নরহরি দাস চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা হাতে কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর - Online story

Tuesday 9 July 2024

নরহরি দাস চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা হাতে কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর

 


চতুর্থ শ্রেণীর বাংলা

নরহরি দাস

উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী


হাতেকলমে প্রশ্নের উত্তর

অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর


১. উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর লেখা তোমার প্রিয় একটি বইয়ের নাম লেখো।

উঃ তাঁর লেখা আমার প্রিয় বই হল ‘টুনটুনির বই’।



২. তাঁর লেখা গল্প অবলম্বনে তৈরি কোন সিনেমা তুমি দেখেছ?

উঃ গুপী গাইন বাঘা বাইন।



৩. একটি বাক্যে উত্তর দাও :

৩.১. ‘হ্যাগা, তুমি কী খাও?'—ছাগলছানা ষাঁড়কে কী ভেবে এমন প্রশ্ন করেছিল?

উঃ ছাগলছানা ষাঁড়কে ভেবেছিল ওটাও একটা ছাগল।


৩.২. গল্পে বাঘ হল শিয়ালের মামা, আর ‘নরহরি দাস’ নিজেকে কার মামা দাবি করল?

উঃ ‘নরহরি দাস’ নিজেকে সিংহের মামা বলে দাবি করল।



৩.৩. ছাগলছানা ষাঁড়ের সঙ্গে কেন বনে গিয়েছিল?

উঃ ঢের ভালো ঘাস খাবে বলে।



৩.৪. ছাগলছানা সেদিন রাতে কেন বাড়ি ফিরতে পারেনি?

উঃ খুব ঘাস খেয়ে পেট ভারী করে ফেলেছিল বলে।



৩.৫. অন্ধকারে শিয়াল ছাগলছানাকে কী মনে করেছিল?

উঃ রাক্ষস-টাক্ষস মনে করেছিল।



৩.৬. বাঘ শিয়ালকে ফিরতে দেখে আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিল কেন?

উঃ বাঘমামার কাছে শিয়াল তখুনি নেমন্তন্ন খেয়ে গিয়ে আবার ফিরে এসেছিল বলে।



৩.৭. শিয়াল কোন্ শর্তে বাঘের সঙ্গে ফিরতে চেয়েছিল?

উঃ শিয়ালকে একা ফেলে বাঘ পালাবে না এই শর্তে শিয়াল বাঘের সঙ্গে ফিরতে চেয়েছিল‌।



৩.৮. ছাগলের বুদ্ধির কাছে বাঘ কীভাবে হার মানল?

উঃ ছাগলছানা অন্ধকারে লুকিয়ে শিয়ালকে ধমক দিয়ে বলেছিল, “তোকে দশটা বাঘের দাম দিলাম, অথচ আমার খাবার জন্য একটা বাঘ বেঁধে আনলি কেন?” এই কথা শুনে বাঘ প্রাণভয়ে পালিয়েছিল। এভাবে ছাগলের বুদ্ধির কাছে বাঘ হার মানল।




৪. নীচের এলোমেলো বর্ণগুলি সাজিয়ে শব্দ তৈরি

য়ানভক, শর্বসনা, তরারাসা, রন্ধঅকা, মাণনিন্ত্র নাগলছানা।


উত্তর-

য়ানভক > ভয়ানক

 শর্বসনা > সর্বনাশ

 তরারাসা > সারারাত

 রন্ধঅকা > অন্ধকার

 মাণনিন্ত্র > নিমন্ত্রণ

 নাগলছানা > ছাগলছানা




৫. নিজের ভাষায় থাকা সম্পূর্ণ করে।

৫.১ যেখানে মাঠের পাশে বন আছে ----।

উত্তর-যেখানে মাঠের পাশে বন আছে, সেই বনের ধারে মস্ত পাহাড়ের গর্ভের ভিতরে থাকত একটা ছাগলছানা।



৫.২. সেই বনের ভিতরে--।

 উঃ সেই বনের ভিতরে অনেক সবুজ খাস ছিল।



৫.৩ঃ ছাগলছানাটা ------।

উত্তর-ছাগলছানাটা ছিল খুব বুদ্ধিমান।


৫.৪. বাঘ শিয়ালকে------।

উঃ বাঘ শিয়ালকে বেশ করে নিজের লেজের সঙ্গে বেঁধে নিল।

৫.৫. বাঘ ভাবে।-------।

উঃ বাঘ ভাবে তার পিছনে বুঝি নরহরি দাস ছুটে আসছে, তাই সে আরও বেশি করে ছুটতে লাগল।




৬. একই অর্থের শব্দ পাশের শব্দঝুড়ি থেকে খুঁজে নিয়ে পাশাপানি লেখো ।

বন, ছাগল, আশ্চর্য, সাজা, তৃণ। 

শব্দঝুড়ি—অবাক, ঘাস, অঙ্গ, শাস্তি, অঙ্গাল।

উঃ বন-জঙ্গল।

 ছাগল-অজ। 

আশ্চর্য-অনাক। 

গাজা-শাস্তি।

তৃণ-ঘাস



৭. বর্ণবিশ্লেষণ করে নীচের ফাকা ঘরগুলি ভরতি করো

পাহাড় = প্+আ+ হ+ আ+ ড়

মস্ত = ম+ অ + স + ত্ +অ

সন্ধে = স + অ+ ন + ধ + এ

অন্ধকার = অ +ন + ধ +অ+ ক+ আ+ র

পঞ্চাশ =প্ +অ+  ঞ্চ +চ +আ+ শ

আস্পর্ধা = আ + স্+ অ+ র +ধ+ আ

ব‍্যস্ত = ব+ য্ +অ +স +ত+ অ

নিশ্বাস = ন+ ই +শ +ব +অ+ স



৮. নীচের কথাগুলির মধ্যে কোন্‌টি বাক্য, কোন্‌টি বাক্য নয় চিহ্নিত করো

(বাক্য হলে '/√ চিহ্ন দাও। বাক্য না হলে 'x' চিহ্ন দিয়ে শুদ্ধ করে লেখো)

 

৯. এলোমেলো শব্দগুলিকে সাজিয়ে বাক্য তৈরি করো :

৯.১. গর্ভে থাকত একটা ভিতরে ছাগলছানা


৯.২. কড়ি বাঘের দশ দিলুম তোকে

৯.৩. কিছুতেই আর গেল রাগ সে না


৯.৪. লাফেই দুই তুমি তাহলে পালাবে তো

৯.৫. সারারাত সারা করে ছুটোছুটি এমনি করে এল

উঃ ৯.১. গর্ভের ভিতরে থাকত একটা ছাগলছানা।

.৯.২. তোকে দিলুম দশ বাঘের কড়ি।

৯.৩. সে রাগ আর কিছুতেই গেল না।

৯.৪. তাহলে তুমি তো দুই লাফেই পালাবে।

৯.৫. এমনি করে সারারাত ছুটোছুটি করে সারা হল।

১০. বাক্যরচনা করো ঃ মস্ত, জন্তু, চমৎকার, বুদ্ধিমান, নিমন্ত্রণ।

উঃ মস্ত—স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার সময় আমি

মস্ত এক ষাঁড় দেখেছি। জন্তু—গণ্ডার এক ভয়ংকর জন্তু।

চমৎকার—আমার বাবা চমৎকার ছবি আঁকতে পারে। বুদ্ধিমান—হাতি খুব বুদ্ধিমান প্রাণী । নিমন্ত্রণ—বিয়েবাড়ির নিমন্ত্রণ

খেয়ে লাল্টু হাঁটতে পারছিল না।

১১. এলোমেলো ঘটনাগুলিকে সাজিয়ে লেখো :


১২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর লেখো :

১২.১ এই গল্পে কাকে তোমার বুদ্ধিমান বলে মনে হয়েছে? তোমার এমন মনে হওয়ার কারণ কী?

উঃ এই গল্পে ছাগলছানাকে আমার বুদ্ধিমান মনে হয়েছে।

এই গল্পে ষাঁড়, শেয়াল আর বাঘের কাছে একটি ছাগলছানা খুবই তুচ্ছ প্রাণী। কিন্তু ওই ছাগলছানার প্রবল বুদ্ধি ছিল বলে বনে শেয়ালের গর্তে রাত কাটিয়েছে। আবার তার ওপর আক্রমণের উদ্দেশ্যে আসা শেয়াল ও বাঘ একসঙ্গে যেভাবে

প্রাণভয়ে ছুটে পালিয়েছে তা শুধুমাত্র ছাগলছানার বুদ্ধির জোরেই।

১২.২ ‘বুদ্ধি যার বল তার’-এই কথাটির সত্যতা প্রমাণিত হয়েছে এই গল্পে। এরকম অন্য কোনো গল্প তোমার জানা থাকলে লেখো।

উঃ হ্যাঁ, এরকম গল্প আমার আরও একটি জানা আছে। গল্পটি এইরকম-

বুদ্ধি যার বল তার

গ্রীষ্মের দুপুর। সেদিন দারুণ গরম পড়েছিল। রোদের দাপটে পুকুর-ডোবা শুকনো হয়ে গিয়েছিল। মাঠের জমি ফুটিফাটা হয়ে

গিয়েছিল। অনেক গাছের পাতা ঝরে পড়েছিল। সেই সময় একটা কাকের খুব তেষ্টা পেয়েছিল। সে ক্লান্ত হয়ে জলের আশায়

কোনোরকমে উড়তে উড়তে এদিক ওদিক ঘুরছিল। অনেক ঘুরতে ঘুরতে অবশেষে কাক একটি বুজো পড়ে থাকতে দেখল। কাকটা

সেই কুজ্জোর মাথায় বসে দেখল বুজোর তলায় সামান্য জল আছে। কিন্তু মুখ বাড়িয়ে খাওয়া যাবে না। কাক ভাবতে লাগল কীভাবে ওই জল পান করা যাবে। সে এদিক ওদিক দেখতে লাগল। হঠাৎ তার নজরে পড়ল সামান্য দুরে কিছু নুড়ি পাথর পড়ে আছে।

সে তখন ঠোঁটে করে নুড়িগুলো এক এক করে বুড়িয়ে এনে বুজোতে ফেলতে লাগল। এক সময় বুজোর জপ ওপরে উঠে এলো।

খুব সহজে কাক এবার প্রাণভরে জল পান করল। তারপর মনের সুখে সেখান থেকে উড়ে চলে গেল।

১৩. গল্প থেকে অন্তত পাঁচটি সর্বনাম খুঁজে নিয়ে লেখো এবং সেগুলি ব্যবহার করে একটি করে বাক্য লেখো।

উঃ গল্প থেকে পাওয়া পাঁচটি সর্বনাম হল—আমি, তোমাকে, সে, তার, তুমি। এই সর্বনামগুলি থেকে তৈরি বাক্য নিয়ে লিখিত হল।

আমি—বেলা দশটায় আমি রোজ স্কুলে যাই।

তোমাকে—রোজ রোজ তোমাকে একটা কথা শেখাতে পারব না।

সে—তিনদিন আগেই সে এখানে এসেছিল।

তার—কেউ তার খবর জানে না।

তুমি—কষ্ট করে তুমি একটিবার এসো।

১৪. কারণ কী লেখো :

১৪.১. ছাগলছানা গর্তের বাইরে যেতে পেত না। উঃ কারণ সে তখনও বড়ো হয়নি।

১৪.২. ষাঁড় এসে বলল, 'এখন চলো বাড়ি যাই।' 

উঃ কারণ তখন সন্ধে হয়ে গেছে।

১৪.৩. সে (শিয়াল) ভাবল বুঝি রাক্ষস-টাক্ষস হবে।

উঃ কারণ ছাগলছানা কালো ছিল বলে।

১৪.৪. ‘বাবা গো’! বলে সেখান থেকে (শিয়ালের) দে ছুট!

উঃ কারণ গর্তের ভিতর থেকে ছাগলছানাটা বলেছিল, সে এক-এক গ্রাসে পঞ্চাশট্য বাঘ খেতে পারে।

১৪.৫. বাঘ ভয়ানক রেগে বললে, 'বটে, তার এত বড়ো আস্পর্ধা!’

উঃ কারণ সে তার শেয়াল-ভাগ্নের মুখে শুনেছিল নরহরি দাস অর্থাৎ সেই ছাগলছানাটা নাকি এক-এক গ্রাসে পঞ্চাশটা

বাঘ খেয়ে ফেলে।

১৫. নীচের বাক্যগুলিতে কোন্ কোন্ ভাব প্রকাশ পেয়েছে তা লেখো :

(বিস্ময়/ইচ্ছা/প্রশ্ন/বিবেক/উপদেশ/পরামর্শ বা নির্দেশ/ভয়)

১৫.১. হ্যাগা, তুমি কী খাও? উঃ প্রশ্ন।

১৫.২. আমাকে সেখানে নিয়ে যেতে হবে। উঃ পরামর্শ বা নির্দেশ।

১৫.৩. যাসনে ! ভালুকে ধরবে, বাঘে নিয়ে যাবে, সিংহে খেয়ে ফেলবে। উঃ উপদেশ।

১৫.৪. এখন চলো বাড়ি যাই। উঃ ইচ্ছা।

১৫.৫. শুনেই তো শিয়াল, ‘বাবা গো!’ বলে সেখান থেকে দে ছুট। উঃ ভয়।

১৫.৬. ‘কী ভাগনে, এই গেলে, আবার এখুনি এত ব্যস্ত হয়ে ফিরলে যে?’ উঃ প্রশ্ন।

১৬. গল্পটিতে কে কোন সময়ে কী 


২০

পড়ার সাথি

উত্তরে সে যা শুনল তাতে সে প্রাণপণে ছুটে পালিয়ে তার বাঘমামার কাছে গিয়ে সব জানাল। তারপর বাঘমামার যুক্তিতে

তার ল্যাজে বাঁধা হয়ে তার গর্তের কাছে একবার আবার এলো। কিন্তু এবার গর্ত থেকে এমন ভয়ংকর কথা শুনল যে ভাগ্নেকে

ল্যাজে বেঁধে বাঘমামা জোরে ছুটল। ফলে বাঘমামার ল্যাজে বাঁধা অবস্থায় শিয়ালকে জমির আলে ভীষণ ঠোক্কর খেতে হল।

সেই থেকে শিয়াল প্রতিজ্ঞা করল যে সে আর বাঘমামার কাছে আসবে না।

বাঘ ঃ নেমন্তন্ন খেয়ে চলে যাবার পর তার শেয়ালভাগ্নে আবার তার কাছে ফিরে আসার জন্য সে তাকে জিজ্ঞাসা করল,

‘কী ভাগনে, এই গেলে, আবার এখুনি এত ব্যস্ত হয়ে ফিরলে যে?’ উত্তরে বাঘ যা শুনল তাতে তার খুব রাগ হল।

সে শিয়ালের সঙ্গে তার গর্ভে বীরদর্পে হাজির হল। তারপর যখন নরহরি দাসের মুখে অর্থাৎ ছাগলছানার মুখে শুনল

যে নরহরি একসঙ্গে দশখানা বাঘ খেতে চাইছে তখন ভয়ে তার প্রাণপাখি উড়ে গেল। সে পঁচিশ হাত এক-এক লাফ

দিয়ে তার বাসায় ফিরে এলো।

১৭. শক্তি, বুদ্ধি ও কাজের বিচারে বাঘ, শিয়াল ও ছাগলছানার আচরণ কেমন তা লেখো।

উঃ বাঘ ঃ বাঘ সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী। তবে সে একেবারেই বোকা। তাই সে প্রথমেই তার ভাগ্নে শেয়ালের কথায়

নির্বোধের মতো ভীষণ রেগে গেল। ভাগ্নেকে ল্যাজে বেঁধে নিয়ে ভাগ্নের বাসায় হাজির হল। কিন্তু সেখানে নরহরি দাস

রূপী ছাগলছানার ছলনাময় কথা শুনে প্রাণের ভয়ে তক্ষুনি পঁচিশ হাত এক-এক লাফ দিয়ে তার বাসায় ফিরে এলো। একটা

বাঘের পক্ষে এই কাজ অত্যন্ত নিন্দনীয়।

শিয়াল ঃ প্রাণীসমূহের মধ্যে সবচেয়ে চালাক হল শিয়াল। কিন্তু এই গল্পে সেও তার বাঘমামার মতো মারাত্মক বোকামি করেছে।

প্রথমে তার গর্তে লুকিয়ে থাকা কালো ছাগলছানাকে দেখে সে রাক্ষস-টাক্ষস মনে করেছে। পরে আবার বাঘমামার পরামর্শে

তার ল্যাজে বাঁধা হয়ে সে তার গর্তে এসেছে এবং বাঘ ভয় পেয়ে গেলে ফিরে পালাবার সময় তার ল্যাজে বাঁধা অবস্থায় শিয়াল জমির আলে মারাত্মক ঠোকর খেয়েছে। এটাও এক হাস্যকর ঘটনা এবং শিয়ালের কাছে লজ্জাজনক কাজ।

ছাগলছানা : শক্তির বিচারে ছাগল সবচেয়ে দুর্বল। কিন্তু তা সত্ত্বেও সে উপায়ে আত্মরক্ষা করেছে তাতে তার অসাধারণ

বুদ্ধির পরিচয় পাওয়া যায়। এমন কাজ প্রশংসার যোগ্য।

১৮. নিম্নলিখিত অংশে উপযুক্ত ছেদ ও যতিচিহ্ন বসাও :

খেয়ে তার পেট এমন ভারী হল যে সে আর চলতে পারে না সন্ধে হলে ষাঁড় এসে বলল এখন চলো বাড়ি যাই কিন্তু

ছাগলছানা কী করে বাড়ি যাবে সে চলতেই পারে না তাই সে বললে তুমি যাও আমি কাল যাব

উঃ খেয়ে তার পেট এমন ভারী হল যে, সে আর চলতে পারে না।

সন্ধে হলে ষাঁড় এসে বলল, 'এখন চলো বাড়ি যাই।'

কিন্তু ছাগলছানা কী করে বাড়ি যাবে? সে চলতেই পারে না।

তাই সে বললে, 'তুমি যাও, আমি কাল যাব।'

১৯. নীচের শব্দগুলির বিপরীতার্থক শব্দ লেখো :

মস্ত, বাইরে, লম্বা, ব্যস্ত, নিশ্বাস, সর্বনাশ, দূর।

উঃ মস্ত—ক্ষুদ্র । 

বাইরে—ঘরে, ভিতরে। 

লম্বা—বেঁটে, খাটো।

 ব্যস্ত—ব্যস্ততাশূন্য।

 নিশ্বাস-প্রশ্বাস। 

সর্বনাশ—সর্বপ্রাপ্তি।

দূর—নিকট।

অন্য গুলির উত্তর দেখুন

(১) সবার আমি ছাত্র

(২) নরহরি দাস

(৩) বনভোজন

(৪) তোত্তোচানের অ্যাডভেঞ্চার

(৫)   ছেলে বেলায় দিনগুলি

(৬)  বনের খবর

(৭)  মালগাড়ি 

 (৮)  বিচিত্র সাধ

(৯)  আমি সাগর পাড়ি দেবো

আর ও আমি সাগর পাড়ি দেবো

(১০)  আলো

(১১)  আমাজনের জঙ্গলে

(১২)  দক্ষিণ মেরু অভিযান

(১৩) অ্যাডভেঞ্চার বর্ষায়

(১৪) আমার মা-র বাপের বাড়ি

(১৫) দূরের পাল্লা

(১৬) নইলে

(১৭) ঘুম পাড়ানি ছড়া

(১৮) আদর্শ ছেলে

(১৯)  যতীনের জুতো

(২০)   ঘুম ভাঙ্গানি

(২১)   মায়াদ্বীপ

(২২)  বাঘা যতীন

আর ও  বাঘা যতীন



বিজ্ঞান মেধা পরীক্ষা

English question