মেঘ-চোর সপ্তম শ্রেণীর বাংলা (হাতে কলমে)অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর - Online story

Wednesday 3 July 2024

মেঘ-চোর সপ্তম শ্রেণীর বাংলা (হাতে কলমে)অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর

 





সপ্তম শ্রেণীর বাংলা

মেঘ-চোর

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

 হাতে-কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর


শুধুমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো


বিপরীতার্থক শব্দযুগ্ম-যোগ-বিয়োগ, কমে-বাড়ে, এদিক-ওদিক।

বন্যাত্মক / অনুকারাত্মক- হা-হা, ঝকঝক।




৭. সমার্থক শব্দ লেখো :



জব্দ, নিরুদ্দেশ, কারবার, লুপ্ত, নিখুঁত, কৃত্রিম, ধ্বংস, শ্রদ্ধা, অনুগ্রহ, স্থির।

উঃ। জব্দ—শায়েস্তা। 

নিরুদ্দেশ—হারিয়ে যাওয়া। 

কারবার—ব্যবসা। 

লুপ্ত—বিলীন, বিনষ্ট। 

নিখুঁত—খুঁতহীন, ত্রুটিহীন।

কৃত্রিম-নকল। 

ধ্বংস-নাশ। 

শ্রদ্ধা-সম্মান, ভক্তি। 

অনুগ্রহ—উপকার, দয়া। 

স্থির-অনড়, স্থাণু।



৮. নীচের শব্দগুলোর দুটি করে পৃথক পৃথক অর্থ জানিয়ে প্রত্যেকটি মানের জন্য আলাদা আলাদা বাক্য লেখো :

উঃ। কাণ্ড—ঘটনা—আজকে একটি কাণ্ড ঘটে গেছে।

 কাণ্ড—গাছের শরীর—বট গাছের কাণ্ড খুব মোটা ।



বল – গোলক—আমরা চামড়ার বল দিয়ে খেলি।

বল-শক্তি—যার বল আছে পৃথিবী তার কেনা।



যোগ—যুক্ত—আমি সৈন্য দলে যোগ দেব।

যোগ—যোগব্যায়াম—আমি রোজ সকালে উঠে যোগব্যায়াম করি।



আলাপ-পরিচয়—কমলবাবুর সঙ্গে আমার বহুদিনের আলাপ।

 আলাপ-আলোচনা—এ বিষয়ে আমি তোমার সঙ্গে পরে আলাপ আলোচনা করব।



ব্যাপার—(ঘটনা)—ওখানে এত লোক কেন? ব্যাপার কিছুই বোঝা যাচ্ছে না।

ব্যাপার—(বিষয়ে)—এ ব্যাপারে আমার কিছুই জানা নেই।


অঙ্ক—(গণিত)—আমার এখনও পাঁচটি অঙ্ক করা বাকি আছে।

অঙ্ক—(নাটকের পর্ব) – এবার নাটকের শেষ অঙ্ক শুরু হলো।


পর—(অন্য) – তুমি আমাকে এত সহজে পর করে দিলে।

পর—(কোনো কিছুর শেষে)–পড়ার পর আমি খেলতে যাব।


ধার – (ঋণ) – আমি কোনো টাকা য়ধার নিইনি।

ধার—(তীক্ষ্ণতা)-বঁটিতে  ধার দিতে হবে।



চেয়ে—(তুলনায়)—আমিত সুমিতের চেয়ে বেশি লম্বা।

চেয়ে—(তাকিয়ে)—ছেলে টি গাড়ি টির দিকে চেয়ে আছে।


জন—(ব্যক্তি)—মা-বাবা আমার আপনজন।

জন —(শ্রমিক, মজুর)-কাজল  ক্ষেতে জন খাটে।




৯. সমোচ্চারিত/প্রায়-সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দগুলোর অর্থ লিখে আলাদা আলাদা বাক্যরচনা করো :

চাপা—(চাপা-পড়া)—তুমি ওই ছেলেটিকে আর একটু হলে চাপা দিচ্ছিলে।

উঃ।

চাঁপা (ফুল বিশেষ)—আমাদের বাড়িতে একটি চাঁপা গাছ আছে।

যোগ (যুক্ত হওয়া)—আমি ফুটবল দলে যোগ দেব।

যুগ (সময়ের মাপ)—দশ হাজার বছর আগে হিমযুগ ছিল।

লক্ষ (সংখ্যার একক)—কয়েক লক্ষ বছর আগে পৃথিবীতে ডাইনোসরেরা ছিল।

লক্ষ (নজর করা)—আমি ওকে লক্ষ করেছি। ও ভালোই কাজ করে।

দেশ (নিজের জন্মভূমি)-—আমার দেশ ভারতবর্ষ।

দ্বেষ (হিংসা)—মনে দ্বেষ রাখা উচিত নয়।

চুরি (তস্করতা)—ওই ছেলেটা চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়েছে।

চুড়ি (অলংকার)—মেয়েরা হাতে চুড়ি পড়ে।

কাটা (কেটে ফেলা)—নতুন রাস্তা তৈরির জন্য কত দিনের পুরোনো গাছটা কাটা হল।

কাঁটা (কণ্টক)—ফুল তুলতে গিয়ে হাতে কাঁটা ফুটল।



১০. একটি-দুটি বাক্যে উত্তর দাও :


১০.১. ‘মেঘচোর'-এর মতো তোমার পড়া দু-একটি কল্পবিজ্ঞানের গল্পের নাম লেখো ।

উঃ।  নীল মানুষ,পাগলা গণেশ,।



১০.২. এই গল্পে ক-জন চরিত্র? তাদের নাম কী ?

উঃ। এই গল্পে চারজন চরিত্র। তাদের নাম হল পুরন্দর, অসীমা, দিকবিজয় এবং কারপভ।



১০.৩. ‘মেঘচোর' কাকে বলা হয়েছে? 

উঃ। ‘মেঘচোর' বলা হয়েছে গল্পটির প্রধান চরিত্র পুরন্দর চৌধুরিকে।



১০.৪. পুরন্দরের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

উঃ। পুরন্দর চৌধুরি নামকরা বৃষ্টিবিজ্ঞানী। অসামান্য প্রতিভাধর এবং অত্যন্ত অহংকারী।



১০.৫. অসীমা সম্বন্ধে দু-একটি বাক্য লেখো

উঃ। অসীমা অত্যন্ত বুদ্ধিমতী মেয়ে এবং দক্ষ অভিনেত্রী। ইতিহাস, ভূগোল এবং কম্পিউটারেও তার জ্ঞান আছে।



১০.৬. পুরন্দর কী সাংঘাতিক কাণ্ড করেছেন ?

উঃ। পুরন্দর অন্য দেশের মেঘ তাড়িয়ে এনে সাহারা মরুভূমিতে একমাসে একশো ইঞি বৃষ্টি ঝরিয়েছেন।



১০.৭. রাষ্ট্রসংঘের বিভিন্ন দেশ কী দাবি তুলছে?

উঃ। রাষ্ট্রসংঘের বিভিন্ন দেশ মেঘ চুরি আইন বন্ধের দাবি তুলছে।



১০.৮. হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কোথায়? 

উঃ। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় আমেরিকার ম্যাসাচুসেটসে অবস্থিত।



১০.৯. পুরন্দরের মুখটা হাঁ হয়ে গেল কেন ?

উঃ। কারপভের মেয়ে অসীমা কম্পিউটারের প্রোগ্রাম করে রেখে রকেটটিকে বায়ুমণ্ডলের বাইরে নিয়ে এসেছিল।

রকেটটি বায়ুমণ্ডল ছাড়িয়ে পৃথিবীর অনেক ওপরে চলে এসেছে শুনে পুরন্দরের মুখটা হাঁ হয়ে গেল।



১০.১০. জ্ঞান ফিরে পুরন্দর অবাক হয়েছিলেন কেন?

উঃ। জ্ঞান ফিরে পুরন্দর বিদেশে একটি বাঙালি মেয়েকে তার সেবা করতে দেখে অবাক হয়েছিলেন।



১০.১১. দিগবিজয় কে ছিলেন?

উঃ। দিগ্‌বিজয় ছিলেন পুরন্দরের ভাই। যিনি পঁচিশ বছর আগে নিরুদ্দেশ হয়ে গিয়েছিলেন।



১০.১২. গল্পের ঘটনা যখন ঘটছে তখন চরিত্রগুলো কোথায় ছিল?

উঃ। গল্পের ঘটনা যখন ঘটছে তখন চরিত্রগুলো রকেটে আলাস্কার আকাশে ছিল।



১০.১৩. ইগলুর পরিবর্তে সেখানে তখন কী দেখা যাচ্ছিল ?

উঃ। ইগলুর পরিবর্তে সেখানে তখন বড়ো বড়ো এয়ারকন্ডিশনড বাড়ি দেখা যাচ্ছিল।



১০.১৪. কেন বলা হয়েছে অসীমা ‘ভূগোলও বেশ ভালো জানে’?

উঃ। অসীমা মেরু অঞ্চলের পাহাড় এবং হ্রদকে নিখুঁতভাবে চিনতে পেরেছিল। তাই বলা হয়েছে অসীমা ভালো ভূগোল জানে।



১০.১৫. কে কোথা থেকে কোথায় মেঘ এনেছিল?

উঃ। পুরন্দর চৌধুরী সাইবেরিয়া থেকে সাহারায় মেঘ এনেছিল।



১০.১৬. তুষার যুগ কাকে বলে ?

উঃ। বহু বছর আগে পৃথিবী তুষারে ঢেকে গিয়েছিল একে তুষার যুগ বলে। শেষ হিমযুগ সমাপ্ত হয়েছিল তেরো হাজার বছর আগে।




১০.১৭. পৃথিবী থেকে কত জল সারাবছর বাষ্প হয়ে উড়ে যায়?

উঃ। পঁচানব্বই হাজার কিউবিক মাইল জল পৃথিবী থেকে সারাবছর বাষ্প হয়ে উড়ে যায়।



১০.১৮. মানুষের জন্য বেশি বৃষ্টি দরকার কেন ?

উঃ। মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে তাই মানুষের জন্য বেশি বৃষ্টি দরকার।



১০.১৯. আটলান্টিস কী?

 উঃ। গ্রিক পুরাণে বর্ণিত শহর। সেখানে ছিল এক লুপ্ত সভ্যতা। বলা হয় সেটি গ্রিক লেখকদের জল্পনা কল্পনা।



১০.২০. পুরন্দরের মতে আটলান্টিসের অবস্থান কোথায়? 

উঃ। পুরন্দরের মতে লেক শ্রেভারের নীচে আটলান্টিসের অবস্থান।



১০.২১. সাইবেরিয়া কোথায়? উঃ। সাইবেরিয়া রাশিয়া মহাদেশে অবস্থিত।




১০.২২. অসীমা কেন পুরন্দরকে ফেরিওয়ালা বলে ব্যঙ্গ করেছে?


উঃ। যেসব দেশে বৃষ্টি কম তাদের কয়েক টুকরো মেঘ বিক্রির কথা পুরন্দর বলায় অসীমা তাকে ফেরিওয়ালা বলে ব‍্যঙ্গ করেছে।



১০.২৩, অ্যালয় কী ?

উঃ। অ্যালয় হল পুরন্দরের তৈরি ধাতুসংকর। মার্কারির সঙ্গে আরও এগারোটি ধাতু মিশিয়ে পুরন্দর এই নতুন অ্যালয়টি তৈরি করেছিলেন।



১০.২৪, পুরন্দরের তৈরি গোলকটিতে আছে এমন কোন্ ধাতুর নাম গল্পে পেলে?

উঃ। মার্কারি বা পারদ।




১০.২৫. পুরন্দরের তৈরি গোলকটি এয়ারটাইট রাখা হয় কেন ?

উঃ। বাতাসের জলকণার সংস্পর্শে এলে গোলকটি গরম হয়ে যায়, তাই সেটিকে এয়ারটাইট রাখা হয়।



১০.২৬, ‘প্রকৃতিকে ধ্বংস করা একটি অপরাধ'—কে, কাকে, কখন বলেছে?

উঃ। অসীমা কথাটি পুরন্দরকে বলেছে। যখন পুরন্দর চৌধুরি আলাস্কার শ্রেভার লেকের জলকে মেঘে পরিণত করতে চাইছিল তখন অসীমা এই কথা বলেছিল।




১০,২৭. অসীমার প্রকৃত পরিচয় কী?

উঃ। অসীমা বিজ্ঞানী কারুপভের মেয়ে, তার মা ছিলেন বাঙালি মেয়ে। সে একজন ইতিহাসের ছাত্রী। আমেরিকার হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করে। কম্পিউটার সম্বন্ধেও তার বিশেষ আগ্রহ ছিল।




১০.২৮, ‘তাহলে আমরা গুঁড়ো হয়ে যাব'–কে, কাকে, কেন বলেছে?

উঃ। অসীমা পুরন্দরকে বলেছে। কারণ তারা তখন বায়ুমণ্ডলের বাইরে মহাশূন্যে ছিল এবং পুরন্দর রকেটের জানালাৎখুললে তারা গুঁড়ো হয়ে যেত।



১০.২৯. অসীমার বিশেষ আগ্রহ কোন্ বিষয়ে ?

উঃ। অসীমার বিশেষ আগ্রহ কম্পিউটার বিষয়ে।



১০.৩০. ‘পৃথিবীর জল যেমন আছে তেমনই থাকুক'–কে, কখন এই কথা বলেছে?

উঃ। অসীমা পুরন্দরের হাত থেকে গোলকটিকে মহাশূন্যে ফেলে দিয়ে বলেছিল ওটা মহাশূন্যেই থাক।



১১. আট-দশটি বাক্যে উত্তর দাও :

১১.১. এই গল্পে কাকে কেন ‘মেঘচোর' বলা হয়েছে? তার মেঘ-চুরির কৌশলটি সংক্ষেপে লেখো

উঃ। এই গল্পে বৃষ্টিবিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরিকে মেঘচোর বলা হয়েছে। তিনি একদেশের মেঘ এনে অন্য দেশে বৃষ্টিপাত ঘটিয়েছিলেন বলে এমন বলা হয়েছে।

বিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরি একস্থানে উৎপন্ন মেঘকে বৈজ্ঞানিক কুশলতার সাহায্যে অন্য স্থানে নিয়ে যান। এই পদ্ধতি তিনিই পারেন। সেই স্থানে নিয়ে গিয়ে তিনি সেখানকার আকাশের উপর মেঘকে রেখে তার আর্দ্রতা বাড়িয়ে দেন।

জলীয়বাষ্প বেশি হয়ে গেলে মেঘ স্বভাবতই বৃষ্টির আকারে সেখানে ঝরে পড়ে। এইভাবে তিনি মেঘ চুরি করেন।




১১.২. ‘বিজ্ঞান মানুষকে দিয়েছে অমিতবল, কিন্তু অযোগ্য মানুষের হাতে সেই ক্ষমতা হয়ে উঠতে পারে

বিপজ্জনক ও প্রাণঘাতী - পঠিত গল্পটি অবলম্বনে উপরের উদ্ধৃতিটি বিশ্লেষণ করো।

উঃ। বৃষ্টি বিজ্ঞানী পুরুন্দর চৌধুরি অসামান্য প্রতিভার অধিকারী। আকাশের মেঘ যেন তাঁর বশীভূত। কিন্তু এই পুরন্দর চৌধুরি ক্ষমতাবলে অন্ধ হয়ে গিয়ে শ্রেভার লেককে শুকিয়ে দিয়ে মেঘে পরিণত করতে চান। তিনি বৃষ্টি দিয়ে সাইবেরিয়ার বরফ বাড়িয়ে দিতে চান। তিনি চান আকাশের সব মেঘকে একত্রিত করে তাঁর কাছে প্রার্থনা করা মানুষদের আবেদন

অনুসারে এক এক জায়গায় বৃষ্টিপাত ঘটাতে। এই সকল কাজের ফল প্রকৃতির উপর যে কত বড়ো বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে সে সম্পর্কে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ উদাসীন। তাই উক্তিটির সত্যতা এখানে পরিস্ফুট হয়ে ওঠে।




১১.৩. পুরুন্দর চৌধুরির চরিত্রটি তোমার কেমন বলে মনে হয়েছে—বিশ্লেষণ করো।

উঃ। পুরন্দর চৌধুরি অসম্ভব প্রতিভাধর। সারা বিশ্ব বৃষ্টিবিজ্ঞানী রূপে তাঁকে এক ডাকে চেনে। তিনি নিজের ইচ্ছামতো মেঘ তৈরি করতে পারেন। নিজের ইচ্ছামতো মেঘকে কোনো দেশের উপর নিয়ে গিয়ে বৃষ্টি ঝরাতে পারেন। কিন্তু এই পুরন্দর চৌধুরি অত্যন্ত অহংকারী। তিনি অন্যান্য বিজ্ঞানীদের জঙ্গ করতে চান। তিনি চান মানুষ তাঁর কাছে হাত পেতে বৃষ্টির প্রার্থনা করুক। কোথায় কখন বৃষ্টি হবে তা তিনি ঠিক করতে চান। তিনি চান ভগবানের সমতুল্য স্থানটিই যেন তার হয়।তাই তিনি আকাশের দেবতা ইন্দ্র হতে চান।কারণ ইন্দ্রের অপর নাম পুরন্দর।


অন্য গুলি দেখন

(১) ছন্দে শুধু কান রাখো (১)

ছন্দে শুধু কান রাখো (২)

(২) কার দৌড় কদ্দুর

(৩) বঙ্গভূমির প্রতি

বঙ্গভূমির প্রতি (২)

(৪) পাগলা গণেশ

(৫) আত্মকথা

(৬) চিরদিনের কবিতা

(৭) ভানু সিংহের পত্রাবলী

(৮) নোট বই 

(৯) স্মৃতি চিহ্ন

(১০) দেবাতাত্মা হিমালয়

(১১) আঁকা- লেখা

(১২) খোকনের প্রথম ছবি

(১৩) ভারত তীর্থ

(১৪) স্বাধীনতা সংগ্ৰামে নারী

(১৫) রাস্তায় ক্রিকেট খেলা

(১৬) দিন ফুরালো

(১৭) গাধার কান

(১৮) পটল বাবু ফ্লিমস্টার

(১৯) মেঘ-চোর

 (২০) কুতুব মিনারের কথা

(২১) চিন্তা শীল

(২২) একুশের কবিতা


প্রথম পরীক্ষার নমুনা প্রশ্ন

আর ও প্রশ্ন প্রথম পরীক্ষা

ভাষাচর্চা অনুশীলন

মাকু প্রশ্ন (১)

মাকু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর

মাকু প্রথম পরীক্ষা

মাকু হাতে কলমে অনুশীলন প্রশ্নের উত্তর

মাকু গল্পের সকল প্রশ্নের উত্তর

মাকু বইয়ের প্রশ্নের উত্তর

মাকু ছোট প্রশ্ন বড়ো পাতা ধরে