কিশোর বিঞ্জানী অন্নদাশঙ্কর রায় হাতে-কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর - Online story

Friday 8 September 2023

কিশোর বিঞ্জানী অন্নদাশঙ্কর রায় হাতে-কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর






কিশোর বিঞ্জানী

অন্নদাশঙ্কর রায়

হাতে-কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর



১.১ অন্নদাশঙ্কর রায়  প্রথম জীবনে কোন ভাষায় সাহিত্য রচনা করতেন?

উত্তর- "ওড়িয়া "ভাষায় সাহিত্য রচনা করতেন।


১.২ তার লেখা দুটি ছোটোদের ছড়ার বইয়ের নাম লেখো।

উত্তর- দুটি ছোটোদের ছড়ার বইয়ের নাম হল—'উড়কি ধানের মুড়কি’ ও ‘রাঙা ধানের খই’।




২.একটি বাক্যে উত্তর দাও :

২.১ কিশোরের মন লাগে না কিসে?

উত্তর -কিশোরের খেলায় মন লাগে না‌।


২.২ -কখন কিশোরের মন সমুদ্দুরের বেলায় যেতে চায়?

উত্তর-ছুটি পেলেই কিশোরের মন সমুদ্দুরের বেলায় যেতে চায়।




২.৩ অনুসন্ধিৎসু কিশোর টি সাগরবেলায় কী কুড়িয়ে তোলে?

উত্তর - অনুসন্ধিৎসু কিশোরটি সাগরবেলায় নানা রঙের নকশা আঁকা ঝিনুক কুড়িয়ে তোলে।



২.৪ কোন সাগর কে 'অনন্তপার' বলা হয়েছে?

উত্তর-"ঞ্জান পারাপার" কে অনন্তপার' বলা হয়েছে।



২.৫ দু- জন প্রখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম লেখো।

উত্তর-আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র  ও সত্যেন্দ্রনাথ বসু হলেন দুজন প্রখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানী।




৮. নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো :





৮.২ ‘মন লাগে না খেলায়'—কার খেলায় মন লাগে না? কিশোরেরা সাধারণত কোন্ ধরনের খেলাধুলা করে থাকে? তার পরিবর্তে ছড়ার কিশোরটির কী করতে পছন্দ করত

উত্তর। অন্নদাশংকর রায়ের 'রচিত ‘কিশোর বিজ্ঞানী’ ছড়ায় উল্লেখিত কিশোরটির খেলায় মন লাগে না।

কিশোরেরা সাধারণত দলবদ্ধভাবে দৌড়াদৌড়ি, লাফানো, কাপানো প্রভৃতি বিভিন্ন ধরনের খেলা মাঠে খেলতে কিন্তু চূড়ায় উল্লিখিত কিশোরটি ছুটি পেলে ছুটে সাগরবেলায় চলে যায়। সেখানে সে সারাদিন ধরে থাকে নকশা করা ঝিনুক কুড়োয়। আসলে পৃথিবীবুণ জ্ঞান সমুদ্রের বেলাভূমিতে কিশোরটি নতুন নতুন জ্ঞান আহরণ করে নিজের করতে ব্যস্ত থাকে।


৮.৩ এক একটি রতন যেন/নাইবা কে চিনুক'—কোন্ জিনিসকে রত্নের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে? কেনই

বা এ ধরনের তুলনা? তাকে চেনা বা না চেনার প্রসঙ্গই বা এল কেন?

উত্তর। নানা রঙের নকশা আঁকা ঝিনুক রত্নের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। এই ধরনের তুলনা করা হয়েছে কারণ ঝিনুকের মধ্যেই সে জ্ঞানের রতন খুঁজে পায়।

এই কিশোরটি পৃথিবীর সৃষ্টির আপার রহস্য জানতে চায়। এখানে সমুদ্রের ঝিনুককে রূপক অর্থে বোঝা হয়েছে। এই এই পৃথিবীতে কেউ চায় পৃথিবীর রহস্য জানতে ও চিনতে। আবার কারও মধ্যে সেই প্রবল আগ্রহের অভাব। এ ছাড়া সকলে সব কিছু বুঝতেও চায় না। তাকে চেনা বা না চেনার প্রসঙ্গ এই কারণেই এসেছে।