অষ্টম শ্রেণীর বাংলা"গাছের কথা"হাতে-কলমে অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর - Online story

Saturday 29 July 2023

অষ্টম শ্রেণীর বাংলা"গাছের কথা"হাতে-কলমে অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর

 



অষ্টম শ্রেণীর বাংলা

গাছের কথা 

জগদীশ চন্দ্র বসু


:

হাতে-কলমে

অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর

১.১ জগদীশচন্দ্র বসুর লেখা একটি বইয়ের নাম লেখো।

 উঃ। জগদীশচন্দ্র বসুর লেখা একটি বই হলো ‘অব্যক্ত”।



১.২ জগদীশচন্দ্র বসু কী আবিষ্কার করেছিলেন? 

উঃ। জগদীশচন্দ্র বসু আবিষ্কার করেন 'গাছের প্রাণ' আছে।



২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর একটি বাক্যে লেখো:

২.১ লেখক কবে থেকে গাছেদের কথা বুঝতে পারেন?

উঃ। যেদিন থেকে লেখক গাছ, পাখি, কীটপতঙ্গাদের ভালোবাসতে শিখেছেন, সেই দিন থেকে তিনি গাছেদের ভাষা বুঝতে শিখেছিলেন।


২.২ ইহাদের মধ্যেও তাহার কিছু কিছু দেখা যায়।'—কী দেখা যায়?

উঃ। মানুষের মধ্যে যে সমস্ত সদ্‌গুণ আছে, গাছেদের মধ্যেও তার কিছু কিছু দেখা যায়।



২.৩ জীবিতের লক্ষণ কী তা লেখক অনুসরণে উল্লেখ করো।

উঃ। জীবিতের মূল লক্ষণ হলো গতি। যে বস্তু জীবিত তা ক্রমশই বাড়তে থাকে।




২.৪ 'বৃক্ষশিশু নিরাপদে নিদ্রা যায়।'—বৃক্ষশিশু কোথায় নিদ্রা যায়?

উঃ। বীজের উপর এক কঠিন আবরণ বা ঢাকনা থাকে, তার মধ্যে বৃক্ষশিশু নিরাপদে নিদ্রা যায়।




২.৫ অঙ্কুর বের হবার জন্য কী কী প্রয়োজন? 

উঃ। অঙ্কুর বের হবার জন্য জল, মাটি, ও উত্তাপ প্রয়োজন।



৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :

৩.১ 'আগে এসব কিছুই জানিতাম না।'—কোন্ বিষয়টি লেখকের কাছে অজানা ছিল?

উঃ। গাছ কোনো কথা বলে না, গাছের যে জীবন আছে, আমাদের মতো গাছ খাদ্যগ্রহণ করে, দিনে দিনে বাড়ে, এসব।কথা আগে লেখক জগদীশচন্দ্র বসুর অজানা ছিল।




৩.২ ইহাদের মধ্যেও তাহার কিছু কিছু দেখা যায়।'—কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের মধ্যে কী লক্ষ্য করা যায়?

উঃ। এখানে গাছেদের কথা বলা হয়েছে।

মানুষের মধ্যে যেমন সদ্‌গুণ আছে তেমনি গাছের মধ্যেও তা আছে। বৃক্ষদের মধ্যে একে অন্যকে সাহায্য করতে দেখা যায়। একে অপরের সাথে বন্ধুত্ব হয়। তাছাড়া মানুষের মধ্যে যে সর্বোচ্চ গুণ স্বার্থত্যাগ তাও গাছের মধ্যে দেখা যায়। মা যেমন নিজের জীবন দিয়ে সন্তানের জীবন রক্ষা করেন, তেমনই সন্তানের জন্য নিজের জীবনদান উদ্ভিদের মধ্যেও সচরাচর দেখা যায়।



৩.৩ ‘গাছের জীবন মানুষের ছায়ামাত্র।'—লেখকের এমন উক্তি অবতারণার কারণ বিশ্লেষণ করো।

উঃ। লেখক জগদীশচন্দ্ৰ গাছকে ভালবাসতে শিখে অনুভব করেছেন যে গাছের জীবন অনেকটা মানুষের মতো। মানুষ যেমন সন্তানকে জীবন দিয়ে রক্ষা করে, গাছ তেমনি তার জীবন দিয়ে সন্তানকে রক্ষা করে। গতি যেমন মানুষের জীবন, গতি তেমন গাছেরও জীবন, গাছ তার ডালপালা বহু দূর বিস্তার করে। খাদ্যের অভাবে, পানীয় জল ও উত্তাপের অভাবে

তার মৃত্যু ঘটে। বৃক্ষদের মধ্যে একে অপরকে সাহায্য করতে দেখা যায়। তাদের একে অপরের সাথে বন্ধুত্বও হয়। এছাড়া মানুষের সর্ব্বোচ্চ গুণ স্বার্থত্যাগ তাও গাছেদের জীবনে দেখা যায়। তাই লেখক বলেছেন গাছের জীবন মানুষের ছায়ামাত্র।



৩.৪ জীবনের ধর্ম কীভাবে রচনাংশটিতে আলোচিত ও ব্যাখ্যাত হয়েছে তা বিশ্লেষণ করো।

উঃ। ‘গাছের কথা’ প্রবন্ধে লেখক জগদীশচন্দ্র অত্যন্ত সুন্দরভাবে গাছেদের জীবনধারণ প্রণালীর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি  বলেছেন গতি ও মুন্থি হলো জীবনের ধর্ম। এই ধর্ম মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী ছাড়া গাছের মধ্যেও দেখা যায়। জীবিত বস্তুতে গতি দেখা যায়, জীবিত বস্তু বাড়তে থাকে, ডিমে জীবন ঘুমিয়ে থাকে। তাপ পেলে ডিম থেকে ছানা জন্মায়, বীজগুলিও সেই রকম গাছের ডিম। তার মধ্যে গাছের শিশু ঘুমিয়ে

থাকে। গাছের বীজ ঝড়বৃষ্টি, পাখির মলের মাধ্যমে দুরদুরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। প্রত্যেক বীজ থেকেই যে গাছ জন্মানে তা নয়, কোনো গীজ কঠিন পাথর বা অন্য জিনিসে পড়লে সেখান থেকে তার অঙ্কুর বের হতে পারে না। তবে বীজ যেখানেই পড়ুক না কেন শক্ত খোলে সেই বীজ নিরাপদে থেকেই তার জীবনধর্ম বজায় রাখে। জন্মলাভের পর জীবের গতি ও দৃষ্টি লক্ষ করা যায়। কিন্তু প্রাণীদের মতো গাছের গতি হঠাৎ দেখা যায় না। তবুও উদাহরণ।হিসেবে লেখক লতার ঘুরে ঘুরে গাছকে জড়ানোর কথা বলেছেন। এছাড়াও বেঁচে থাকতে গেলে যে সংগ্রাম করতে হয় তা প্রাণী ও উদ্ভিদ উভয়েরই জীবনের ধর্ম। এই প্রসঙ্গে লেখক একটি গাছ ও মরা ডালের প্রসঙ্গ এনে বলেছেন যে এদের মধ্যে।প্রভেদ হলো গাছটি বাড়ছে আর মরা ডালটা ক্ষয় হয়ে চলেছে। একটিতে জীবন আছে অন্যটিতে নেই। জীবনের ধর্মই হলো




৩.৫ 'নানা উপায়ে গাছের বীজ ছড়াইয়া যায়।'—উপায়গুলি পাঠ্যাংশ অনুসরণে আলোচনা করো।

ঊঃ। পৃথিবী জুড়ে যত গাছপালা, বনজঙ্গল সৃষ্টি হয়েছে, তার সব কটারই বীজ যে সবসময় মানুষই ছড়িয়ে দিয়েছে তা নয়। নানা উপায়ে গাছের বীজ ছড়িয়ে যায়। পাখিরা ফল খেয়ে দূরদেশে বীজ নিয়ে যায়। এইভাবে জনমানবশূন্য দ্বীপে ও প্রচুর গাছ জন্মায়। অনেক বীজ বাতাসে উড়ে অনেক দূরদেশে চলে যায়। উদাহরণ হিসেবে লেখক শিমুল গাছের কথা বলেছেন শিমুল গাছের ফল রৌদ্রে ফেটে তার মধ্যে থাকা বীজ তুলার সঙ্গে উড়ে দুর-দুরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। ঝরা পাতা ও ছোটো ছোটো ডাল ছিঁড়ে যেভাবে চারিদিকে পড়তে থাকে দিনরাত্রি দেশদেশান্তরে এইভাবে দিনরাত্রি দেশদেশান্তরে গাছের বীজগুলি ছড়িয়ে পড়তে থাকে।




৩.৬ লেখক তাঁর ছেলেবেলার কথা পাঠ্যাংশে কীভাবে স্মরণ করেছেন, তা আলোচনা করো।

উঃ। গাছের বীজ বাতাসে কীভাবে দেশ দেশান্তরে ছড়িয়ে পড়ে সেই কথার প্রসঙ্গে লেখক জগদীশচন্দ্র নিজের ছেলে বেলার কথা স্মরণ করেছেন। আগে যখন একা মাঠে কিংবা পাহাড়ে তিনি বেড়াতে যেতেন তখন সব খালি খালি লাগত লেখকের। তারপর পাখি, গাছ, কীটপতঙ্গদের যখন তিনি ভালোবাসতে শিখেছেন তখন থেকে গাছেদের ভালোবাসতেও

তাদের মনের কথা তিনি বুঝতে শিখেছেন। গাছেরা খায় দিনদিন বাড়ে। এই কথা ছেলেবেলায় লেখক জানতেন না। শিমুল গাছের বীজ ফেটে চারিদিক ছড়িয়ে যায়, ছেলেবেলায় লেখক এই বীজের পিছনে ছুটে বেড়াতেন। এইভাবে পাঠ্যাংশে লেখক তাঁর ছেলেবেলার কথা স্মরণ করেছেন।






৩.৮ 'পৃথিবী মাতার ন্যায় তাহাকে কোলে লইলেন।'—বিশ্বপ্রকৃতি সম্বন্ধে লেখকের গভীর উপলব্ধি উদ্ধৃতিটিতে কীভাবে প্রতিফলিত হয়েছে তা আলোচনা করো।

উঃ। লেখক জগদীশচন্দ্র ছিলেন একাধারে বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক। তিনি গভীরভাবে এই বিষয়টি উপলব্ধি করেছেন। বীজ যেখানেই পড়ুক না কেন, বৃক্ষশিশু অনেকদিন পর্যন্ত বীজের মধ্যে নিরাপদে ঘুমিয়ে থাকে। আশ্বিন মাসে পেকে ওঠা কোনো একটি বীজ আশ্বিনের বড়ো ঝড়বৃষ্টিতে বা প্রবল বাতাসের বেগে কোনো ডেলা বা ইটের নীচে আশ্রয় পেল। ধুলো ও মাটি বীজের উপর জমে, বীজ মানুষের চোখের আড়ালে চলে গেলেও বিধাতার দৃষ্টির আড়ালে যেতে পারে


না। পৃথিবী তাকে মায়ের মতো কোলে তুলে নেয়। মাটির নীচে বীজটি শীত ও ঝড় থেকে রক্ষা পায়, নিরাপদে বৃক্ষশিশুটি ঘুমিয়ে আবদ্ধ। বহু প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করেও বীজ কিন্তু শেষ পর্যন্ত পৃথিবীর গভীরে আশ্রয় পেয়ে যায়। মাটি তার সন্তানের মতো বীজকে লালনপালন করে বৃহৎ বৃক্ষে পরিণত করে।



৩৯ 'প্রত্যেক বীজ হইতে গাছ জন্মে কিনা, কেহ বলিতে পারে না।'—বীজ থেকে গাছের জন্মের জন্য অত্যাবশ্যকীয় শর্তগুলি আলোচনা করো।

উঃ। বীজ থেকে গাছ জন্মাতে অনুকূল পরিবেশ প্রয়োজন। যদি বীজ কঠিন পাথরের উপর পড়ে তাহলে সেখান থেকে তার অঙ্কুর বের হতে পারে না। কারণ অঙ্কুর বের হতে উত্তাপ-জল ও মাটির সংস্পর্শ চাই। অতিরিক্ত ঠান্ডা পরিবেশে বীজ অঙ্কুরিত হতে পারে না। অপর দিকে জল শোষণ করে বীজ ফুলে উঠলে তবেই বীজের অঙ্কুরোদগম হয়। আর মাটিতে প্রবেশ না করলে অঙ্কুরিত বীজ থেকে গাছ জন্মায় না।




৩১০ 'তখন সব খালি-খালি লাগিত।'—কখনকার অনুভূতির কথা বলা হলো, কেন তখন সব খালি খালি লাগত? ক্রমশ তা কীভাবে অন্য চেহারা পেল তা পাঠ্যাংশ অনুসরণে বুঝিয়ে দাও।

উঃ। 'গাছের কথা' প্রবন্ধে লেখক জগদীশচন্দ্র প্রথম জীবনে যখন একা মাঠে কিংবা পাহাড়ে বেড়াতে যেতেন তখনকার গভীর অনুভূতির কথা বলা হয়েছে।

তখন লেখক অনেক কিছুই বুঝতেন না তাই খালি খালি লাগত। তারপর গাছ, পাখি, কীটপতঙ্গ সবাইকে লেখক ভালোবাসতে শিখলেন। এই ফাঁকা লাগা ভাবও তার কেটে গেল। এখন লেখক গাছ-এর মনের কথা বুঝতে পারেন। তিনি জানেন গাছের জীবন আছে তারা আমাদের মতো খাবার খায়, তাদেরও অভাব, সুখ, দুঃখ আছে। এমনকি তারা কষ্টে পড়ে চুরি ডাকাতিও করে। খাদ্য জোগাড়ের জন্য তাদের সর্বদা ব্যস্ত থাকতে হয়। এক বৃদ্ধ আবার অন্য বৃক্ষকে সাহায্য করে, তাদের সাথে বন্ধুত্ব করে। মানুষের যে সর্বোচ্চ গুণ স্বার্থত্যাগ, সেটাও গাছের মধ্যে দেখা যায়। মা যেমন নিজের জীবন দিয়ে সন্তানের জীবন রক্ষা করেন তেমনই গাছও তার জীবন দিয়ে সন্তানকে রক্ষা করে। এইভাবে ধীরে ধীরে লেখকের উপলব্ধি অন্য মাত্রা পেল। এই উদ্ভিদরাই তাঁর একাকীত্বের সাক্ষী হয়ে ওঠে।



৪. নির্দেশ অনুসারে বাক্য পরিবর্তন করো :

৪.১ আগে যখন একা মাঠে কিংবা পাহাড়ে বেড়াইতে যাইতাম, তখন সব খালি-খালি লাগিত। (সরল বাক্যে)

উঃ। আগে একা মাঠে-পাহাড়ে বেড়াইতে গেলে সব খালি খালি লাগিত।

৪.২ তাদের অনেক কথা বুঝিতে পারি, আগে যাহা পারিতাম না। (হ্যাঁ-সূচক বাক্যে)

উঃ। আগে অপারগ হলেও এখন তাদের অনেক কথা বুঝিতে পারি।


৪.৩ ইহাদের মধ্যেও আমাদের মতো অভাব, দুঃখ-কষ্ট দেখিতে পাই। (জটিল বাক্যে)

উঃ। আমাদের যে অভাব, দুঃখ কষ্ট তা ইহাদের মধ্যেও দেখিতে পাই।

৪.৪ তোমরা শুষ্ক গাছের ডাল সকলেই দেখিয়াছ। (না-সূচক বাক্যে)

উঃ। শুকনো গাছের ডাল দেখে নাই এমন কেহ নাই।

৪.৫ প্রবল বাতাসের বেগে কোথায় উড়িয়া যায়, কে বলিতে পারে? (প্রশ্ন পরিহার করো)

উঃ। প্রবল বাতাসের বেগে কোথায় উড়িয়া যায় তা কেউ বলিতে পারে না।



৫. নীচের শব্দগুলির ব্যাসবাক্যসহ সমাসের নাম লেখো : কীটপতঙ্গ, স্বার্থত্যাগ, বৃক্ষশিশু, বনজঙ্গল, জনমানবশূন্য, দিনরাত্রি, দেশবিদেশ, নিরাপদ।

উঃ। কীটপতঙ্গ—কীট ও পতঙ্গ। (দ্বন্দ্ব সমাস)

বৃক্ষশিশু—বৃক্ষের শিশু। (সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস)

| জনমানবশূন্য—–জন ও মানব শূন্য। (দ্বন্দ্ব সমাস)

দেশান্তরে–অন্য দেশে। (নিত্য সমাস)

স্বার্থত্যাগ—স্বার্থকে ত্যাগ। (কমতৎগুরুষ সমাস)

বনজঙ্গল—বন ও জগল। (সমার্থক দ্বন্দ্ব সমাস)

দিনরাত্রি—দিন ও রাত্রি। (বিপরীতার্থক ছন্দ্ব সমাস)

নিরাপদ—নাই বিপদ। (না-তৎপুরুষ সমাস)



৬. নিম্নরেখাঙ্কিত অংশের কারক-বিভক্তি নির্দেশ করো :

৬.১ ইহাদের মধ্যে একের সহিত অপরের বন্ধুত্ব হয়। উঃ। কর্মকারকে শূন্য বিভক্তি।

৬.২ আর কিছুকাল পরে ইহার চিহ্নও থাকিবে না। উঃ। সম্বন্দ্ব পদে 'র'-বিভক্তি।

৬.৩ বীজ দেখিয়া গাছ কত বড়ো হইবে বলা যায় না। উঃ। কর্মকারকে শূন্য বিভক্তি।

৬.৪ মানুষের সর্ব্বোচ্চ গুণ যে স্বার্থত্যাগ, গাছে তাহাও দেখা যায়। উঃ। অধিকরণ কারকে এ বিভক্তি।

৭. সন্ধিবদ্ধ পদগুলি খুঁজে নিয়ে সন্ধি-বিচ্ছেদ করোঃ

৭.১ তাহার মধ্যে বৃক্ষশিশু নিরাপদে নিদ্রা যায়। উঃ। নিঃ + আপদে = নিরাপদে।

৭.২ অতি প্রকাণ্ড বটগাছ সরিষা অপেক্ষা ছোটো কী হইতে জন্মেছে। উঃ। অপ্ + ইচ্ছা = অপেক্ষ

৭.৩ এই প্রকারে দিনরাত্রি দেশ দেশান্তরে বীজ ছড়াইয়া পড়িতেছে। উঃ। দেশ + অন্তরে = দেশান্তরে।


অন্য গুলি দেখুন

বোঝাপড়া

অদ্ভুত আতিথেয়তা

চন্দ্রগুপ্ত

বনভোজনের ব‍্যাপার

সবুজ জামা

চিঠি

আলাপ

পরবাসী

পথচলতি

একটি চড়ুই পাখি

দাঁড়াও

অন্য টা দেখুন দাঁড়াও

পল্লীসমাজ

ছন্নছাড়া

গাছের কথা

হাওয়ায় গান

কি করে বুঝবো

পাড়াগাঁর দু-পহর ভালোবাসি

নাটোরের কথা

অন‍্যটা দেখুন নাটোরের কথা

গড়াই নদীর তীরে

জেলখানায় চিঠি

স্বাধীনতা

আদাব

অন্যটা দেখুন আদাব

শিকল পরার গান

হরিচরণ বন্দোপাধ্যায়

ঘুরে দাঁড়াও

সুভা

পরাজয়

মাসিপিসি

টিকিটের অ্যালবাম

লোকটা জানলই না



পথের পাঁচালী (১)

পথের পাঁচালী(২)

পথের পাঁচালী(৩)

পথের পাঁচালী বইয়ের অনুশীলন প্রশ্ন উত্তর

ভাষাচর্চা (১)

ভাষা চর্চা (২)