নবম শ্রেণির (বাংলা) "নব নব সৃষ্টি’ রচয়িতা সৈয়দ মুজতবা আলী। - Online story

Tuesday 25 April 2023

নবম শ্রেণির (বাংলা) "নব নব সৃষ্টি’ রচয়িতা সৈয়দ মুজতবা আলী।

 


নবম শ্রেণির (বাংলা)
"নব নব সৃষ্টি’  রচয়িতা সৈয়দ মুজতবা আলী।

প্রশ্ন।  নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধটির রচয়িতা কে ?
উত্তর: ‘নব নব সৃষ্টি’ প্রবন্ধটির রচয়িতা সৈয়দ মুজতবা আলী।

প্রশ্ন ‘নব নব সৃষ্টি’ প্রবন্ধটি লেখকের কোন গ্রন্থের অন্তর্গত?
উত্তর: প্রাবন্ধিক সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘চতুরঙ্গ’ গ্রন্থের অন্তর্গত‌

প্রশ্ন  ‘নব নব সৃষ্টি" কথাটির অর্থ কী?
উত্তর:‘নব নব সৃষ্টি’ বলতে লেখক নতুন নতুন নির্মাণ ।

প্রশ্ন "নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধে লেখক রান্নাঘর থেকে কী তাড়ানো মুশকিল বলে মনে করেছেন?
উত্তর: লেখক রান্নাঘর থেকে আলু-কপি তাড়ানো মুশকিল বলে মনে করেছেন।

প্রশ্ন হিন্দি উপস্থিত সেই চেষ্টাটা করছে।-
– হিন্দি কোন্ চেষ্টা করছে?

উত্তর:হিন্দির চেষ্টাটা’ হল আরবি, ফারসি ও ইংরেজি শব্দকে হিন্দি সাহিত্য থেকে নির্বাসন দেওয়া।

প্রশ্ন  ‘বহু সাহিত্যিক উঠে পড়ে লেগেছেন,'—বহু সাহিত্যিক কেন উঠে পড়ে লেগেছেন?
উত্তর:- বহু সাহিত্যিক হিন্দি থেকে আরবি, ফারসি এবং ইংরেজি শব্দ তাড়াবার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন।


প্রশ্ন :-ইনকিলাব’ শব্দটি বাংলায় প্রথম কে ব্যবহার করেছেন?
উত্তর:- ‘ কাজী নজরুল ইসলাম "ইনকিলাব’ শব্দটি বাংলায় প্রথম ব্যবহার করেছেন।

প্রশ্ন : ‘শহিদ' শব্দটি বাংলায় কে প্রথম ব্যবহার
করেছেন?
উত্তর:- 'শহিদ' শব্দটি বাংলায় কাজী নজরুল ইসলাম প্রথম ব্যবহার করেছেন।

প্রশ্ন  বলা বাহুল্য, রবীন্দ্রনাথ স্বচ্ছন্দে লিখেছেন-।রবীন্দ্রনাথ স্বচ্ছন্দে কী লিখেছেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ স্বচ্ছন্দে লিখেছেন—“আৱু দিয়ে, ইজ্জৎ দিয়ে, ইমান দিয়ে, বুকের রক্ত দিয়ে।”

প্রশ্ন  ‘আলাল' ’ কী?
উত্তর:-টেকচাঁদ’ ছদ্মনামে প্যারীচাঁদ মিত্রের গদ্যগ্রন্থ ‘আলালের ঘরের দুলাল', 'আলাল' নামে পরিচিত।
প্রশ্ন: 'হুতোম কী?
 উত্তর:- ‘হুতোম প্যাঁচা' ছদ্মনামে
কালীপ্রসন্ন সিংহের লেখা 'হুতোম প্যাঁচার নক্সা’ ‘'হুতোম' নামে পরিচিত।

প্রশ্ন :- ‘তার উল্লেখ এ স্থলে নিষ্প্রয়োজন – কিসের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:- ‘আলাল’ ও ‘হুতোম’-এর গদ্য ভাষার উল্লেখ প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে।


প্রশ্ন : হিন্দি ভাষাসাহিত্যের বঙ্কিম কাকে বলা হয়?
উত্তর:- প্রেমচন্দ্রকে হিন্দি সাহিত্যের বঙ্কিমচন্দ্র বলা হয়।

প্রশ্ন :; হিন্দিতে কে আরবি-ফারসি শব্দ বিস্তর ব্যবহার করেছেন?
উত্তর: প্রেমচন্দ্র ।

প্রশ্ন :-‘এ স্থলে আর একটি কথা বলে রাখা ভালো—কথাটি কী?
উত্তর:-কথাটি হল রচনার ভাষা বিষয়বস্তু-নির্ভর। শংকরদর্শন, মোগলাই রেস্তোরাঁ, বসুমতীর সম্পাদকীয় ও ‘বাঁকা চোখ’-এর ভাষা কখনোই একইরকম হবে না।



প্রশ্ন ::শংকর দর্শনের ভাষা কেমন?
উত্তর:-শংকর দর্শনের ভাষা সংস্কৃত শব্দবহুল।

প্রশ্ন :; ‘বসুমতী’-র সম্পাদকীয় রচনার ভাষা কেমন ছিল?

উত্তর:-বসুমতী’-র সম্পাদকীয় রচনার ভাষা ছিল গাম্ভীর্যপূর্ণ।


প্রশ্ন:-যতদিন থাকবে ততদিন আরও ঢুকবে বলে
আশা করতে পারি /—কোন্ প্রসঙ্গে প্রাবন্ধিক এ কথা বলেছেন?
উত্তর :-প্রাবন্ধিক সৈয়দ মুজতবা আলী স্কুলকলেজ থেকে সংস্কৃত তুলে দেওয়া প্রসঙ্গে এ কথা বলেছেন।

প্রশ্ন  “সুতরাং ইংরেজি চর্চা বন্ধ করার সময় এখনও আসেনি।'—এ কথার অর্থ কী?
উত্তর দর্শন, নন্দদশাস্ত্র, পদার্থবিদ্যা, রসায়নবিদ্যা, রেলইঞ্চিন চালানো প্রভৃতি ক্ষেত্রে ব্যবহৃত টেকনিক্যাল শব্দগুলি বাংলার চেয়ে ইংরেজিতে বেশি প্রচলিত। তাই ইংরেজির্চা বন্ধ করার সময় এখনও আসেনি।