টাফায় প্রোফেসর শঙ্কুর অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে বর্ণনা করো। - Online story

Monday 1 January 2024

টাফায় প্রোফেসর শঙ্কুর অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে বর্ণনা করো।

 


 

 টাফায় প্রোফেসর শঙ্কুর অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে বর্ণনা করো।

অথবা, ‘টাফা’ কী? টাফার প্রকৃতি ও প্রাণীর পরিচয় দাও। 

উত্তর:- মঙ্গলগ্রহ থেকে কোনোক্রমে প্রাণ বাঁচিয়ে; সৌরজগতের কোনো বাদশাহের উৎসবের আতশবাজির খেলা, অগ্ন্যুগার ইত্যাদির হাত এড়িয়ে
শঙ্কুদের রকেট ঝলমলে নির্মল নিষ্কলঙ্ক চাঁদের মতো একটি গ্রহে পৌঁছোয়। বিধুশেখরের মতে গ্রহটির নাম ‘টাফা’।
টাফাকে দেখে মনে হয় তার সর্বাঙ্গে যেন অসংখ্য জোনাকি।জ্বলছে আর নিভছে। যন্ত্রমানব বিধুশেখর বলেছিল, সৌরজগতের প্রথম সভ্য লোকেরাই নাকি এখানে বাস করে। এদের সভ্যতা পৃথিবীর থেকে কয়েক কোটি বছরের পুরোনো। এরা সবাই বৈজ্ঞানিক ও বুদ্ধিমান হওয়ায় অপেক্ষাকৃত স্বল্পবুদ্ধিমান ভিনগ্রহীদের এখানে নিয়ে এসে বাস করানোর বন্দোবস্ত করছে। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছিল ঠিক এর উলটো। আসলে টাফার প্রাণীরা
টাফার প্রকৃতি ও প্রাণী পৃথিবীর থেকে এখনও অনেক পিছিয়ে। এখানকার প্রাণীদের সঙ্গে বড়ো পিঁপড়ে জাতীয় প্রাণীর মিল আছে। টাফায় ঘরবাড়ি, গাছপালা কিছুই নেই। তাই এরা গর্ত দিয়ে মাটির তলায় ঢুকে বাস করে। এদের মাথা আর চোখ বড়ো হলেও সরু লিকলিকে হাত-পা; দেখে মনে হয় তারা যে-কোনো কাজেরই অনুপযুক্ত। শঙ্কু কথা বলে বুঝেছেন, এরা বিজ্ঞান সম্পর্কে সম্পূর্ণ অজ্ঞ। এমনকি এরা হাঁচতে পর্যন্ত জানে না বলে তিনি এদের ওপর নস্যাস্ত্র প্রয়োগ করেও ব্যর্থ হয়েছিলেন