তরঃ- কৃষ্ণপক্ষ।


প্রশ্নঃ - কোন পক্ষে সন্ধেবেলায় অন্ধকার থাকে—কৃষ্ণপক্ষ/শুক্লপক্ষ।
উত্তরঃ- কৃষ্ণপক্ষ।


প্রশ্নঃ -কোন পক্ষে চাঁদ দেখা যায় না।
উত্তর : কৃষ্ণ পক্ষে।


 প্রশ্নঃ -শুক্লপক্ষে প্রথম দিন থেকে চাঁদ দেখা যায়—ঠিক/ভুল।
উত্তর : ভুল। (প্রতিপদ তিথিতে দেখা যায় না)

 প্রশ্নঃ -কোন তিথিতে চাঁদকে কমলা লেবুর মতো দেখায়?
উত্তর :-পূর্ণিমা তিথিতে।



প্রশ্নঃ  অমাবস্যার পর আকাশের কোনদিকে চাঁদকে দেখা যায়।
উত্তর : পশ্চিম আকাশে।


প্রশ্নঃ যে কোন পক্ষের প্রথম তিথিকে কি বলে—প্রথম/পয়লা/দ্বিতীয়া ৷
উত্তরঃ প্রথমা( বা প্রতিপদ(


প্রশ্ন :  ঠিক ভুল লেখো-
(i) পূর্ণিমার রাত্রে চাঁদ পূর্ব আকাশে ওঠে।
(ii) পূর্ণিমার দিন চাঁদকে গোল দেখা যায়।
(iii) পূর্ণিমার একদিন পর চাঁদকে দেখা যায়।
(iv) অমাবস্যার পরদিন চাঁদকে দেখা যায়
(v) তারাগুলি দিক পরিবর্তন করে।
উত্তর :
(i) ঠিক, (ii) ঠিক, (iii) ভুল, (iv) ভুল, (v) ঠিক।



প্রশ্নঃ  তারাগুলি ছোটো দেখায় কেন?
উত্তর : অনেক দূরে থাকার জন্যে ছোটো দেখায়।



প্রশ্ন :  ছায়াপথ কি?

উত্তর : রাতের আকাশে একদিক থেকে অন্যদিকে একটা আবছা আলোর আভা দেখা যায়। ওটাকে ছায়াপথ বলে।


প্রশ্ন : ঠিক ভুল লেখো-
(i) পুকুরের জলকে বাষ্প হতে দেখা যায়। (ii) জলীয় বাষ্প দেখা যায় না।
(iii) জলকণা হল ধোঁয়ার মত বাষ্প।
(iv) জল গরম করলে বাষ্প তৈরি হয়।
 (iv) ভারী জলকণা ভাসতে পারেনা।
উত্তর :
(i) ভুল, (ii) ঠিক, (iii) ঠিক, (iv) ঠিক, (v) ঠিক।


প্রশ্নঃ মেঘ কি করে সৃষ্টি হয় ?

উত্তর : নদী, সাগরের জল বাষ্প হয়ে উপরে উঠে যায়। তারপর ঠাণ্ডা হয়ে, জলকণায় পরিণত হয়। এবং সূর্যের আলো আটকে দেয়
এটাই মেঘ।


প্রশ্নঃ  কেমন শব্দ বাজ পড়ে?
উত্তর : কড়কড্ শব্দে। (কড়কড়)।


প্রশ্নঃ  বাজ পড়া কি?
উত্তর :মেঘে মেঘে ঘর্ষণ লেগে যে আলো সহ শব্দের সৃষ্টি হয়। এবং মেঘ থেকে মাটিতে বিদ্যুৎ গেলে বাজ পড়া বলি।


প্রশ্ন ঃ  বাজ পড়লে বসে পড়তে হয়/দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।
উত্তরঃ বসে পড়তে হয়



প্রশ্নঃ কোন রংটা আকাশি গাঢ় নীল/হালকা নীল।
উত্তর : হালকা নীল।


প্রশ্ন ঃ লাল এবং হলুদ রঙ্গের মাঝারি রংটার নাম কি?
উত্তরঃ কমলা।



প্রশ্ন ঃ ‘বেনীআসহকলা’ কি?
উত্তর : সাতটি রং এর নামের প্রথম অক্ষর



প্রশ্নঃ  সাতরঙের নাম লেখো।
উত্তর ঃ (১) বেগুনি, (২) নীল, (৩) আসমানী
(৫) হলুদ, (৬) কমলা, (৭) লাল।


 প্রশ্ন ঃ  রং কি ভাবে মিলিয়ে যায়
উত্তর : ছোট ছোট জলের ফোঁটা দিয়ে তৈরি করা হয়ে গেলে রং মিলিয়ে যায়।

প্রশ্ন-  দিগপ্তরেখা কি?
উত্তর : ফাঁকা জায়গায় দাঁড়ালে মনে হয় আকাশটা মাটিতে মিশে গেছে।


প্রশ্ন-দিগন্ত রেখা অন্য নাম – দিক চক্ররেখা/দেশান্তের বেখা/মেরু রেখা।
উত্তরঃ দিক চক্ররেখা।



               সম্পদ
১৩১ পাতা থেকে ১৪৬ পাতা


প্রশ্নঃ- শরীর আমাদের -- |

উত্তরঃ-সম্পদ


 প্রশ্নঃ-শরীর সুস্থ রাখতে হলে আমাদের কি কি নিয়ম মেনে চলতে
উত্তর: ঠিকঠাক জল খাওয়া, খাবার খাওয়া ব্যায়াম করতে হবে


প্রশ্নঃ- কোনটি প্রাকৃতিক সম্পদ নয় ?
(i) পরিষ্কার জল, (ii) পরিষ্কার বায়ু, (ia) ই
সু-স্ব
উত্তর: সু-স্বাস্থ্য।


প্রশ্নঃ- সকালে জল খাওয়া ভাল–ঠিক/ভুল।
উত্তর: ঠিক


প্রশ্নঃ- উর্বর মাটি আমাদের সম্পদ।ঠিক/ভুল।
উত্তর:ঠিক।


প্রশ্ন- সূর্যের আলো প্রাকৃতিক।
উত্তর: ঠিক।


:


 প্রশ্নঃ কিভাবে বৃষ্টি জল কে কাজে লাগানো যায় লেখো?
উত্তর-পুকুরগুলি গভীর করতে হবে। নদীতে বাঁধ দিয়ে জল ধরে রাখতে হবে।
 :


 প্রশ্নঃ . ডিপ টিউব ওয়েল দিয়ে কি হয়?
উত্তর : জল তোলা হয় এবং সেই জল পাইপ দিয়ে পাঠান হয়।


প্রশ্নঃ . সজলধারায় কি পাওয়া যায় ?
উত্তরঃ জল।


প্রশ্ন-কোথায় জলের ট্যাপ কল খোলা আছে দেখলে তুমি করবে?
উত্তর-কলের ট্যাপটি বন্ধ করে দেব। (যদি জল নষ্ট হয়)



প্রশ্নঃ . গাছ আমাদের কি উপকার করে?
,উত্তর : জ্বালানি দেয়, অক্সিজেন দেয়, ফল দেয়, ফুল দেয়।


 প্রশ্নঃ কাগজ তৈরি হয় বাঁশ দিয়ে—ঠিক/ভুল।
উত্তর : ঠিক ।

ঠিক ভুল লেখ। 

(i) পচা কাগজ দিয়ে কাগজ তৈরি হয়।
 (ii) বাঁশ দিয়ে কাগজ তৈরি হয়।
(iii) কাগজ তৈরি করতে উদ্ভিদ লাগে।
(iv) বাগানের ফল প্রাকৃতিক সম্পদ। (v) মাদুর তৈরি হয় রকম ঘাস দিয়ে।
(vi) নির্মাণ শিল্প হল—বাড়ি তৈরি।
(vii) হাতের কাজ আসলে—ঘরোয়া শিল্প। (viii) ঘরোয়া শিল্প আসলে—কুটিরশিল্প।
 (ix) চাল কল বড়ো মাপের শিল্প।
(x) বিদ্যুৎ শিল্প ঘরোয়া শিল্পের উদাহরণ।

উত্তর-(i) ঠিক, (ii) ঠিক, (iii) ঠিক, (iv) ভুল, (v) ঠিক, (vi) ঠিক, (vii) ঠিক, (viii) ঠিক, (ix) ঠিক, (x) ভুল।


 প্রশ্নঃ  যারা ছবি আঁকেন তারা হলেন—শিল্পি/শিল্প।
উত্তরঃ শিল্পি।



প্রশ্নঃ -ঝুড়ি তৈরির কাঁচামাল কি?

উত্তরঃ বাঁশ।


 প্রশ্ন ঃ . কয়েকটি বড়ো শিল্পের নাম লেখো।
উত্তর : মশলা মাখার মিক্সার, রাস্তা তৈরির রোলার, ট্রাকটর, পাওয়ার
টিলার।




প্রশ্নঃ নাটকে অভিনয় করতে হলে কি ভাবে নিজেকে তৈরি করবে?
উত্তর ঃ স্পর্শ উচ্চারণে কথা বলতে হবে। শরীরের ভঙ্গিতে মনের ভাব প্রকাশ করতে হবে।


 প্রশ্নঃ -কোনটি শিল্প নয়—পাথর খোদাই করে ধূতি আঁকা/ছবি আঁকা/ মাছ ধরা/গান করা।
উত্তরঃ মাছ ধরা।
 


                  [সাবধানতা
১৪৭ পাতা থেকে ১৫৪ পাতা



প্রশ্ন-রাস্তার কোন পাশ দিয়ে হেঁটে যেতে হয় ?
উত্তর-বাঁ পাশ দিয়ে।



প্রশ্ন-রাস্তা পারাপার সময় কোন সিগন্যাল্ দেখে রাস্তা পেরুতে হয়?

উত্তর-সবুজ সিগন্যাল।



প্রশ্ন-জেব্রা ক্রসিং কী?
উত্তর-রাস্তার গায়ে জেব্রার গায়ের মতো দাগ থাকে তাকে জেব্রা ক্রসিং।বলে।


ঠিক অথবা ভুল লেখ।:
(i) রাস্তাপার হবার সময় একদিক লক্ষ্য রাখতে হয়।
(ii) লাল সিগন্যাল রাস্তা পার হতে বলে দেয়।
(iii) রাস্তার ফুটপাত থাকলে তার পাশ দিয়ে হাঁটতে হবে।
(iv) শহরে জেব্রা ক্রসিং দিয়ে রাস্তার পার হয়।
(i) ভুল, (ii) ভুল, (iii) ভুল, (iv) ঠিক


প্রশ্ন-নখ কেমন করে কাটবে?
উত্তর-প্রথম ভিজিয়ে নেব জলে। তারপর নেলকাটায় কাটবো।


শেষ