অষ্টম শ্রেণীর ইতিহাস ৫ অধ্যায় অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর
অষ্টম শ্রেণীর ইতিহাস
৫ অধ্যায়
চার অধ্যায় ইতিহাসের অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর দেখুন
অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর
ঔপনিবেশিক শাসনেরপ্রতিক্রিয়া:
সহযোগিতা ও বিদ্রোহ
২. বেমানান শব্দটি খুঁজে বের করো :
(ক) পণ্ডিত রমাবাঈ, বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন, ভগিনী শুভলক্ষ্মী, রানী লক্ষ্মীবাঈ।
উঃ। রানী লক্ষ্মীবাঈ।
(খ) আত্মারাম পাণ্ডুরং, মহাদেব গোবিন্দ রানাডে, জ্যোতিরাও ফুলে, বীরেশলিাম পাড়ুলু।
উঃ। জ্যোতিরাও ফুলে।
(গ) রামমোহন রায়, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, কেশবচন্দ্র সেন, দয়ানন্দ সরস্বতী।
উঃ দয়ানন্দ সরস্বতী।
(ঘ) বাহাদুর শাহ জাফর, নানা সাহেব, তিতুমীর মঙ্গল পান্ডে
উত্তর:- তিতুমীর
৩:- অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও
(ক) ঔপনিবেশিক সমাজে কাদের 'মধ্যবিত্ত ভদ্রলোক' বলা হতো?
উঃ। আর্থিক স্বচ্ছলতার ক্ষেত্রে যাঁরা মাঝামাঝি স্তরে থাকেন, সাধারণভাবে তাঁদেরকে মধ্যবিত্ত বলা হয়। হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত উচ্চবর্ণের ওই মধ্যবিত্তদের ব্রিটিশ ভারতে “ভদ্রলোক” বলেও উল্লেখ করা হতো। এরা পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ইংরেজ সরকারের চাকুরি গ্রহণ করেন এবং সমাজে মধ্যবিত্ত ভদ্রলোক নামে পরিচিত হন।
(খ) নব্যবঙ্গ গোষ্ঠী কোন কোন প্রথার বিরোধিতা করেছিলেন?
উঃ। বিভিন্ন সামাজিক প্রথা ও রীতিনীতির বিরুদ্ধে নব্যবঙ্গ গোষ্ঠীর সদস্যরা বিরোধিতা করেন। তাছাড়া নব্যবঙ্গীয়রা সে সময়কার সমাজের জাতপাত, বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ প্রভৃতি প্রথা ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধেও সোচ্চার হয়েছিলেন। তাঁরা সনাতন হিন্দু ধর্মের পৌত্তলিকতারও তীব্র সমালোচনা করেছিলেন।
(গ) স্যার সৈয়দ আহমদের সংস্কারগুলির প্রধান উদ্দেশ্য কী ছিল?
উঃ। স্যার সৈয়দ আহমদের উদ্দেশ্য ছিল মুসলমান সমাজের অগ্রগতি ঘটানো। তিনি মুসলিম সমাজকে কুসংস্কার মুক্ত ও আধুনিক করে তোলার প্রচেষ্টা করেছিলেন। ১৮৬৪ খ্রিস্টাব্দে মুসলমানদের মধ্যে বিজ্ঞানচর্চা জনপ্রিয় করার জন্য তিনি উদ্যোগ নেন। আধুনিক যুক্তিবাদ ও বিজ্ঞানের বই উর্দু ভাষার অনুবাদ করা হয়। যুক্তিবাদ ও বিজ্ঞানের চোখ দিয়ে তিনি কোরানকে ব্যাখ্যা করতে চেয়েছিলেন। পুরোনো প্রথা ও যুক্তিহীন অন্ধবিশ্বাসের বিরুদ্ধেও তিনি মতপ্রকাশ করেন।
(ঘ) তিতুমির কাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলেন?
উঃ। তিভূমির নীলকর, স্থানীয় জমিদার ও ব্রিটিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে নারকেলবেড়িয়া অঞ্চলে ওয়াহাবি আন্দোলন শুরু হয়। তিতুমিরের নির্দেশে প্রজারা খাজনা বয়কট করে। তাঁর বিদ্রোহের মূল লক্ষ্য ছিল সমাজের নিম্নবর্গের মানুষের নিরঙ্কুশ ক্ষমতা অর্জন করা।
৪. নিজের ভাষায় লেখো (১২০-১৬০টি শব্দ) :
(ক) সতীদাহ-বিরোধী আন্দোলন ও বিধবা বিবাহের পক্ষে আন্দোলনের মধ্যে মূল মিলগুলি বিশ্লেষণ করো। বিদ্যাসাগর নারীশিক্ষার জন্য কীভাবে চেষ্টা করেছিলেন?
উঃ। 'সতীদাহ' একটি প্রথা বিরোধী আন্দোলন ও ‘বিধবা বিবাহ' চালু হওয়া সংক্রান্ত আন্দোলন। দুটি আন্দোলনের মধ্যে বেশ কিছু মূলগত সাদৃশ্য দেখা যায়। দুটি আন্দোলনেরই পরিসমাপ্তি ঘটেছিল আইনের আশ্রয় নিয়ে। ইংরেজ শাসকরা দুটি
আন্দোলনের পাশেই ছিলেন। লর্ড বেন্টিসের প্রচেষ্টায় সতীদাহ প্রথা রদ হয়। অপরদিকে, লর্ড ডালহৌসির ব্রিটিশ সরকার বিদ্যাসাগরের প্রচেষ্টায় বিধবা বিবাহ আইন পাশ করায়। দুটি আন্দোলনেই শাস্ত্রকে তুলে ধরে ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। দেখানো হয়েছিল, শাস্ত্রে সতীদাহ প্রথা বলে কোনো কিছু বলা হয়নি। আবার বিধবা বিবাহ যে শাস্ত্রসম্মত তাও বিভিন্ন উদ্ধৃতি দিয়ে
দেখানো হয়েছিল। দুটি আন্দোলনেরই পরিবেশ ও পটভূমি দীর্ঘদিন একইরকম ছিল। কুসংস্কারগ্রস্ত প্রথাগুলি দীর্ঘদিন পর্যন্ত মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছিল।
বিদ্যাসাগর নারীদের শিক্ষা বিস্তারের জন্য বিশেষ সচেষ্ট ছিলেন। স্কুল পরিদর্শক থাকার সময় তিনি মেয়েদের জন্য বহু স্কুল স্থাপন করিয়ে নিয়েছিলেন। এছাড়া তিনি ব্যক্তিগত ভাবে মেয়েদের জন্য ২০টির বেশি স্কুল স্থাপন করেছিলেন। মেয়েরা যাতে বেথুন স্কুলে পড়তে যায়, তার জন্য ব্যক্তিগতভাবে তিনি উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
৫. ব্রাহ্ম আন্দোলনের মূল বক্তব্য কী ছিল? ব্রাহ্ম আন্দোলনের সীমাবদ্ধতাগুলি বিশ্লেষণ করো।
উঃ। ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে কলকাতায় আত্মীয়সভা প্রতিষ্ঠা করেন রামমোহন রায়। এই আত্মীয় সভা থেকেই ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে ব্রাহ্ম সমাজ গড়ে ওঠে। সামাজিক সংস্কার করাই ছিল ব্রাহ্ম | সমাজের মূল লক্ষ্য। রামমোহনের পরবর্তীকালে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬০ এর দশকে কেশব চন্দ্র সেন ও বিজয় গোস্বামীর উদ্যোগে কলকাতার শিক্ষিত সমাজের গণ্ডি পেরিয়ে ব্রাহ্ম আন্দোলন বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে পড়েছিল। সমাজ সংস্কার, জাতিভেদ প্রথা দূর করা, স্ত্রী শিক্ষার
বিস্তার করা, বিধবা বিবাহ চালু করার সপক্ষে তাঁরা জোর প্রচার চালিয়েছিলেন। ব্রাহ্মসমাজ আন্দোলনে বেশ কিছু সীমাবন্ধতা ছিল। তাঁদের আন্দোলন শহরের উচ্চবর্গের মধ্যেই সীমাবন্ধ ছিল। গ্রামে বসবাসকারী মানুষের কাছে এই আন্দোলন পৌঁছাতে পারেনি। সমাজের মধ্যবিত্ত শ্রেণির স্বার্থে এই আন্দোলন পরিচালিত হওয়ায় তা সমাজের সমস্ত
শ্রেণির মানুষের সমর্থন পায় নি। ব্রাহ্মদের উদার দৃষ্টিভঙ্গী উগ্র নব্য হিন্দু ধর্মপ্রচারের সঙ্গে
পাল্লা দিতে পারেননি। তাই এই আন্দোলন সমাজের ওপর সার্বিক প্রভাব ফেলতে ব্যর্থ হয়।
(গ) সাঁওতাল হুল ও নীল বিদ্রোহের একটি তুলনামূলক আলোচনা করো। উভয় বিদ্রোহের ক্ষেত্রেই হিন্দু প্যাট্রিয়টের কী ভূমিকা ছিল?
উঃ ১৮৫৫-৫৬ খ্রিস্টাব্দে সংগঠিত হয় সাঁওতাল বিদ্রোহ। সাঁওতালদের এলাকায় দিকু অর্থাৎ জমিদার, মহাজন ও ইউরোপীয় কর্মচারীদের শোষণে অতিষ্ঠ হয়ে সাঁওতালরা বিদ্রোহের পথ বেছে নেয়। তাদের বিদ্রোহ হুল নামে পরিচিত।
অন্যদিকে নীলকরদের অত্যাচার শোষণে অতিষ্ঠ হয়ে বাংলার কৃষকগণ ১৮৫৯-৬০ সালে বিদ্রোহ ঘোষণা করে। এটি নীলবিদ্রোহ নামে পরিচিত। নীলবিদ্রোহের নেতৃত্বে ছিলেন দিগম্বর বিশ্বাস ও বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস নামে দুই ভাই। ১৮৬৩ সাল নাগাৰ নীল বিদ্রোহ শেষ হয়ে যায়। সাঁওতাল হুল ও নীল বিদ্রোহের মধ্যে কিছু মিল ও অমিল লক্ষ করা যায়। উভয় আন্দোলনের মিলগুলি হলো (১) দুটি আন্দোলনই অষ্টাদশ শতকের মধ্যভাগে সংঘটিত এবং দুটিই পূর্ব ভারত বা বাংলায় যটে।
• পাঠ মুল্যায়নের জন্য অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তর
অতি-সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর :
প্রশ্ন :-কত খ্রিস্টাব্দে কে সাগরে কন্যাশিশু ভাসিয়ে দেওয়ার প্রথা রোধ করেছিলেন?
উঃ। ১৮০৩ খ্রিস্টাব্দে লর্ড ওয়েলেসলি সাগরে কন্যাশিশু ভাসিয়ে দেওয়ার প্রথা রোধ করেছিলেন।
প্রশ্ন :-কত খ্রিস্টাব্দে সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ করা হয়?
উঃ। ১৮২৯ খ্রিস্টাব্দে সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ করা হয়।
প্রশ্ন :-কার সাহায্যে রামমোহন এই কু-প্রথা রোধ করেন? উঃ। লর্ড বেন্টিঙ্কের সাহায্যে রামমোহন এই কু-প্রথা রোধ করেন।
প্রশ্ন :- কে. কবে প্রথম কোন্ সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন?
উঃ - ইংরেজ ব্যবসায়ী জেমস অগাস্টাস হিকি ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে 'বেঙ্গল গেজেট' নামে প্রথম সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন।
প্রশ্ন :- বাংলা ভাষার প্রথম মাসিক পত্রিকার নাম কী? উঃ। 'দিগদর্শন' হলো বাংলা ভাষার প্রথম মাসিক পত্রিকা।
প্রশ্ন :- কত খ্রিস্টাব্দে হিন্দু বিধবা বিবাহ আইন চালু হয়?
উঃ। ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে হিন্দু বিধবা বিবাহ আইন চালু হয়।
প্রশ্ন :- ডিরোজিওর পুরো নাম কী ছিল?
উঃ। হেনরি লুই ভিভিয়ান ডিরোজিও।
প্রশ্ন :- ডিরোজিওর ছাত্রদের কী বলা হতো?
উঃ। ডিরোজিওর ছাত্রদের নব্যবঙ্গ বা ইয়ং বেঙ্গল গোষ্ঠী বলা হতো।
প্রশ্ন :-আত্মীয় সভা কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উঃ। রাজা রামমোহন রায় ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে আত্মীয় সভা প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রশ্ন :-কে, কবে শিকাগো ধর্ম সম্মেলনে যোগদান করেন?
উঃ। ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে রামকৃষ্ণের শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ শিকাগো ধর্ম সম্মেলনে যোগদান করেন।
প্রশ্ন :-আর্য সমাজ কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উঃ। দয়ানন্দ সরস্বতী আর্য সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রশ্ন :-অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল কলেজ কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উঃ। স্যার সৈয়দ আহমদ অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।
'প্রশ্ন :-দিকু' কাদের বলা হতো?
উঃ। বহিরাগত মহাজন ও জমিদারদের ‘দিকু' বলা হতো।
প্রশ্ন :-সাঁওতাল বিদ্রোহের দুজন নেতার নাম লেখো।
উঃ। সিধু ও কানহু।
প্রশ্ন :-হিন্দু প্যাট্রিয়ট সংবাদপত্রের সম্পাদক কে ছিলেন?
উঃ। হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
প্রশ্ন :-তিতুমিরের প্রকৃত নাম কী? তিনি কোথায় বাঁশের কেল্লা গড়ে তোলেন?
উঃ। মির নিসার আলি। তিনি বারাসত নারকেলবেড়িয়া অঞ্চলে বাঁশের কেল্লা গড়ে তোলেন।
প্রশ্ন :-নীলদর্পণ গ্রন্থটি কে লিখেছিলেন?
উঃ। নীলদর্পণ গ্রন্থটি লিখেছিলেন দীনবন্ধু মিত্র।
প্রশ্ন :-. মহাবিদ্রোহ কত সালে হয়েছিল?
উঃ। ১৮৫৭ সালে মহাবিদ্রোহ হয়েছিল।
প্রশ্ন :-কাদের উদ্যোগে বোম্বাইতে প্রার্থনা সমাজ সামাজিক সংস্কারের উদ্যোগ নেয়?
উঃ। আত্মারাম পাণ্ডুরং ও মহাদেব গোবিন্দ রানাডের নেতৃত্বে।
প্রশ্ন :-মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সিতে কার নেতৃত্বে বিধবা বিবাহ আন্দোলন শুরু হয়?
উঃ। বীরেশলিঙ্গম পাণ্ডুলুর নেতৃত্বে মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সিতে বিধবা বিবাহ আন্দোলন শুরু হয়।
প্রশ্ন :- ‘সত্যশোধক সমাজ' কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উঃ। জ্যোতিরাও ফুলে মহারাষ্ট্রে সত্যশোধক সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রশ্ন :-ভারতের প্রথম ভাইসরয় কে ছিলেন?
উঃ। গভর্নর জেনারেল লর্ড ক্যানিং ভারতের প্রথম ভাইসরয় ছিলেন।
প্রশ্ন :-উপজাতি বিদ্রোহগুলিকে কী বলে খাটো করা হতো?
উঃ। উপজাতি বিদ্রোহগুলিকে ‘অসভ্য আদিম মানুষদের বিদ্রোহ' বলে খাটো করা হতো।
প্রশ্ন :-মোপালা বিদ্রোহ কোথায় হয়েছিল?
উঃ। দক্ষিণ ভারতের মালাবার অঞ্চলে মোপালা বিদ্রোহ হয়েছিল।
প্রশ্ন :- কোন বন্দুকের টোটাতে গোরু ও শূকরের চর্বি মেশানো রয়েছে বলে গুজব ছড়ায়?
উঃ। এনফিল্ড রাইফেল নামক বন্দুকের টোটাতে গোরু ও শূকরের চর্বি মেশানো রয়েছে বলে গুজব ছড়ায়।
প্রশ্ন :-১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের কয়েকজন নেতার নাম লেখো।
উঃ। বাহাদুর শাহ জাফর, রানি লক্ষ্মীবাঈ, নানাসাহেব, তাঁতিয়া টোপি প্রমুখ।
প্রশ্ন :-হিন্দু মেলার’ প্রতিষ্ঠাতা কে?
উঃ। নবগোপাল মিত্র।
প্রশ্ন :-কে কোথায় প্রথম ফরাজি আন্দোলন গড়ে তোলেন?
উঃ। পূর্ব বাংলার ফরিদপুর অঞ্চলে হাজি শরিয়ত উল্লা গরিব চাষিদের নিয়ে প্রথম ফরাজি আন্দোলন গড়ে তোলেন।
প্রশ্ন :-কার নেতৃত্বে কোথায় প্রথম ওয়াহাবি আন্দোলনের সূচনা হয়?
উঃ। আব্দুল ওয়াহাবের নেতৃত্বে প্রথম আরবে ওয়াহাবি আন্দোলনের সূচনা হয়।