মাকু গল্পের হাতে-কলমে বাংলা সাহিত্য - Online story

Sunday 9 July 2023

মাকু গল্পের হাতে-কলমে বাংলা সাহিত্য

 




 

 

 

 

 মাকু গল্পের হাতে-কলমে

বাংলা সাহিত্য

অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর

| অতি-সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

(শব্দসংখ্যা ১০ – ২৫-এর মধ্যে)


১. আম্মা কে ছিলেন? 

উঃ। আম্মা ছিলেন সোনা-টিয়া এবং তাদের বাবার ধাইমা। তিনি সোনাদের দেখাশোনা করতেন।



২. সং কে? সে বনের মধ্যে কী করছিল? 

উঃ। সং হল সার্কাসের জোকার। সে বনের মধ্যে লুকিয়েছিল।



৩.ঘড়িওয়ালার দাদা কে? 

উঃ। ঘড়িওয়ালার দাদা হল হোটেলওয়ালা। যার আসল পরিচয় নোটো অধিকারী।




৪.সোনা-টিয়া যাকে পেয়াদা ভেবেছিল সে আসলে কে? 

উঃ। সোনা-টিয়া যাকে পেয়াদা ভেবেছিল সে আসলে

পোস্টম্যান ফেলারাম ।




 ৫.যে চাবি দিয়ে টিয়া মাকুকে চালু করেছিল সেটা আসলে কী?

উঃ। যে চাবি দিয়ে টিয়া মাকুকে চালু করেছিল সেটা আসলে ছিল লটারির টিকিট দিয়ে মোড়া তাদের মামনির সিঁদুর কাঠি।


৬.জাদুকর সোনা-টিয়াকে কী দিয়েছিল? 

উঃ। জাদুকর সোনা-টিয়াকে দুটি খরগোশ দিয়েছিল।



৭.পিসেমশাই কী চাকরি করতেন? 

উঃ। পিসেমশাই ছিলেন পুলিশের বড়ো সাহেবের চাকরি করতেন।


৮.“স্বর্গের সুরুয়া” কেমন ভাবে রান্না করা হত?

উঃ। সুরুয়ার মধ্যে হোটেলওয়ালার দাড়ি-গোঁফ ফেলে স্বর্গের সুরুয়া রান্না করা হত।

→ সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

পূর্ণমান—৩

(শব্দসংখ্যা ৫৫ – ১০০-এর মধ্যে)

১. কালিয়ার বন কোথায়? সেখানে কীভাবে যেতে হয়?


উঃ। কালিয়ার বন সোনাদের গ্রামের শেষে।

সেখানে যেতে গেলে প্রথমে গলি দিয়ে বেরিয়ে রাস্তা। তারপর গির্জা, তারপর কবরস্থান পেরিয়ে যেতে হয়।

শুনশুনির মাঠ। সেই মাঠ পেরিয়ে পড়ে কালিয়ার বন।




২. ঘড়িওয়ালার হ্যান্ডবিলে কী লেখা ছিল সংক্ষেপে লেখো।

উঃ। ঘড়িওয়ালার হ্যান্ডবিলে কলের পুতুল মাকুর কথা লেখা ছিল। “এ এক আশ্চর্য পুতুল। মানুষ নয় অথচ মানুষের মতো সবকিছু করতে পারে।”




৩. মাকুর চাবি ঘড়িওয়ালা কতদিনের জন্য দিয়েছিল? তারপর কী হবার কথা?

উঃ। মাকুর চাবি ঘড়িওয়ালা এক বছরের জন্য দিয়েছিল। তারপর চাবি ফুরিয়ে মাকুর স্থির হয়ে যাবার কথা।



৪. হোটেলওয়ালাকে কেমন দেখতে? সে সোনা-টিয়াকে কীভাবে সাহায্য করেছিল?

উঃ। হোটেলওয়ালার মুখে লম্বা লম্বা দাড়ি-গোঁফ ছিল। সে সোনা-টিয়াকে সেখানে থাকতে ও খেতে দিয়েছিল।



৫. সং কেন সপ্তাহে তিনবার পোস্ট অফিসে যেত?


উঃ। সং একটি লটারির টিকিট কেটেছিল। সেই লটারি লাগলে সে বড়োলোক হয়ে যাবে। তাই সেই লটারির খোঁজ নিতে।

সে সপ্তাহে তিনবার পোস্ট অফিসে যেত।



৬. সং-এর লটারির টিকিটের আধখানা হোটেলওয়ালা কীভাবে হারিয়েছিল?

উঃ। সং-এর টিকিটের আধখানা সং হোটেলওয়ালাকে রাখতে দিয়েছিল। হোটেলওয়ালার কাজকর্মের মধ্যে সেই টিকিট কোথায় পড়ে গিয়েছিল তার ঠিক ছিল না। সে অনেক খুঁজেও টিকিট পাচ্ছিল না।



৭. বাঘ ধরার বড়ো ফাঁদ কীরকম দেখতে?

উঃ। বাঘ ধরার বড়ো ফাঁদ মাটিতে করা বড়ো গর্ত। সেই গর্তের উপর আগে কাঠ-কুটো চাপা দেওয়া থাকত।

এখন লতা পাতায় ঢেকে যাওয়ায় তা বাইরে থেকে দেখলে কিছু বোঝা যায় না। কিন্তু তার উপর উঠলেই হুড়মুড়িয়ে গর্তে পড়ে যাবে।



৮. হোটেলওয়ালা আসলে কে?

উঃ। হোটেলওয়ালা আসলে ছিল সার্কাসের মালিক নোটো অধিকারী। অনেকের থেকে টাকা ধার করে সে ফেরার হয়েছিল। এখানে সে হোটেলওয়ালা সেজে লুকিয়েছিল।



৯. মাকুকে কে দম দিয়ে আবার চালু করল? কীভাবে?

উঃ। মাকুকে টিয়া দম দিয়ে আবার চালু করল। সে তার মায়ের রুপোর সিঁদুর কাঠির উপরে লটারির টিকিট জড়িয়ে

চাবি বানিয়ে মাকুকে চালু করল।




১০. সং-এর লটারির টিকিটের আধখানা কীভাবে খুঁজে পাওয়া গেল?

উঃ। টিয়া যে চাবি তৈরি করেছিল তাতে সে লটারির টিকিটের আদখানা জড়িয়েছিল। তার রং ছিল গোলাপি।

সোনা দেখে সং-এর পকেট থেকে যে টিকিটের অংশ দেখা যাচ্ছে তার রং গোলাপি। আর টিয়ার চাবির রং-ও গোলাপি। তাই সে ব্যাপারটা বুঝে তা খুঁজে বার করে।



৩। নিজের ভাষায় উত্তর দাও :

পূর্ণমান-৫

(শব্দসংখ্যা ৭৫ – ২০০-এর মধ্যে)

১. মাকু কে? সে কেন ঘড়িওয়ালাকে খুঁজছিল?

উঃ। মাকু হল কলের পুতুল।

সে মানুষের মতো সবকিছুই করতে পারত। কেবল হাসতে বা কাঁদতে পারত না। তাই সে ঘড়িওয়ালাকে বলেছিল হাসি ও কান্নার কল বসিয়ে দিতে। কিন্তু মাকুকে হাসানো বা কাঁদানো ছিল ঘড়িওয়ালার সাধ্যের বাইরে। তাই সে মাকুর কাছ থেকে পালিয়ে গিয়েছিল। আর মাকু তাকে খুঁজে বেড়াচ্ছিল।



২. নদীতে জানোয়ারদের স্নান করার যে দৃশ্য সোনা-টিয়া দেখেছিল তা নিজের ভাষায় লেখো।

উঃ। সোনা-টিয়া নদীর ধারে বসে দেখল দুটো টুপি-পরা বাঁদর দুটো ঘোড়াকে তাড়িয়ে জল খেতে নিয়ে আসছে। তাদের পেছনে আসছে গলায় ঘণ্টা বাঁধা একটা ছাগল আর ছাগলটির পেছনে দুটো ভালুক। ভালুক দুটোর পেছনে আসছে ছটা কোঁকড়ানো লোমওয়ালা কুকুর। আর এদেরকে নিয়ে এসেছে একটা সং। সঙ্গে সঙ্গে জায়গাটা টুং টুং, কিচিমিচি, ঘেউ ঘেউ, ঘোঁত ঘোঁত শব্দে একেবারে ভরে গেল। নদীর কিনারা ধরে জানোয়ারেরা অনেকক্ষণ জল খেল।

একটি সুন্দর চকর-বকর, গবর-গবর শব্দ হচ্ছিল।



৩. 'হোটেল বলে হোটেল! সে এক এলাহি ব্যাপার'—বনের মধ্যে কে এই হোটেল চালাত? তার কীর্তিকলাপের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।

উঃ। বনের মধ্যে নোটো অধিকারী ওরফে মালিক এই হোটেল চালাত। সে ছিল সার্কার্স দলের অধিকারী। অনেক লোকের পয়সা নিয়ে সে হাওয়া হয়ে গিয়েছিল। তারপর সে হোটেলওয়ালার ছদ্মবেশে বনে থাকত। সেখানে একটা বিরাট বটগাছের তলায় ছিল তার হোটেল। তিনটে পাথর সাজিয়ে তার উপর রান্না হত। গাছের ডাল থেকে বড়ো লণ্ঠন ঝুলত। গুঁড়ির উপরে কাঁচা কাঠ পেতে লোকে টেবিল বানিয়ে খেতে বসত। সে একটা খুব সুন্দর সুরুয়া রাঁধত। যার

মূল ছিল তার নিজের মাথার নকল চুল-দাড়ি-গোঁফ। এইভাবে সে পয়সা জমাচ্ছিল তার দেনা মিটিয়ে আবার সার্কাসের দল চালু করার জন্য।



৪. সার্কাসের লোকেরা বনের মধ্যে কেন ছিল? হোটেলওয়ালা সোনা-টিয়াকে কী ব্যাখ্যা দিয়েছিল?

উঃ। সার্কাসের লোকেরা পুলিশের হাতে ধরা পড়ার থেকে বাঁচবার জন্য বনের মধ্যে ছিল।

হোটেলওয়ালা সোনা-টিয়াকে বলেছিল যে সার্কাসের অধিকারী সবার জন্য নতুন কাপড় বানিয়ে, সার্কাসের বায়না নিয়ে, তারপর কারোর টাকা দিয়ে ফেরার হয়ে গেছে। পুলিশ তাকে খুঁজছে। সে নিখোঁজ। এখন সার্কাসের বাকি

লোকেদের নামে হুলিয়া বেরিয়েছে। তাদেরকে পেলেও পুলিশ গ্রেপ্তার করবে। তাই তারা বনের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে।



৫. ঘড়িওয়ালা বনের মধ্যে লুকিয়ে বেড়াত কেন?

উঃ। ঘড়িওয়ালা মাকুকে বানানোর জন্য বিদেশি ঘড়ির অনেক কলকব্জা তাদের কারখানা থেকে নিয়েছিল। সেই কলকব্জা সে মাকুর পেটের মধ্যে ঢুকিয়েছিল। এই কলকব্জাগুলির বর্তমান দাম প্রায় পাঁচ হাজার টাকা। ঘড়িওয়ালা এইসব কলকব্জা না-বলে নিয়েছিল। তাই সেই কোম্পানি ঘড়িওয়ালার নামে থানায় নালিশ করেছিল। সেই কারণে তার নামে হুলিয়া বেরোয় এবং পুলিশ তাকে খুঁজতে শুরু করে। তাই পুলিশের হাতে ধরা পড়ার ভয়ে ঘড়িওয়ালা বনের মধ্যে লুকিয়ে বেড়াত।

৬.মধ্যে সোনা-টিয়া কী কী জন্তুজানোয়ার দেখেছিল নিজের ভাষায় লেখো।

উঃ। বনের মধ্যে সোনা-টিয়া প্রথমে সার্কাসের ঘোড়া, বাঁদর, ভালুক ও কুকুর দেখেছিল। এ ছাড়া তারা বিভিন সময়ে ছুঁচোর মতো একটা জন্তু, ব্যাং, সাপ, খরগোশ। তা ছাড়া তারা প্রজাপতি, গিরগিটি, মাকড়সা এবং বেজির মতো তুলে দেখেছিল।



৭. হোটেলওয়ালার জন্মদিনের উৎসব কেমন হয়েছিল লেখো।

উঃ। হোটেলওয়ালা তার জন্মদিন উপলক্ষ্যে রাত্রিবেলা সবাইকে বিনেপয়সায় ভুনি খিচুড়ি, হরিণের মাংস আর পায়েস খাওয়াবে বলেছিল। সেই উৎসব উপলক্ষ্যে সে-দিন জঙ্গলের মধ্যে সার্কাসের আয়োজন করা হয়েছিল। আশপাশের গ্রামের লোকেরা সেই সার্ভাস দেখতে এসেছিল। সার্কাসে জাদুকরের পরিদের রানিকে আনা, সোনা-টিয়ার নাচ, মাকুর খেলা দেখানো এবং মাকুর সাথে পরিদের রানির বিয়ে দেওয়া হয়। তারপর খাওয়ার জায়গায় গিয়ে দেখা যায় সেখানে সোনা ও টিয়ার মা-বাবা, ঠাম্মি, আম্মা, নকল মাকু পিসেমশাই, পিসিমা, পিসিমার ছেলে বোম্বা এবং কয়েকজন পুলিশ উপস্থিত। সেইখানে তখন হোটেলওয়ালার জন্মদিন উপলক্ষ্যে সকলে মিলে খাওয়াদাওয়া করা




৮. কেমন করে বোঝা গেল যে হোটেলওয়ালাই নোটো অধিকারী?

উঃ। মাকুর ইচ্ছা মতন সোনা মাকুর মাথার কাঁদার কল বসিয়ে দেয়। সেই কান্নার কল পেয়ে মাকু এতই খুশি হয় যে, উঠে দাঁড়াবার সময় হোটেলওয়ালার দাড়ি ধরে উঠতে যায়। দাড়ি ধরে উঠতে যাওয়াতে হোটেলওয়ালার নকল দাড়ি-গোঁফতা খুলে যায়। তখন তার আসল চেহারা সবার সামনে বেরিয়ে পড়ে। তখন সবাই দেখতে পায় যে হোটেলওয়ালাই আসলে নোটো অধিকারী।



৯. সোনা-টিয়া কীভাবে তাদের বাড়ির লোকেদের সঙ্গে ঘরে ফিরতে পারল?

উঃ। সোনা-টিয়া বাড়ি থেকে জঙ্গলে চলে যাওয়ার পর তাদের পিসেমশাই মাকুর ছদ্মবেশে তাদের সঙ্গে ছিলেন। তিনি প্রতিটা মুহূর্তে তাদের নজরে রাখতেন। হোটেলওয়ালার জন্মদিনে যখন সবাই সার্কাসের আনন্দ উপভোগ করছিল, তখন তার দেওয়া খবর মতো সোনা-টিয়ার বাবা-মা, আম্মা, ঠাম্মি সবাই হোটেলে গিয়ে অপেক্ষা করছিল। তারপর সার্কাস শেষে যখন সবাই হোটেলে যায় তখন সোনা-টিয়া সেখানে তাদের পরিবারকে দেখতে পায়। তারপর সবাই মিলে একসাথে খাওয়াদাওয়া করে বাড়ি ফিরে আসে।



১০. মাকু কীভাবে কাঁদতে পারল?

উঃ। সোনা মাকুর মাথার মধ্যে একটি জ্যামের টিন বসাল। তার সাথে জুড়ে দিল একটা রবারের নল। সেই নলটিকে রাখল মাকুর ঠিক দুটো চোখের মাঝখানে। জ্যামের কৌটো আর রবারের নলের মধ্যে লাগিয়ে দিল একটা ফোঁদল।

এবার সে জ্যামের টিনে জল ঢালল, সেই জল তেলের ফোঁদল এবং রবারের নলের মধ্যে দিয়ে এসে মাকুর চোখের থেকে বাইরে বেরোল। সঙ্গে সঙ্গে মাকু কেঁদে ভাসিয়ে দিল।




১১. 'মাকু' পড়ে তোমার কেমন লাগল সেটা সংক্ষেপে লেখো। কোন্ চরিত্রকে সব থেকে ভালো লাগল সে-কথাও লেখো।

উঃ। মাকু পড়ে আমার খুব ভালো লাগল। দুটি সাহসী মেয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে বনে চলে গেল এবং সেখানে তারা দুটি দিন বেশ অ্যাডভোরের মধ্যে কাটাল। তাদের এই অ্যাজতেমার নির্মল আনন্দ দেয়। মাকুর গল্পে আমার সবচেয়ে ভালো লাগল ছদ্মবেশি মাকু অর্থাৎ সোনা-টিয়ার পিসেমশাই-এর চরিত্রটি। ভদ্রলোক একজন বড়ো পুলিশ অফিসার হওয়া সত্ত্বেও সোনা-টিয়ার সাথে সুন্দর বন্ধুর মতো ব্যবহার করেছেন। হোটেলওয়ালার কাছে চাকরের কাজ করেছেন। কিন্তু একবারের জন্যও কেউ বুঝতে পারেনি যে তিনি একজন বড়ো অফিসার।



১২. মাকু' বইয়ের নাম কি ‘সোনা-টিয়ার অ্যাডভেঞ্চার' হলে বেশি ভালো হত? তোমার কী মনে হয়? এ বিষয়ে তোমার মতামত লেখো।

উঃ। না, মাকু বইয়ের নাম 'সোনা-টিয়ার অ্যাডভোর’ এর চেয়ে মাকু' নামটাই বেশি যুক্তিসংগত। কারণ 'মাকু'চরিত্রটিকে কেন্দ্র করেই পুরো গল্প আবর্তিত হয়েছে। মাকু' চরিত্রটি অত্যন্ত আকর্ষণীয়। সবাই মাকুর নাম শুনেছে, কিন্ত গল্পে কেউই তার সম্পর্কে খুব বেশি জানে না। মাকু যন্ত্রমানব, কিন্তু সে মানুষের মতোই সব কাজ করতে পারে। তাকে গল্পের অনেকগুলি চরিত্র খুঁজে বেড়াচ্ছে। এমনও সময় আসে, যখন একমাত্র মাতুই পারত সার্কাস পার্টিকে বিপদ থেকে উদ্ধার করতে। গল্পের পাতায় পাতায় মাকুর কথা বারংবার উঠে এসেছে। তাকে চিনতে তাই গল্পের নাম 'মাকু' যথার্থ

হয়েছে ও তার সম্বন্ধে জানতে পাঠকদের একটা কৌতূহল গল্পে তৈরি হয়েছে।